অনলাইন
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে মার্কিন উপ সহকারি মন্ত্রীর বৈঠক
বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
কূটনৈতিক রিপোর্টার
২১ অক্টোবর ২০১৮, রবিবার, ৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র, যে নির্বাচনে এদেশের জনগণের আকাঙ্খার প্রকৃত প্রতিফলন ঘটে। পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হকের সঙ্গে বৈঠকে এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মূখ্য উপ সহকারী মন্ত্রী এলিস ওয়েলস।
সকালে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হকের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক করেন তিনি। ঘণ্টাব্যাপি বৈঠকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন, রোহিঙ্গা ইস্যু এবং দ্বিপাক্ষিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয় হয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
বৈঠকের পর পররাষ্ট্র সচিব সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, অন্যন্য বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা হলেও রাজনৈতিক বিষয়ের আলোচনা কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়। আলোচনায় মার্কিন উপ সহকারি মন্ত্রী বলেন, তার দেশ প্রত্যাশা করে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবিশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এতে সব দল অংশ নেবে। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, বাংলাদেশের বর্তমান সরকারও এমন একটি নির্বাচন করতে চায়। এবং এজন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বৈঠকে মার্কিন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছাড়াও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর মন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে কক্সবাজার যান।
গতকাল বিকাল ৫টায় তিনি ঢাকা পৌঁছেন। তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যামেরিকাস অনুবিভাগের পরিচালক এমএইচ জাবেদ। মার্কিন মন্ত্রী গতকাল রাতে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে নৈশ ভোজে মিলিত হন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ইতিমধ্যেই এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গড়ে তুলতে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে এলিস ওয়েলস বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
সকালে পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হকের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক করেন তিনি। ঘণ্টাব্যাপি বৈঠকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, নির্বাচন, রোহিঙ্গা ইস্যু এবং দ্বিপাক্ষিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয় হয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
বৈঠকের পর পররাষ্ট্র সচিব সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, অন্যন্য বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা হলেও রাজনৈতিক বিষয়ের আলোচনা কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়। আলোচনায় মার্কিন উপ সহকারি মন্ত্রী বলেন, তার দেশ প্রত্যাশা করে বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবিশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং এতে সব দল অংশ নেবে। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, বাংলাদেশের বর্তমান সরকারও এমন একটি নির্বাচন করতে চায়। এবং এজন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। বৈঠকে মার্কিন মন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছাড়াও ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর মন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে কক্সবাজার যান।
গতকাল বিকাল ৫টায় তিনি ঢাকা পৌঁছেন। তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যামেরিকাস অনুবিভাগের পরিচালক এমএইচ জাবেদ। মার্কিন মন্ত্রী গতকাল রাতে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকের সঙ্গে নৈশ ভোজে মিলিত হন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ইতিমধ্যেই এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ নিরাপদ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল গড়ে তুলতে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে এলিস ওয়েলস বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করবেন।