বাংলারজমিন
যশোরে হত্যা মামলার আসামি বন্দুকযুদ্ধে নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১৪ অক্টোবর ২০১৮, রবিবার, ৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
শনিবার সকালে যশোর শহরের পুরাতন কসবা এলাকার আবদুল গফুর একাডেমির পাশ থেকে তাইজুল ইসলাম (৩০) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গুলিতে তার মাথার পেছনের খুলি উড়ে গেছে। পুলিশ বলছে, নিহত যুবক কয়েকদিন আগে কাজীপাড়ায় খুন হওয়া সোহাগ হত্যা মামলার আসামি। দুই দল সন্ত্রাসীর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তিনি খুন হতে পারেন।
স্থানীয়রা জানান, সকালে তারা এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। নিহতের মাথার ঘিলু ও জমাটবাঁধা রক্ত মাটিতে পড়ে ছিল। এরপর পুলিশ এসে মরদেহ নিয়ে যায়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার কাজল মল্লিক বলেন, হাসপাতালে আনার তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে ওই যুবক মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান জানান, সকালে পুলিশ খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
নিহত তাইজুল যশোর সদরের খোলাডাঙ্গা এলাকার হাফিজুর রহমানের ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় হত্যাসহ সাতটি মামলা রয়েছে। সন্ত্রাসীদের দুই পক্ষের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে সে খুন হতে পারেন বলে মন্তব্য করেন ওসি। তিনি আরো বলেন, নিহত তাইজুল শহরের কাজীপাড়া এলাকার সোহাগ হত্যা মামলার দুই নম্বর আসামি।
গত ২৮শে সেপ্টেম্বর গভীর রাতে শহরের কাজীপাড়ায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে যুবলীগকর্মী সোহাগকে খুন করে। সোহাগের বিরুদ্ধেও খুন-খারাবির অভিযোগ ছিল। সোহাগ ও তাইজেল শাসক দলের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে নানা অপকর্মে জড়িত হয়েছিলেন বলে স্থানীয়রা বলছেন।
স্থানীয়রা জানান, সকালে তারা এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। নিহতের মাথার ঘিলু ও জমাটবাঁধা রক্ত মাটিতে পড়ে ছিল। এরপর পুলিশ এসে মরদেহ নিয়ে যায়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার কাজল মল্লিক বলেন, হাসপাতালে আনার তিন থেকে চার ঘণ্টা আগে ওই যুবক মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসান জানান, সকালে পুলিশ খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
নিহত তাইজুল যশোর সদরের খোলাডাঙ্গা এলাকার হাফিজুর রহমানের ছেলে। তার বিরুদ্ধে থানায় হত্যাসহ সাতটি মামলা রয়েছে। সন্ত্রাসীদের দুই পক্ষের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে সে খুন হতে পারেন বলে মন্তব্য করেন ওসি। তিনি আরো বলেন, নিহত তাইজুল শহরের কাজীপাড়া এলাকার সোহাগ হত্যা মামলার দুই নম্বর আসামি।
গত ২৮শে সেপ্টেম্বর গভীর রাতে শহরের কাজীপাড়ায় দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে যুবলীগকর্মী সোহাগকে খুন করে। সোহাগের বিরুদ্ধেও খুন-খারাবির অভিযোগ ছিল। সোহাগ ও তাইজেল শাসক দলের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে নানা অপকর্মে জড়িত হয়েছিলেন বলে স্থানীয়রা বলছেন।