বিশ্বজমিন
তুরস্ক ছাড়লেন মার্কিন যাজক ব্রানসন
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন
আদালতের রায়ে মুক্তি পাওয়ার পর তুরস্ক ছেড়ে গেছেন আলোচিত মার্কিন যাজক অ্যান্ড্রু ব্রানসন। শুক্রবার মার্কিন সামরিক বাহিনীর একটি বিমানে জার্মানির উদ্দেশে তুরস্ক ছাড়েন। সেখান থেকে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড সামরিক ঘাঁটিতে নেয়া হবে। মুক্তি পাওয়ার আগে গত দুই বছর ধরে তুরস্কে আটক ছিলেন তিনি। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, ব্রানসনকে আটক করা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও তুরস্কের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে তুরস্কের ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ এনেছে তুরস্ক। তবে ওই যাজক ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তাকে ছেড়ে দেয়ার জন্য দফায় দফায় তুরস্কের প্রতি অনুরোধ জানায় যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তুর্কী কর্তৃপক্ষ যাজককে কোন বিচার ছাড়াই মুক্তি দিতে অস্বীকার করে। এ বিষয়ে শুক্রবার তুরস্কের আদালত একটি রায় দেন। যাতে ব্রানসনকে ৩ বছরের কারাদ- দেয়া হয়। ইতিমধ্যেই বন্দী অবস্থায় কাটানো দুই বছরকে ওই সাজার অন্তর্ভুক্ত করে বাকি এক বছরের সাজা মওকুফ করে আদালত। পাশাপাশি তাকে গৃহবন্দি করে রাখার আদেশ তুলে নেয়া হয়। একইসঙ্গে তার দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন আদালত। ফলে আদালত কারাদ- দিলেও কার্যত তিনি মুক্তি পেয়েছেন। আদালতের রায় শোনার পর ব্রানসন প্রথমে তার বাড়িতে যান। পরে সেখান থেকে সস্ত্রীক ইজমিরের বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হন। মুক্তি পাওয়ার পর এক বিবৃতিতে ব্রানসন বলেন, ‘এই দিনের জন্যই আমার পরিবার প্রার্থনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।’ হোয়াইট হাউজের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ব্রানসনকে প্রথমে জার্মানিতে নেয়া হবে। পরে সেখান থেকে তাকে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের সেনা ঘাটিতে উড়িয়ে আনা হবে।
এদিকে, ব্রানসনের মুক্তির নির্দেশ দেয়ার পরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। ট্রাম্প লেখেন, ব্রানসনের জন্য তার শুভকামনা ছিল। আরেক টুইটে ট্রাম্প লেখেন, তাকে দ্রুতই দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
খবরে বলা হয়, ব্রানসনকে আটক করা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও তুরস্কের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল। তার বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে তুরস্কের ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ এনেছে তুরস্ক। তবে ওই যাজক ও যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বরাবরই এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তাকে ছেড়ে দেয়ার জন্য দফায় দফায় তুরস্কের প্রতি অনুরোধ জানায় যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তুর্কী কর্তৃপক্ষ যাজককে কোন বিচার ছাড়াই মুক্তি দিতে অস্বীকার করে। এ বিষয়ে শুক্রবার তুরস্কের আদালত একটি রায় দেন। যাতে ব্রানসনকে ৩ বছরের কারাদ- দেয়া হয়। ইতিমধ্যেই বন্দী অবস্থায় কাটানো দুই বছরকে ওই সাজার অন্তর্ভুক্ত করে বাকি এক বছরের সাজা মওকুফ করে আদালত। পাশাপাশি তাকে গৃহবন্দি করে রাখার আদেশ তুলে নেয়া হয়। একইসঙ্গে তার দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন আদালত। ফলে আদালত কারাদ- দিলেও কার্যত তিনি মুক্তি পেয়েছেন। আদালতের রায় শোনার পর ব্রানসন প্রথমে তার বাড়িতে যান। পরে সেখান থেকে সস্ত্রীক ইজমিরের বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হন। মুক্তি পাওয়ার পর এক বিবৃতিতে ব্রানসন বলেন, ‘এই দিনের জন্যই আমার পরিবার প্রার্থনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।’ হোয়াইট হাউজের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ব্রানসনকে প্রথমে জার্মানিতে নেয়া হবে। পরে সেখান থেকে তাকে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের সেনা ঘাটিতে উড়িয়ে আনা হবে।
এদিকে, ব্রানসনের মুক্তির নির্দেশ দেয়ার পরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প টুইটারে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। ট্রাম্প লেখেন, ব্রানসনের জন্য তার শুভকামনা ছিল। আরেক টুইটে ট্রাম্প লেখেন, তাকে দ্রুতই দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।