দেশ বিদেশ
দুর্গাপূজায় পটকা, আতশবাজি নিষিদ্ধ: ডিএমপি কমিশনার
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, দুর্গাপূজাকে ঘিরে এখন পর্যন্ত কোনো নিরাপত্তা হুমকি নাই। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে পূজায় পটকা, আতশবাজির ব্যবহার নিষিদ্ধ। আজান ও নামাজের সময় সব ধরনের বাদ্যযন্ত্র বাজানো বন্ধ থাকবে। আর প্রতিমা বিসর্জনের দিন শুক্রবার থাকায় ওইদিন দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত কোনো বাদ্যযন্ত্র বাজানো যাবে না। গতকাল দুপুরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে কমিশনার এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সনাতন ধর্মালম্বীদের বড় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা চলাকালে সুদৃঢ় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা মহানগরীর ২৩৪টি পূজা মণ্ডপের প্রত্যেকটিতে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে মনিটর করা হবে।
ভক্তদের আর্চওয়ের ভেতর দিয়ে মণ্ডপে প্রবেশ করতে হবে। প্রতিটা মণ্ডপে পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। ঢাকার প্রত্যেকটি বড় বড় মন্দির স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ডিএমপি ও র্যাবের ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। নিরাপত্তায় র্যাব সদস্যরাও কাজ করবে। কোনো ধরনের ছিনতাই ও ইভটিজিংয়ের ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য গোয়েন্দা পুলিশ ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। স্বেচ্ছাসেবকরা আর্মড ব্যাচ পরে আলাদা পোশাকে থাকবেন। পুরো ঢাকা শহরে নিরাপত্তা চেকপোস্ট থাকবে। তিনি বলেন, পুরো পূজা উৎসব ঘিরে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম বসানো হয়েছে। সেখান থেকে সার্বক্ষণিক পুলিশ কর্মকর্তারা পূজা উদযাপন কমিটির নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তা দেবে। তিনি বলেন, প্রত্যেক দর্শনার্থী ও ভক্তকে নিরাপত্তা বলয়, তল্লাশি ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে চেক করার পর প্রবেশ করতে হবে। পূজামণ্ডপ এলাকায় হকার বসতে ও ঢুকতে দেয়া হবে না। ভক্তকূল ও দর্শনার্থীরা পূজামণ্ডপে ছুরি, কাঁচি, পোঁটলা, ব্যাগ, ব্যাগপ্যাক নিয়ে আসতে পারবেন না। কারণ, কাউকে এসব নিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, এ বছর ঢাকা মহানগরীতে ২৩৪টি সার্বজনীন দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৯টি সবচেয়ে বড় মন্দির। এগুলো হচ্ছে- ঢাকেশ্বরী মন্দির, রামকৃষ্ণ মন্দির, কলাবাগান মন্দির, বনানী মন্দির, সিদ্ধেশ্বরী কালি মন্দির, রমনা কালি মন্দির, উত্তরা সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট সমাজকল্যাণ সংঘ ও বসুন্ধরা সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ। এর বাইরের সব মন্দিরেই কয়েক স্তরের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হবে। কমিশনার বলেন, আমরা পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছি। নিরাপত্তা সুবিধায় বিজয় শোভাযাত্রায় উঁচু শব্দে পিএ সেট বাজনা বন্ধ থাকবে। বিসর্জনের সময় নদীতে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা মোতায়েন থাকবে। ফায়ার সার্ভিসের সার্চলাইটের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লাইটিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
