এক্সক্লুসিভ
উত্তরখানে অগ্নিদগ্ধ আরেক নারী নিহত
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর উত্তরখানে বেপারিপাড়া এলাকার তিন তলা ভবনে গ্যাস লাইন লিকেজে দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় আরেক নারীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত ওই নারীর নাম সুফিয়া বেগম (৫০)। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। রোববার সকালে তার মৃত্যু হয়েছে। তার শরীরের ৯৯ শতাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছিল বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এই নিয়ে ওই ঘটনায় মোট আট দগ্ধের মধ্যে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে শনিবার ভোরে ঘটনার পরপরই ঢামেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৯৯ শতাংশ বার্ন নিয়ে মারা যান আজিজুল ইসলাম (৩০)। ৯৮ শতাংশ বার্ন নিয়ে একই দিন সন্ধ্যায় মারা যান তার স্ত্রী মুসলিমা বেগম (২০)। আর গতকাল সকালে নিহত নারী, সম্পর্কে আজিজুল ইসলামের ফুফু। এখনও বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরো ৫ জন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র বলছে, নিহত সুফিয়ার মেয়ে আফরোজা আক্তার পূর্ণিমা (৩০), পূর্ণিমার ছেলে সাগর (১২), আজিজুলের বোন আঞ্জু আরা (২৫), তার স্বামী ডাবলু মোল্লা (৩৩), তাদের ছেলে আব্দুল্লাহ সৌরভ (৫) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে আনজু ও আব্দুল্লাহ ছাড়া বাকি সবার অবস্থাই গুরুতর বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র বলছে, উত্তরখানের বেপারিপাড়ার তিনতলা ওই ভবনের নিচতলায় পাইপ লাইনের ছিদ্র হয়ে গ্যাস জমে গিয়েছিল। শনিবার ভোর ৪টার দিকে রান্নাঘরের চুলা জ্বালাতে গেলে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আটজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করে। এই পরিবারের সদস্যরা গত মাসে ওই বাসার নিচতলায় ভাড়ায় ওঠেন। সেখানে তিনটি কক্ষে তারা থাকতেন। তাদের বাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরায়। মুসলিমা ও পূর্ণিমা উত্তরখানের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। আজিজুল একটি মাছের খামারে কাজ করতেন এবং ডাবলু অটোরিকশা চালাতেন। ডাবলুর ছেলে আব্দুল্লাহ ময়নারটেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র বলছে, নিহত সুফিয়ার মেয়ে আফরোজা আক্তার পূর্ণিমা (৩০), পূর্ণিমার ছেলে সাগর (১২), আজিজুলের বোন আঞ্জু আরা (২৫), তার স্বামী ডাবলু মোল্লা (৩৩), তাদের ছেলে আব্দুল্লাহ সৌরভ (৫) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে আনজু ও আব্দুল্লাহ ছাড়া বাকি সবার অবস্থাই গুরুতর বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র বলছে, উত্তরখানের বেপারিপাড়ার তিনতলা ওই ভবনের নিচতলায় পাইপ লাইনের ছিদ্র হয়ে গ্যাস জমে গিয়েছিল। শনিবার ভোর ৪টার দিকে রান্নাঘরের চুলা জ্বালাতে গেলে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আটজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করে। এই পরিবারের সদস্যরা গত মাসে ওই বাসার নিচতলায় ভাড়ায় ওঠেন। সেখানে তিনটি কক্ষে তারা থাকতেন। তাদের বাড়ি পাবনার ভাঙ্গুরায়। মুসলিমা ও পূর্ণিমা উত্তরখানের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। আজিজুল একটি মাছের খামারে কাজ করতেন এবং ডাবলু অটোরিকশা চালাতেন। ডাবলুর ছেলে আব্দুল্লাহ ময়নারটেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে পড়ছিল।