অনলাইন
আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠকে যা জানতে চাইলেন কূটনীতিকরা
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হবে তা জানতে চেয়েছেন ঢাকাস্থ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা। এ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন ছিল কূটনীতিকদের। জবাবে আওয়ামী লীগ থেকে জানানো হয়েছে- নির্বাচন আয়োজনের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। বিষয়টি তারা ভালো জানেন। তবে আমাদের ধারণা চলতি বছরের শেষ দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর গুলশানে লেকশোর হোটেলের ল্যা ভিটা হলে ঢাকাস্থ বিভিন্ন দূতাবাসের কূটনীতিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় কূটনীতিকরা নির্বাচনের তারিখ নিয়ে এ আগ্রহ দেখান। মতবিনিময়টি আয়োজন করে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উপ-কমিটি। এ প্রসঙ্গে দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ মানবজমিনকে বলেন, মতবিনিময় সভায় ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যসহ অনেকগুলো দেশের প্রায় ৭০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত কূটনীতিকদের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার রায়ে আমরা সন্তুষ্ট কিন্তু কিছু আপত্তি আছে। সেটা হল হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিএনপি চেয়ারপার্সন (ভারপ্রাপ্ত) তারেক রহমানের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেন, এটা এমন একটা দিন যেটা কখনো ভোলা যায় না, এমন ঘটনা যা মুছে ফেলা যায় না, এমন কিছু ভয়াবহ স্মৃতি যা সারাজীবন আপনার সাথে থেকে যাবে। এটা বহন করে চলা খুব কষ্টকর। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ থাকতে পারে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিক কৌশল দিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। কিন্তু তা না করে কি আপনি গ্রেনেড দিয়ে হামলা করে নির্মূল করবেন?
ব্যারিস্টার শাহ আলী ফারহাদের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জমির প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত কূটনীতিকদের উদ্দেশ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার রায়ে আমরা সন্তুষ্ট কিন্তু কিছু আপত্তি আছে। সেটা হল হামলার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিএনপি চেয়ারপার্সন (ভারপ্রাপ্ত) তারেক রহমানের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেন, এটা এমন একটা দিন যেটা কখনো ভোলা যায় না, এমন ঘটনা যা মুছে ফেলা যায় না, এমন কিছু ভয়াবহ স্মৃতি যা সারাজীবন আপনার সাথে থেকে যাবে। এটা বহন করে চলা খুব কষ্টকর। তিনি বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ থাকতে পারে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিক কৌশল দিয়ে মোকাবেলা করতে হবে। কিন্তু তা না করে কি আপনি গ্রেনেড দিয়ে হামলা করে নির্মূল করবেন?
ব্যারিস্টার শাহ আলী ফারহাদের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ, আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জমির প্রমুখ।