বিসর্জনের রুট: দশমীর দিনে শোভাযাত্রায় ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে বেরিয়ে পলাশীর মোড়, জগন্নাথ হল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, দোয়েল চত্বর, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, গোলাপ শাহ মাজার, বঙ্গবন্ধু স্কয়ার হয়ে সার্জেন্ট আহাদ পুলিশ বক্সের সামনে দিয়ে, নবাবপুর সড়ক দিয়ে রায় সাহেব বাজার মোড়, বাহাদুর শাহ পার্ক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, পাটুয়াটুলী হয়ে ওয়াইজঘাটে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে বিসর্জন হবে। শোভাযাত্রা ও বিসর্জন ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শোভাযাত্রার সামনে পেছনে ও মাঝে পুলিশ মোতায়েন থাকবে। শোভাযাত্রার রুটে অবাঞ্ছিত লোক, হকারদের বসতে দেয়া হবে না। চলাচলের ক্ষেত্রে সড়কে ডাইভারশন দেয়া হবে।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সনাতন ধর্মালম্বীদের বড় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা চলাকালে সুদৃঢ় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা মহানগরীর ২৩৪টি পূজা মণ্ডপের প্রত্যেকটিতে সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে মনিটর করা হবে।
ভক্তদের আর্চওয়ের ভেতর দিয়ে মণ্ডপে প্রবেশ করতে হবে। প্রতিটা মণ্ডপে পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। ঢাকার প্রত্যেকটি বড় বড় মন্দির স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ডিএমপি ও র্যাবের ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। নিরাপত্তায় র্যাব সদস্যরাও কাজ করবে। কোনো ধরনের ছিনতাই ও ইভটিজিংয়ের ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য গোয়েন্দা পুলিশ ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। স্বেচ্ছাসেবকরা আর্মড ব্যাচ পরে আলাদা পোশাকে থাকবেন। পুরো ঢাকা শহরে নিরাপত্তা চেকপোস্ট থাকবে। তিনি বলেন, পুরো পূজা উৎসব ঘিরে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম বসানো হয়েছে। সেখান থেকে সার্বক্ষণিক পুলিশ কর্মকর্তারা পূজা উদযাপন কমিটির নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তা দেবে। তিনি বলেন, প্রত্যেক দর্শনার্থী ও ভক্তকে নিরাপত্তা বলয়, তল্লাশি ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে চেক করার পর প্রবেশ করতে হবে। পূজামণ্ডপ এলাকায় হকার বসতে ও ঢুকতে দেয়া হবে না। ভক্তকূল ও দর্শনার্থীরা পূজামণ্ডপে ছুরি, কাঁচি, পোঁটলা, ব্যাগ, ব্যাগপ্যাক নিয়ে আসতে পারবেন না। কারণ, কাউকে এসব নিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, এ বছর ঢাকা মহানগরীতে ২৩৪টি সার্বজনীন দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৯টি সবচেয়ে বড় মন্দির। এগুলো হচ্ছে- ঢাকেশ্বরী মন্দির, রামকৃষ্ণ মন্দির, কলাবাগান মন্দির, বনানী মন্দির, সিদ্ধেশ্বরী কালি মন্দির, রমনা কালি মন্দির, উত্তরা সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট সমাজকল্যাণ সংঘ ও বসুন্ধরা সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ। এর বাইরের সব মন্দিরেই কয়েক স্তরের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হবে। কমিশনার বলেন, আমরা পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছি। নিরাপত্তা সুবিধায় বিজয় শোভাযাত্রায় উঁচু শব্দে পিএ সেট বাজনা বন্ধ থাকবে। বিসর্জনের সময় নদীতে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা মোতায়েন থাকবে। ফায়ার সার্ভিসের সার্চলাইটের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লাইটিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
বিসর্জনের রুট: দশমীর দিনে শোভাযাত্রায় ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে বেরিয়ে পলাশীর মোড়, জগন্নাথ হল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, দোয়েল চত্বর, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, গোলাপ শাহ মাজার, বঙ্গবন্ধু স্কয়ার হয়ে সার্জেন্ট আহাদ পুলিশ বক্সের সামনে দিয়ে, নবাবপুর সড়ক দিয়ে রায় সাহেব বাজার মোড়, বাহাদুর শাহ পার্ক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, পাটুয়াটুলী হয়ে ওয়াইজঘাটে গিয়ে শেষ হবে। সেখানে বিসর্জন হবে। শোভাযাত্রা ও বিসর্জন ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শোভাযাত্রার সামনে পেছনে ও মাঝে পুলিশ মোতায়েন থাকবে। শোভাযাত্রার রুটে অবাঞ্ছিত লোক, হকারদের বসতে দেয়া হবে না। চলাচলের ক্ষেত্রে সড়কে ডাইভারশন দেয়া হবে।