বাংলারজমিন
রংপুরে নবজাতক উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
চুরির ৩ দিন পর রংপুরে নবজাতককে উদ্ধার করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। গতকাল রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে উদ্ধার করা ওই নবজাতককে তুলে দেয়া হয় তার নানা-নানির হাতে।
রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আলীম মাহমুদ বলেন, নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাড়িরঝাড়া গ্রামের পরশ চন্দ্রের স্ত্রী সুধা রানী মঙ্গলবার সন্তান জন্ম দেয়। বুধবার সকালে নবজাতককে নিয়ে আত্মীয় স্বজনরা বারান্দায় এলে একজন অজ্ঞাত মহিলা শিশুটিকে কোলে নিয়ে আদর করতে থাকে। একপর্যায়ে মহিলাটি বাচ্চাটিকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। পরশ চন্দ্র তার আত্মীয় স্বজন বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানায়। এ ঘটনায় সুধা রানীর পিতা সন্তোষ কুমার কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা হওয়ার পর পুলিশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় শিশুটিকে উদ্ধারে। অভিযান পরিচালনার সময় পুলিশের কাছে খবর আসে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্রের কাছে একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে ওই শিশুটি রয়েছে। বেলা ১টায় পুলিশ ওই স্থানে অভিযান পরিচালনা করে শিশুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে এবং অপহরণকারী ইয়াসমিন আক্তার মুন্নী (৩২) কে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ কমিশনার জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুন্নী জানিয়েছে, শিশুকে লালন পালন করার জন্য চুরি করা হয়েছিল। সে কোনো পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িত কি না তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি। অপহরণকারী মুন্নী বাড়ি লালমনিরহাট উপজেলার আদিতমারীতে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রংপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) মো. মহিদুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ইমরুল কায়েস, উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) কাজী মুত্তাকী ইবনু মিনান, ট্রাফিক ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেনসহ অন্যরা।
রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল আলীম মাহমুদ বলেন, নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাড়িরঝাড়া গ্রামের পরশ চন্দ্রের স্ত্রী সুধা রানী মঙ্গলবার সন্তান জন্ম দেয়। বুধবার সকালে নবজাতককে নিয়ে আত্মীয় স্বজনরা বারান্দায় এলে একজন অজ্ঞাত মহিলা শিশুটিকে কোলে নিয়ে আদর করতে থাকে। একপর্যায়ে মহিলাটি বাচ্চাটিকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। পরশ চন্দ্র তার আত্মীয় স্বজন বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানায়। এ ঘটনায় সুধা রানীর পিতা সন্তোষ কুমার কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা হওয়ার পর পুলিশ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে এবং বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় শিশুটিকে উদ্ধারে। অভিযান পরিচালনার সময় পুলিশের কাছে খবর আসে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্রের কাছে একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে ওই শিশুটি রয়েছে। বেলা ১টায় পুলিশ ওই স্থানে অভিযান পরিচালনা করে শিশুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে এবং অপহরণকারী ইয়াসমিন আক্তার মুন্নী (৩২) কে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ কমিশনার জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মুন্নী জানিয়েছে, শিশুকে লালন পালন করার জন্য চুরি করা হয়েছিল। সে কোনো পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িত কি না তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি। অপহরণকারী মুন্নী বাড়ি লালমনিরহাট উপজেলার আদিতমারীতে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রংপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) মো. মহিদুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ইমরুল কায়েস, উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) কাজী মুত্তাকী ইবনু মিনান, ট্রাফিক ইনচার্জ মো. দেলোয়ার হোসেনসহ অন্যরা।