অনলাইন
ক্ষমা চাইলেন আলিয়া (ভিডিও)
অনলাইন ডেস্ক
১৪ অক্টোবর ২০১৮, রবিবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
সরাসরি কথা বলতে সুনাম রয়েছে মহেশ ভাট কন্যা বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের। সেটা ক্ষোভ হোক সুখের সংবাদ, যেটাই হোক ণা কেণ। অবলীলায় ভণীতা ছাড়াই তা প্রকাশ করে দেন। সম্প্রতি তারই পুনরাবৃত্তি ঘটতে দেখা যায়।
আলিয়ার বড় বোন শাহীন ভাট চলতি বছরের বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে প্রকাশ করে তার প্রথম বই ‘আই হ্যাভ নেভার বিন (আন) হ্যাপিয়ার’। বইটিতে উঠে আসে কিভাবে শাহীন হতাশার সঙ্গে লড়াই করে এগিয়ে গিয়েছেন।
এই বই পড়েই আলিয়া ফিরে যান শৈশবে। তাই কিছুদিন আগে আলিয়া ইউটিউবে তার একটি ভিডিও আপলোড করেন। সেখানে দেখায় যায়, নিজের বড় বোন শাহীনের কাছে তিনি একটা চিঠি লিখছেন। তাছাড়া ভিডিওতে ছোটোবেলার দুই বোনের সুখস্মৃতি উঠে আসে।
বড় বোনের পর্বতসম হতাশার কথা কখনো আঁচ করতে পারেনি বলে ক্ষমা চান আলিয়া। ভিডিওতে আলিয়া বলেন, ‘আমি দিন শেষে যখন বাসায় ফিরি কিংবা জীবনের খারাপ সময় পার করি, তখন শুধুমাত্র একবার তোমার বাদামি চোখের দিকে তাকালেই আমার হৃদয় কতটা আলোকিত হয়ে ওঠে তোমাকে তা ভাষায় বোঝাতে পারব না। যখন আমি তোমার প্রথম বইটি পড়েছি, যেটি লিখতে তোমার অনেক সাহস, নিষ্ঠা এবং সততার প্রয়োজন পড়েছে। কারণ, আমি বুঝতে পারছি এই চিঠি লেখাটাই কতোটা কঠিন মনে হচ্ছে আমার। আমার ভীষণ খারাপ লাগছে।
একসঙ্গে ২৫ বছর থেকেও আমি তোমার হতাশাময়, নীরব মুহূর্তগুলোতে কখনো বুঝতে পারিনি। এত গুরুতর আর এমন বড় বিষয়টি আমি আঁচও করতে পারিনি। আমি জানি, তোমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি তোমার ভালো লাগবে না। তারপরেও ক্ষমা প্রার্থনা করি। কারণ আমি মনে করি, আমরা সবাই তোমাকে ভালোবাসি। কিন্তু তারপরও বুঝতে পারিনি ওই সময় তোমাকে কী ধরনের যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে নিজেকে পার হতে হয়েছে।’
আলিয়ার বড় বোন শাহীন ভাট চলতি বছরের বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে প্রকাশ করে তার প্রথম বই ‘আই হ্যাভ নেভার বিন (আন) হ্যাপিয়ার’। বইটিতে উঠে আসে কিভাবে শাহীন হতাশার সঙ্গে লড়াই করে এগিয়ে গিয়েছেন।
এই বই পড়েই আলিয়া ফিরে যান শৈশবে। তাই কিছুদিন আগে আলিয়া ইউটিউবে তার একটি ভিডিও আপলোড করেন। সেখানে দেখায় যায়, নিজের বড় বোন শাহীনের কাছে তিনি একটা চিঠি লিখছেন। তাছাড়া ভিডিওতে ছোটোবেলার দুই বোনের সুখস্মৃতি উঠে আসে।
বড় বোনের পর্বতসম হতাশার কথা কখনো আঁচ করতে পারেনি বলে ক্ষমা চান আলিয়া। ভিডিওতে আলিয়া বলেন, ‘আমি দিন শেষে যখন বাসায় ফিরি কিংবা জীবনের খারাপ সময় পার করি, তখন শুধুমাত্র একবার তোমার বাদামি চোখের দিকে তাকালেই আমার হৃদয় কতটা আলোকিত হয়ে ওঠে তোমাকে তা ভাষায় বোঝাতে পারব না। যখন আমি তোমার প্রথম বইটি পড়েছি, যেটি লিখতে তোমার অনেক সাহস, নিষ্ঠা এবং সততার প্রয়োজন পড়েছে। কারণ, আমি বুঝতে পারছি এই চিঠি লেখাটাই কতোটা কঠিন মনে হচ্ছে আমার। আমার ভীষণ খারাপ লাগছে।
একসঙ্গে ২৫ বছর থেকেও আমি তোমার হতাশাময়, নীরব মুহূর্তগুলোতে কখনো বুঝতে পারিনি। এত গুরুতর আর এমন বড় বিষয়টি আমি আঁচও করতে পারিনি। আমি জানি, তোমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি তোমার ভালো লাগবে না। তারপরেও ক্ষমা প্রার্থনা করি। কারণ আমি মনে করি, আমরা সবাই তোমাকে ভালোবাসি। কিন্তু তারপরও বুঝতে পারিনি ওই সময় তোমাকে কী ধরনের যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে নিজেকে পার হতে হয়েছে।’