প্রথম পাতা
ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে সরকার বিচলিত
স্টাফ রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, আমাদের হাতে সময় কম। অল্প সময়ের মধ্যেই এই সরকারের অত্যাচারের বাঁধ ভাঙতে হবে। মাঠে নামতে হবে। যাতে সরকার বাধ্য হয়ে আলোচনায় বসে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম এর আয়োজনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মওদুদ আহমদ বলেন, সরকার মনে করেছিল খালেদা জিয়াকে কারাবন্দি করলে বিএনপি খণ্ড বিখণ্ড হয়ে যাবে। কিন্তু বর্তমান বিএনপি আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী। তিনি বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বিএনপি যোগ দেয়ার পর থেকে সরকারকে আমরা বিচলিত দেখতে পাচ্ছি। সরকারের নেতা ও মন্ত্রীরা তাদের বিভিন্ন রকমের বক্তব্যের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন তারা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ভয় পাচ্ছেন।
এই ঐক্যের মাধ্যমে আমরা যে সঠিক কাজ করেছি সরকারের সমালোচনা শুনেই তা বোঝা যাচ্ছে। তা নাহলে তারা আমাদের এত সমালোচনা করতো না। সরকারের মন্ত্রীদের অশালীন কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যে প্রমাণ হয়ে গেছে আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে পরাজিত হবে। মওদুদ বলেন, জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দেশের মানুষের মধ্যে একটা আশা তৈরি হয়েছে। আজকে গ্রাম-গঞ্জের মানুষ একটা কথাই বলেন। তা হলো- ঐক্য হয়ে গেছে। মানে জনগণের মধ্যে একটা আশা তৈরি হয়েছে।
একটা আশার আলো দেখতে পাচ্ছে দেশের মানুষ। নিজেদের মধ্যে একটা আস্থা ফিরে পেয়েছে মানুষ। তারা আগামী নির্বাচনে নিজেদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারার আশা দেখছে। এখন সরকারের জনপ্রিয়তা নিচে নেমে গেছে। এই ঐক্য প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকারের আতে ঘা লেগেছে। সামনের দিনে সরকারের পরাজয় হবে নিশ্চিত। তিনি বলেন, সিলেটে জনসভার জন্য অনুমতি দেয়া হলো আবার নিয়ে নেয়া হলো। এতে প্রমাণিত সরকার জনপ্রিয়তায় কত নিচে নেমে গেছে। জনগণ তাদের সঙ্গে নাই এটাই তারা বারবার প্রমাণ করছে। এককভাবে নির্বাচন করতে চায় সরকার এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে বর্তমান মন্ত্রিসভার একজন মন্ত্রীও জিততে পারবে না। এই ভয়ে তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় না। নির্বাচনের আর তিন মাসও নেই। কিন্তু সরকারের আচরণ দেখে বুঝা যায় তারা কতোটা ভীত। সরকারের উচিত ছিল নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা। কিন্তু তারা উল্টোটা করেছে। সরকারই ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করছে।
আলোচনা সভায় বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা সাঈদ আহমেদ আসলাম, সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এই ঐক্যের মাধ্যমে আমরা যে সঠিক কাজ করেছি সরকারের সমালোচনা শুনেই তা বোঝা যাচ্ছে। তা নাহলে তারা আমাদের এত সমালোচনা করতো না। সরকারের মন্ত্রীদের অশালীন কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যে প্রমাণ হয়ে গেছে আগামীতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে পরাজিত হবে। মওদুদ বলেন, জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দেশের মানুষের মধ্যে একটা আশা তৈরি হয়েছে। আজকে গ্রাম-গঞ্জের মানুষ একটা কথাই বলেন। তা হলো- ঐক্য হয়ে গেছে। মানে জনগণের মধ্যে একটা আশা তৈরি হয়েছে।
একটা আশার আলো দেখতে পাচ্ছে দেশের মানুষ। নিজেদের মধ্যে একটা আস্থা ফিরে পেয়েছে মানুষ। তারা আগামী নির্বাচনে নিজেদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারার আশা দেখছে। এখন সরকারের জনপ্রিয়তা নিচে নেমে গেছে। এই ঐক্য প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকারের আতে ঘা লেগেছে। সামনের দিনে সরকারের পরাজয় হবে নিশ্চিত। তিনি বলেন, সিলেটে জনসভার জন্য অনুমতি দেয়া হলো আবার নিয়ে নেয়া হলো। এতে প্রমাণিত সরকার জনপ্রিয়তায় কত নিচে নেমে গেছে। জনগণ তাদের সঙ্গে নাই এটাই তারা বারবার প্রমাণ করছে। এককভাবে নির্বাচন করতে চায় সরকার এমন অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে বর্তমান মন্ত্রিসভার একজন মন্ত্রীও জিততে পারবে না। এই ভয়ে তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় না। নির্বাচনের আর তিন মাসও নেই। কিন্তু সরকারের আচরণ দেখে বুঝা যায় তারা কতোটা ভীত। সরকারের উচিত ছিল নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা। কিন্তু তারা উল্টোটা করেছে। সরকারই ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করছে।
আলোচনা সভায় বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট আহমেদ আজম খান, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা সাঈদ আহমেদ আসলাম, সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।