ভারত

বিখ্যাত ক্রিকেটারদের সঙ্গে কী ভাবে আলাপ হয়েছিল লাইফ পার্টনারদের

১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৫:১৬ পূর্বাহ্ন

রোহিত শর্মা, শিখর ধওয়ন থেকে শুরু করে বিরাট কোহালি বা সচিন তেন্ডুলকর। বাইশ গজে তাঁদের কাহিনি যেমন রোমাঞ্চকর, তেমনই ব্যক্তিগত জীবনও। কী ভাবে? দেখে নেওয়া যাক বিখ্যাত এই ক্রিকেটারদের সঙ্গে কী ভাবে প্রথম আলাপ হয়েছিল তাঁদের লাইফ পার্টনারের।

রোহিত শর্মা: স্ত্রী ঋতিকার সঙ্গে রোহিতের প্রেমপর্ব সেলুলয়েডের যে কোনও গল্পকে হার মানিয়ে দেবে। ঋতিকা নিজে ছিলেন এক জন স্পোর্টস ইভেন্ট ম্যানেজার। আর এটাই ছিল রোহিত-ঋতিকার কাছাকাছি আসার প্রথম সেতু। রোহিতের ম্যানেজারও ছিলেন তিনিই।

শিখর ধওয়ন: গব্বরের সঙ্গে আয়েশার আলাপ কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমে। হরভজন সিংহ ছিলেন আয়েশা এবং শিখর দু’জনেরই ফেসবুকের কমন ফ্রেন্ড। আর সেই সূত্রেই শিখর-আয়েশার আলাপ। আলাপ ঘনিষ্ঠতায় পৌঁছতে সময় নেয়নি।

বিরাট কোহালি: বিরাট-অনুষ্কার প্রেমগাঁথা তো খুবই চর্চিত। নিজেদের জগতে দু’জনেই অত্যন্ত সফল। একটা শ্যাম্পু বিজ্ঞাপনে তাঁদের প্রথম আলাপ। তার পর বন্ধুত্ব। আস্তে আস্তে প্রেম।

এমএস ধোনি: আলাপ ছিল ছোট থেকেই। রাঁচিতে সাক্ষীর সঙ্গে ছোটবেলায় একই স্কুলে পড়তেন ধোনি। সাক্ষীদের পরিবার রাঁচি থেকে দেহরাদূনে চলে গেলে প্রায় এক দশক তাঁদের মধ্যে কোনও যোগাযোগ ছিল না। ২০০৭ কলকাতার তাজ বেঙ্গলে উঠেছিল ভারতীয় দল। সেখানে ইনর্টান করছিলেন সাক্ষী। সেই সাক্ষাত্ই ফের মিলিয়ে দিল তাঁদের।


সচিন তেন্ডুলকর: বাদ রাখা যাবে না সচিন-অঞ্জলির প্রেম কাহিনিকেও। দু’জনের প্রথম দেখা হয়েছিল বিমানবন্দরে। তখন কেউ কাউকে চিনতেন না। তার পর এক কমন বন্ধুর বাড়িতে দেখা। তখন অঞ্জলি ডাক্তারি পড়ছেন। সেই আলাপই আস্তে আস্তে প্রেমে পরিণত হয়। ক্রিকেট সম্পর্কে নিজের জ্ঞানও বাড়াতে শুরু করেন অঞ্জলি।


সূত্র- আনন্দবাজার 
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status