রকমারি
দুর্গন্ধ মোজা বেচে ৯৫ লাখ টাকা! কি এমন রহস্য এই সুন্দরীর পায়ে?
২ নভেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৫০ পূর্বাহ্ন
জামা-কাপড় নয়, স্রেফ মোজা বেচে বছরে ১ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড আয় করেন সুন্দরী! তা-ও আবার ব্যবহৃত দুর্গন্ধযুক্ত মোজা! আপাতত এই খবরে উত্তাল নেট দুনিয়া।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ৩৩ বছর বয়স্ক মডেল রক্সি সাইকস সম্প্রতি স্বীকার করেছেন তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোজা ও জুতো বিক্রি করে বছরে যা আয় করেন, তার ভারতীয় অর্থমূল্য প্রায় ৯৫ লক্ষ টাকা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রক্সি একজন ‘ফুট ফেটিশ মডেল’। অর্থাৎ কি না, তিনি তাঁর পা দেখিয়েই পুরুষের যৌন মনোরঞ্জন করে থাকেন।
লন্ডনের বাসিন্দা রক্সি তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে প্রায়শই পোস্ট করেন তাঁর পায়ের বিভিন্ন বিভঙ্গের ছবি। তাঁর পায়ের ছবি নিয়ে রীতিমতো চর্চাও হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ইনস্টা-য় তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ১০,০০০-এরও বেশি।
তাঁর ফ্যানদের দাবিতেই তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোজা বিক্রি শুরু করেন। প্রাথমিক ভাবে মোজার দাম ছিল ২০ পাইন্ড ও জুতোর দাম ছিল ২০০ পাউন্ড। ৪ বছর ধরে এই বিকিকিনি চলার পরে রক্সি দেখতে পান, তাঁর এই সুবাদে মাসিক আয় প্রায় ৮০০০ পাউন্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে।
কী ভাবে এলেন ফুট ফেটিশিজম-এর জগতে? উত্তরে রক্সি জানিয়েছেন, তাঁর এক সহকর্মী তাঁকে এক সময়ে জানিয়েছিলেন, তাঁর পা খুব সুন্দর। তার পরে তিনি ইনস্টাগ্রামে তাঁর পায়ের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন। প্রথম প্রথম তিনি তাঁর মুখ দেখাতেন না সেই সব ভিডিও ও ছবিতে। কিন্তু জনপ্রিয়তা বাড়লে তাঁকে মুখও দেখাতে হয়।
এর পরের পদক্ষেপই ছিল মোজা ও জুতো বিক্রি। কারণ ছবি ও ভিডিও দেখে লোকে আরও ‘বেশি কিছু চাইতে শুরু করে।
আপাতত রীতিমতো খুশি রক্সি। ফ্যানদের দাবি মিটিয়ে পকেট গরম করার ম্যাজিক তাঁর হাতের মুঠোয়, থুড়ি পায়ের পাতায়।
সূত্র- এবেলা
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘মিরর’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, ৩৩ বছর বয়স্ক মডেল রক্সি সাইকস সম্প্রতি স্বীকার করেছেন তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোজা ও জুতো বিক্রি করে বছরে যা আয় করেন, তার ভারতীয় অর্থমূল্য প্রায় ৯৫ লক্ষ টাকা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রক্সি একজন ‘ফুট ফেটিশ মডেল’। অর্থাৎ কি না, তিনি তাঁর পা দেখিয়েই পুরুষের যৌন মনোরঞ্জন করে থাকেন।
লন্ডনের বাসিন্দা রক্সি তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে প্রায়শই পোস্ট করেন তাঁর পায়ের বিভিন্ন বিভঙ্গের ছবি। তাঁর পায়ের ছবি নিয়ে রীতিমতো চর্চাও হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ইনস্টা-য় তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ১০,০০০-এরও বেশি।
তাঁর ফ্যানদের দাবিতেই তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোজা বিক্রি শুরু করেন। প্রাথমিক ভাবে মোজার দাম ছিল ২০ পাইন্ড ও জুতোর দাম ছিল ২০০ পাউন্ড। ৪ বছর ধরে এই বিকিকিনি চলার পরে রক্সি দেখতে পান, তাঁর এই সুবাদে মাসিক আয় প্রায় ৮০০০ পাউন্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে।
কী ভাবে এলেন ফুট ফেটিশিজম-এর জগতে? উত্তরে রক্সি জানিয়েছেন, তাঁর এক সহকর্মী তাঁকে এক সময়ে জানিয়েছিলেন, তাঁর পা খুব সুন্দর। তার পরে তিনি ইনস্টাগ্রামে তাঁর পায়ের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন। প্রথম প্রথম তিনি তাঁর মুখ দেখাতেন না সেই সব ভিডিও ও ছবিতে। কিন্তু জনপ্রিয়তা বাড়লে তাঁকে মুখও দেখাতে হয়।
এর পরের পদক্ষেপই ছিল মোজা ও জুতো বিক্রি। কারণ ছবি ও ভিডিও দেখে লোকে আরও ‘বেশি কিছু চাইতে শুরু করে।
আপাতত রীতিমতো খুশি রক্সি। ফ্যানদের দাবি মিটিয়ে পকেট গরম করার ম্যাজিক তাঁর হাতের মুঠোয়, থুড়ি পায়ের পাতায়।
সূত্র- এবেলা
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]