অনলাইন
সেনাপ্রধান সম্পর্কিত বক্তব্যের জন্য জাফরুল্লাহ’র দুঃখ প্রকাশ
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ১২:২৭ অপরাহ্ন
সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেয়া বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
নিজের অসুস্থতার কথা উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, গত ৯ই অক্টোবর সময় টিভির টকশোতে আলোচনাকালে আমি দেশের বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে অসাবধানতাবশত: একটি ভুল তথ্য উল্লেখ করেছিলাম। তিনি বলেন, জেনারেল আজিজ একজন দক্ষ আর্টিলারী সেনা কর্মকর্তা। তিনি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ‘জিওসি’ ছিলেন না, ‘কমান্ডড্যান্ট’ও ছিলেন না। তিনি তার কর্মজীবনের একসময় চট্টগ্রাম সেনাছাউনিতে আর্টিলারী প্রশিক্ষক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে কোর্ট মার্শাল হয়নি, একবার কোর্ট অব এনকোয়ারী হয়েছিলো।
ভুল বক্তব্য ও শব্দ বিভ্রাটের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী বা জেনারেল আজিজের সম্মানহানী করা আমার উদ্দেশ্য ছিলো না এবং এরূপ অভিপ্রায়ও আমার নেই। আমাদের সেনাবাহিনীর গৌরবে আমি গর্বিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে কলাতিপাত করেছি, তাদের সুখ-দুঃখের ভাগিদার হয়েছি এবং যুদ্ধ শেষে আমিই প্রথম কুমিল্লা কম্বাইন্ড মিলিটারী হাসপাতাল চালু করি। পরে আমি ডা. আজিজুর রহমান ঢাকা কম্বাইন্ড মিলিটারী হাসপাতাল চালু করি।
জাফরুল্লাহ বলেন, জেনারেল আজিজের সম্মানহানি করার কোন চিন্তা বা উদ্দেশ্য আমার ছিল না। আমি খোলা মনে আরও বলেছিলাম, তার ছোট ভাই শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফের দায় দায়িত্ব জেনারেল আজিজের ওপর বর্তায় না। চরম দন্ডপ্রাপ্ত জোসেফের দন্ড মুক্ত করেছেন স্বয়ং রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। জেনারেল আজিজকে অসাবধানতাবশত: কোন মনকষ্ট দিয়ে থাকলে আমি পুনরায় আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি ভয় পাবার কোন লোক না, আমি জীবনে ৪৭ বছর অতিরিক্ত বেঁচেছি। আমার কোন ভয় নেই।
নিজের অসুস্থতার কথা উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, গত ৯ই অক্টোবর সময় টিভির টকশোতে আলোচনাকালে আমি দেশের বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ সম্পর্কে অসাবধানতাবশত: একটি ভুল তথ্য উল্লেখ করেছিলাম। তিনি বলেন, জেনারেল আজিজ একজন দক্ষ আর্টিলারী সেনা কর্মকর্তা। তিনি চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ‘জিওসি’ ছিলেন না, ‘কমান্ডড্যান্ট’ও ছিলেন না। তিনি তার কর্মজীবনের একসময় চট্টগ্রাম সেনাছাউনিতে আর্টিলারী প্রশিক্ষক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে কোর্ট মার্শাল হয়নি, একবার কোর্ট অব এনকোয়ারী হয়েছিলো।
ভুল বক্তব্য ও শব্দ বিভ্রাটের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী বা জেনারেল আজিজের সম্মানহানী করা আমার উদ্দেশ্য ছিলো না এবং এরূপ অভিপ্রায়ও আমার নেই। আমাদের সেনাবাহিনীর গৌরবে আমি গর্বিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে কলাতিপাত করেছি, তাদের সুখ-দুঃখের ভাগিদার হয়েছি এবং যুদ্ধ শেষে আমিই প্রথম কুমিল্লা কম্বাইন্ড মিলিটারী হাসপাতাল চালু করি। পরে আমি ডা. আজিজুর রহমান ঢাকা কম্বাইন্ড মিলিটারী হাসপাতাল চালু করি।
জাফরুল্লাহ বলেন, জেনারেল আজিজের সম্মানহানি করার কোন চিন্তা বা উদ্দেশ্য আমার ছিল না। আমি খোলা মনে আরও বলেছিলাম, তার ছোট ভাই শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফের দায় দায়িত্ব জেনারেল আজিজের ওপর বর্তায় না। চরম দন্ডপ্রাপ্ত জোসেফের দন্ড মুক্ত করেছেন স্বয়ং রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। জেনারেল আজিজকে অসাবধানতাবশত: কোন মনকষ্ট দিয়ে থাকলে আমি পুনরায় আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি ভয় পাবার কোন লোক না, আমি জীবনে ৪৭ বছর অতিরিক্ত বেঁচেছি। আমার কোন ভয় নেই।