অনলাইন
সেনাপ্রধান সম্পর্কে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মন্তব্যের বিষয়ে সেনাসদরের বক্তব্য
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মন্তব্যের বিষয়ে সেনাসদর তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছে।
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বলেছে, বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে জনাব ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বক্তব্য ছিল একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য। কারণ বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ চাকুরি জীবনে কখনোই চট্রগ্রামের জিওসি বা কমান্ড্যান্ট হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন না। তিনি ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১১ সালের জুন পযর্ন্ত কুমিল্লায় ৩৩ আর্টিলারি ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার, ২০১১ সালের জুন থেকে ২০১২ সালের মে পযর্ন্ত ঢাকায় মিরপুরে ৬ স্বতন্ত্র এডিএ ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার এবং ২০১২ সালের মে থেকে ডিসেম্বর পযর্ন্ত কুমিল্লায় ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় চট্রগ্রাম বা কুমিল্লা সেনানিবাসে কোন সমরাস্ত্র বা গোলাবারুদ চুরি বা হারানোর কোন ঘটনা ঘটেনি। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ তার দীর্ঘ বর্ণাঢ্য সামরিক চাকুরি জীবনে কখনোই কোর্ট মার্শালের সম্মুখীন হননি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, চাকুরিরত একজন সেনাবাহিনী প্রধান সম্পর্কে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির এরূপ দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত যা সেনাবাহিনী প্রধানসহ সেনাবাহিনীর মতো রাষ্ট্রীয় একটি প্রতিষ্ঠানকে জনসম্মুখে হেয় করার হীন অপচেষ্টা মর্মে স্পষ্টত: প্রতীয়মান।
ডা. জাফরুল্লাহর উপরোক্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য কেবলমাত্র সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে জেনারেল আজিজ আহমেদ এর সুনাম ও সামাজিক অবস্থানকে ক্ষূন্ন করেনি, বরং তা সেনাবাহিনী প্রধানের পদকে চরমভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছে। যা প্রকারান্তরে চাকুরিরত সেনাবাহিনীর সকল সদস্যকে বিভ্রান্ত করছে এবং তাদের মনোবলের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এছাড়া এরূপ অপপ্রচার সেনাবাহিনীর মতো সুশৃংখল বাহিনীর সংহতি ও একতাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে, যা অনাকাংক্ষিত।
আজ গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বলেছে, বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে জনাব ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বক্তব্য ছিল একটি দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য। কারণ বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ চাকুরি জীবনে কখনোই চট্রগ্রামের জিওসি বা কমান্ড্যান্ট হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন না। তিনি ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১১ সালের জুন পযর্ন্ত কুমিল্লায় ৩৩ আর্টিলারি ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার, ২০১১ সালের জুন থেকে ২০১২ সালের মে পযর্ন্ত ঢাকায় মিরপুরে ৬ স্বতন্ত্র এডিএ ব্রিগেডের ব্রিগেড কমান্ডার এবং ২০১২ সালের মে থেকে ডিসেম্বর পযর্ন্ত কুমিল্লায় ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় চট্রগ্রাম বা কুমিল্লা সেনানিবাসে কোন সমরাস্ত্র বা গোলাবারুদ চুরি বা হারানোর কোন ঘটনা ঘটেনি। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ তার দীর্ঘ বর্ণাঢ্য সামরিক চাকুরি জীবনে কখনোই কোর্ট মার্শালের সম্মুখীন হননি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, চাকুরিরত একজন সেনাবাহিনী প্রধান সম্পর্কে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির এরূপ দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত যা সেনাবাহিনী প্রধানসহ সেনাবাহিনীর মতো রাষ্ট্রীয় একটি প্রতিষ্ঠানকে জনসম্মুখে হেয় করার হীন অপচেষ্টা মর্মে স্পষ্টত: প্রতীয়মান।
ডা. জাফরুল্লাহর উপরোক্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন অসত্য বক্তব্য কেবলমাত্র সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে জেনারেল আজিজ আহমেদ এর সুনাম ও সামাজিক অবস্থানকে ক্ষূন্ন করেনি, বরং তা সেনাবাহিনী প্রধানের পদকে চরমভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছে। যা প্রকারান্তরে চাকুরিরত সেনাবাহিনীর সকল সদস্যকে বিভ্রান্ত করছে এবং তাদের মনোবলের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এছাড়া এরূপ অপপ্রচার সেনাবাহিনীর মতো সুশৃংখল বাহিনীর সংহতি ও একতাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে, যা অনাকাংক্ষিত।