দেশ বিদেশ
ঢাবির ‘ঘ’ ইউনিটে প্রশ্নফাঁস
আটক ৬ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
চলতি শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের অধীনে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস ও ডিজিটাল জালিয়াতির অভিযোগে ছয়জনকে আটক করেছে সিআইডি। এ ঘটনায় গতকাল শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কামরুল আহসান। যেখানে আটক ছয়জনসহ চক্রের অন্যদের আসামি করা হয়েছে।
আটকরা হলো- জাহিদুল ইসলাম (৪৫), ইনসান আলী রকি (১৯), মোস্তাাকিম হোসেন (২০), সাদমান সালিদ (২১), তানভির আহমেদ (২১) ও আবু তালেব (১৯)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী। তিনি বলেন, সিআইডি প্রশ্নপত্র জালিয়াতি চক্রের ছয়জনকে আটক করেছে। আটকসহ আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে আমরা একটি মামলা করেছি।
তাদের বিরুদ্ধে আরো তদন্ত করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এদিকে, মামলার এজাহারে প্রশ্নফাঁসের কথা স্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যেখানে বলা হয়, ‘আসামিরা ১২/১০/২০১৮ (পরীক্ষার দিন রাত) ১২টা ০৫ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত প্রশ্নফাঁস করে আসছে।’ এর আগে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মু. সামাদকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এদিকে, ‘প্রশ্নফাঁস’ হওয়ায় অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় নেয়ার দাবি উঠেছে।
এ দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও ভর্তিচ্ছুরা ভর্তি পরীক্ষাটি বাতিলের দাবি করেছেন। ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় নেয়া হবে কি না এমন বিষয়ে জানতে গতকাল সন্ধ্যায় ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার প্রটোকল অফিসার মল্লিক জানিয়েছেন ‘স্যার মিটিংয়ে আছেন।’ অন্যদিকে, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ‘ঘ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ক্ষুদেবার্তার মাধ্যমে ব্যস্ত আছেন বলে জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কামরুল আহসানের দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘সিআইডির সাইবার ক্রাইম টিমের সহায়তায় ১৩ তারিখ রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাদেরকে আলামতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা ১২/১০/২০১৮ (পরীক্ষার দিন রাত) ১২টা ০৫ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত প্রশ্নফাঁস করে আসছে। আসামিরা তাদের দখলে থাকা মোবাইল সিমকার্ড, ইন্টারনেট, ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জালিয়াতির মাধ্যমে বে-আইনিভাবে ডিজিটাল সিস্টেমে প্রবেশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে তা স্থানান্তর করে অবৈধভাবে অর্থগ্রহণ করে আসছে।’
আটকরা হলো- জাহিদুল ইসলাম (৪৫), ইনসান আলী রকি (১৯), মোস্তাাকিম হোসেন (২০), সাদমান সালিদ (২১), তানভির আহমেদ (২১) ও আবু তালেব (১৯)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী। তিনি বলেন, সিআইডি প্রশ্নপত্র জালিয়াতি চক্রের ছয়জনকে আটক করেছে। আটকসহ আরো কয়েকজনের বিরুদ্ধে আমরা একটি মামলা করেছি।
তাদের বিরুদ্ধে আরো তদন্ত করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এদিকে, মামলার এজাহারে প্রশ্নফাঁসের কথা স্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যেখানে বলা হয়, ‘আসামিরা ১২/১০/২০১৮ (পরীক্ষার দিন রাত) ১২টা ০৫ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত প্রশ্নফাঁস করে আসছে।’ এর আগে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মু. সামাদকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এদিকে, ‘প্রশ্নফাঁস’ হওয়ায় অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় নেয়ার দাবি উঠেছে।
এ দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও ভর্তিচ্ছুরা ভর্তি পরীক্ষাটি বাতিলের দাবি করেছেন। ভর্তি পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় নেয়া হবে কি না এমন বিষয়ে জানতে গতকাল সন্ধ্যায় ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তার প্রটোকল অফিসার মল্লিক জানিয়েছেন ‘স্যার মিটিংয়ে আছেন।’ অন্যদিকে, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ‘ঘ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ক্ষুদেবার্তার মাধ্যমে ব্যস্ত আছেন বলে জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কামরুল আহসানের দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘সিআইডির সাইবার ক্রাইম টিমের সহায়তায় ১৩ তারিখ রাত সাড়ে ১২টার দিকে তাদেরকে আলামতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা ১২/১০/২০১৮ (পরীক্ষার দিন রাত) ১২টা ০৫ মিনিট থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত প্রশ্নফাঁস করে আসছে। আসামিরা তাদের দখলে থাকা মোবাইল সিমকার্ড, ইন্টারনেট, ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে জালিয়াতির মাধ্যমে বে-আইনিভাবে ডিজিটাল সিস্টেমে প্রবেশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে তা স্থানান্তর করে অবৈধভাবে অর্থগ্রহণ করে আসছে।’
