বাংলারজমিন
ওসমানীনগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
ওসমানীনগর (সিলেট) প্রতিনিধি
১৯ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
ওসমানীনগরে বিদ্যুতের লাইন নেয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সাদিপুর ইউপির দক্ষিণ তাজপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহতরা হলেন- দক্ষিণ তাজপুর গ্রামের আবদুল আউয়াল, আব্দুল আজিজ, আবদুল হামিদ, রুমন মিয়া, সৈয়দ জাবিদ আহমদ, নিজাম আহমদ, আশিক উল্লা, জলাল উদ্দিন, দুলাল মিয়া, হেলাল মিয়া, আপ্তাবান বিবি, মাহমুদা বেগম, জালাল মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৭ জন। আহতদেরকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বালাগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সাদিপুর ইউপির দক্ষিণ তাজপুর গ্রামে সম্প্রতি বিদ্যুতের লাইন গ্রামের হেলাল মিয়া ও দুলাল মিয়ার বাড়ির পাশ দিয়ে নেয়া হয়। এতে লাইন নিতে হেলাল মিয়াগংরা বিদ্যুতের লাইন স্থাপনে বাধা দেয়। গ্রামের পঞ্চায়েতের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত হেলাল গংরা বিদ্যুতের লাইন টানার জন্য অনুমতি দিলে লাইন টানা হয়। লাইন টানার পর হেলাল মিয়ার বাড়ির বিদ্যুৎ লাইনের পাশের সুপারিসহ বিভিন্ন ফসল আহরণ করতে সমস্যা দেখা দেয়। এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হেলাল মিয়ার বাড়িতে পঞ্চায়েতসহ সালিশ বৈঠক বসে। বৈঠকের একপর্যায়ে গ্রামের মুরব্বি আব্দুল আউয়াল, আব্দুল হামিদ ও আব্দুল আজিজ গংদের সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে তাদের উপর হামলা চালায় দুলাল ও হেলাল। ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হয়ে পঞ্চায়েতের অন্যরা খবর পেয়ে সকাল ১১টার দিকে হেলাল ও দুলাল গংদের ওপর হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের আঘাতে অন্তত ২০ জন আহত হন। সংঘর্ষের পর স্থানীয়রা আতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করে। ঘটনার খবর পেয়ে ওসমানীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওসমানীনগর থানার ওসি এসএম আল মামুন সংঘর্ষের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিদ্যুতের লাইন নিয়ে পঞ্চায়েতি বৈঠকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সাদিপুর ইউপির দক্ষিণ তাজপুর গ্রামে সম্প্রতি বিদ্যুতের লাইন গ্রামের হেলাল মিয়া ও দুলাল মিয়ার বাড়ির পাশ দিয়ে নেয়া হয়। এতে লাইন নিতে হেলাল মিয়াগংরা বিদ্যুতের লাইন স্থাপনে বাধা দেয়। গ্রামের পঞ্চায়েতের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত হেলাল গংরা বিদ্যুতের লাইন টানার জন্য অনুমতি দিলে লাইন টানা হয়। লাইন টানার পর হেলাল মিয়ার বাড়ির বিদ্যুৎ লাইনের পাশের সুপারিসহ বিভিন্ন ফসল আহরণ করতে সমস্যা দেখা দেয়। এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হেলাল মিয়ার বাড়িতে পঞ্চায়েতসহ সালিশ বৈঠক বসে। বৈঠকের একপর্যায়ে গ্রামের মুরব্বি আব্দুল আউয়াল, আব্দুল হামিদ ও আব্দুল আজিজ গংদের সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে তাদের উপর হামলা চালায় দুলাল ও হেলাল। ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হয়ে পঞ্চায়েতের অন্যরা খবর পেয়ে সকাল ১১টার দিকে হেলাল ও দুলাল গংদের ওপর হামলা চালায়। এতে উভয় পক্ষের দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রের আঘাতে অন্তত ২০ জন আহত হন। সংঘর্ষের পর স্থানীয়রা আতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করে। ঘটনার খবর পেয়ে ওসমানীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওসমানীনগর থানার ওসি এসএম আল মামুন সংঘর্ষের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিদ্যুতের লাইন নিয়ে পঞ্চায়েতি বৈঠকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।