বিশ্বজমিন
নারী ত্রাণকর্মীকে গুলি করে হত্যা করলো বোকো হারাম
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ অক্টোবর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১:২৯ পূর্বাহ্ন
সরকারের হাতে আটক সহযোদ্ধাদের মুক্তি না দেয়ায় নাইজেরিয়ায় এক নারী ত্রাণকর্মীকে হত্যা করেছে সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী বোকো হারাম। হাটু গেড়ে হাত বাধা অবস্থায় খুব কাছ থেকেই তাকে গুলি করে জঙ্গিরা। গত মার্চে বর্নো প্রদেশ থেকে তাকে অপহরণ করা হয়েছিল। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
নাইজেরিয়ার সরকার বলেছে, কর্তৃপক্ষের হাতে আটক অন্য সহযোদ্ধাদের মুক্তি দেয়ার জন্য নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রম হওয়ার পরই ওই নারী ত্রাণকর্মীকে হত্যা করেছে জঙ্গি গোষ্ঠীটি। দেশটির তথ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিবৃতিতে নিহত ত্রাণকর্মীর নাম উল্লেখ না করে বলা হয়, নাইজেরিয়া সরকার নারী ত্রাণকর্মীর হত্যাকান্ডের ঘটনায় বিস্মিত ও দু:খিত।
তবে স্থানীয় সংবাদ মাধমের খবরে হত্যার কারণ হিসেবে ধর্মত্যাগের কথা বলা হয়েছে। দ্য ক্যাবলের খবরে বলা হয়েছে, নিহত ত্রাণকর্মীর নাম হাওয়া লেম্যান। এ সংবাদ মাধ্যমের একজন প্রতিনিধি হাওয়া লেম্যানকে হত্যা করার ভিডিও রেকর্ডিং দেখেছেন বলেও জানানো হয়। বলা হয়, লেম্যানকে জোর করে হাটু গেড়ে বসানো হয়। হিজাব দিয়ে তার হাত পিছমোড়া করে বাধা হয়। পরে তাকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। লেম্যান, ইন্টারন্যাশনাল রেডক্রসের নার্স ছিলেন। এ বছরের মার্চে আরো দু’জনসহ তাকে অপহরণ করে বোকো হারাম। সম্প্রতি একই সঙ্গে আটক হওয়া সাইফুরা আহমেদ নামের এক নার্সের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে জঙ্গি গোষ্ঠীটি। এবার লেম্যানকে হত্যা করা হলো। একই সঙ্গে অপহরণ করা আরেক নার্সকে সারাজীবন দাসী হিসেবে রাখার ঘোষণাও দিয়েছে বেকো হারাম।
দ্যা ক্যাবলকে পাঠানো বিবৃতিতে বোকো হারাম বলেছে, সাইফুরা ও হাওয়াকে হত্যা করা হয়েছে। বোকো হারাম তাদের মুরতাদ (ধর্মত্যাগী) মনে করে। কেননা একসময় তারা মুসলিম ছিল। যখন তারা রেডক্রসের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তখন তারা ধর্মকেও ত্যাগ করেছে। গোষ্ঠীটি বলেছে, ‘সাইফুরা ও হাওয়াকে হত্যা করে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
নাইজেরিয়ার সরকার বলেছে, কর্তৃপক্ষের হাতে আটক অন্য সহযোদ্ধাদের মুক্তি দেয়ার জন্য নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রম হওয়ার পরই ওই নারী ত্রাণকর্মীকে হত্যা করেছে জঙ্গি গোষ্ঠীটি। দেশটির তথ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া বিবৃতিতে নিহত ত্রাণকর্মীর নাম উল্লেখ না করে বলা হয়, নাইজেরিয়া সরকার নারী ত্রাণকর্মীর হত্যাকান্ডের ঘটনায় বিস্মিত ও দু:খিত।
তবে স্থানীয় সংবাদ মাধমের খবরে হত্যার কারণ হিসেবে ধর্মত্যাগের কথা বলা হয়েছে। দ্য ক্যাবলের খবরে বলা হয়েছে, নিহত ত্রাণকর্মীর নাম হাওয়া লেম্যান। এ সংবাদ মাধ্যমের একজন প্রতিনিধি হাওয়া লেম্যানকে হত্যা করার ভিডিও রেকর্ডিং দেখেছেন বলেও জানানো হয়। বলা হয়, লেম্যানকে জোর করে হাটু গেড়ে বসানো হয়। হিজাব দিয়ে তার হাত পিছমোড়া করে বাধা হয়। পরে তাকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। লেম্যান, ইন্টারন্যাশনাল রেডক্রসের নার্স ছিলেন। এ বছরের মার্চে আরো দু’জনসহ তাকে অপহরণ করে বোকো হারাম। সম্প্রতি একই সঙ্গে আটক হওয়া সাইফুরা আহমেদ নামের এক নার্সের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে জঙ্গি গোষ্ঠীটি। এবার লেম্যানকে হত্যা করা হলো। একই সঙ্গে অপহরণ করা আরেক নার্সকে সারাজীবন দাসী হিসেবে রাখার ঘোষণাও দিয়েছে বেকো হারাম।
দ্যা ক্যাবলকে পাঠানো বিবৃতিতে বোকো হারাম বলেছে, সাইফুরা ও হাওয়াকে হত্যা করা হয়েছে। বোকো হারাম তাদের মুরতাদ (ধর্মত্যাগী) মনে করে। কেননা একসময় তারা মুসলিম ছিল। যখন তারা রেডক্রসের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তখন তারা ধর্মকেও ত্যাগ করেছে। গোষ্ঠীটি বলেছে, ‘সাইফুরা ও হাওয়াকে হত্যা করে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’