খেলা
স্মৃতিতে তাজা ২০০৫’র ঢাকা টেস্ট
যেখানে খাজা-পেইনকে ছাড়িয়ে নাফিস-বেলিম
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
ট্রাভিস হেড, উসমান খাজা ও টিম পেইনদের মাটি কামড়ানো ব্যাটিংয়ে এবারের দুবাই টেস্টে ড্র আদায় করে অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের চতুর্থ ইনিংসে ১৩৯.৫ ওভার ব্যাট করে হার এড়ায় সফরকারীরা। এশিয়ার মাটিতে টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে তৃতীয় সর্বাধিক ওভার খেলার নজির এটি। এমন রেকর্ডে শীর্ষে কারা? বাংলাদেশ। আর এতে উসমান-পেইনদের চেয়েও ঝলমলে কীর্তি বাংলাদেশি দুই ব্যাটসম্যান জাভেদ ওমর বেলিম ও নাফিস ইকবালের। রেকর্ড গড়া নৈপুণ্যে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০০৫-এ ঢাকা টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে ১৪২ ওভার ব্যাট করে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে টাইগাররা। এশিয়ার মাটিতে টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে এটাই সবচেয়ে বেশি ওভার ব্যাট করার রেকর্ড। সদ্য দুবাই টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে উসমান খাজা ৩০২ বল খেলে করেন ১৪১ রান, টিম পেইন ১৯৪ ও হেড মোকাবিলা করেন ১৭৫ বল । আর ১৩৯.৫ ওভারে দিনের এক বল বাকি রেখে পাকিস্তান ড্র মেনে নেয়ায় এমন রেকর্ডের দ্বিতীয় স্থানে বসতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এমন দ্বিতীয় শীর্ষ ঘটনায় ২০০৩-০৪ মৌসুমে ক্যান্ডি টেস্ট ড্র করার পথে চতুর্থ ইনিংসে ১৪০ ওভার ব্যাট করেছিল ইংল্যান্ড। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচের চতুর্থ ইনিংসে ৩৩৩ বলে ১০৬ রান করেন ইংলিশ ব্যাটসম্যান মাইকেল আথারটন। ওই ম্যাচে ইংল্যান্ডের টার্গেট ছিল ৩৬৮ রানের। ২৮৫ রান নিয়ে খেলা শেষ করে ইংল্যান্ড।
২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে জয়ের জন্য বাংলাদেশের টার্গেট ছিল ৩৭৪ রানের। চতুর্থ ইনিংসে প্রায় সারাদিন ক্রিজে কাটিয়ে ওপেনিংয়ে ৮৩ ওভারে ১৩৩ রানের জুটি গড়েন জাভেদ ওমর ও তামিম ইকবালের বড় ভাই নাফিস ইকবাল। ২৫৮ বল খেলে মাত্র ৪৩ রান করেন জাভেদ ওমর। আর বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন নাফিস ইকবাল। ৩০৯ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন নাফিস। আর ব্যক্তিগত ১২১ রানে উইকেট দেয়ার আগে নাফিস খেলে নেন ৩৫৫ বল। শেষদিকে রাজিন সালেহ ১৪০ বলে ৫৭ ও খালেদ মাসুদ পাইলট ৫৭ বলে ২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। এতে ১৪২ ওভার খেলে ২৮৫/৫ সংগ্রহ নিয়ে খেলা শেষ করে বাংলাদেশ। ৫ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ করে ২৮৫ রান। ড্র হয়ে যায় ম্যাচ। সিরিজের প্রথম টেস্টে চট্টগ্রামে জয় দেখে টাইগাররা। আর ঢাকা টেস্টে ড্র শেষে নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারেরমতো টেস্ট সিরিজ জয়ের গৌরব কুড়ায় বাংলাদেশ।
২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টে জয়ের জন্য বাংলাদেশের টার্গেট ছিল ৩৭৪ রানের। চতুর্থ ইনিংসে প্রায় সারাদিন ক্রিজে কাটিয়ে ওপেনিংয়ে ৮৩ ওভারে ১৩৩ রানের জুটি গড়েন জাভেদ ওমর ও তামিম ইকবালের বড় ভাই নাফিস ইকবাল। ২৫৮ বল খেলে মাত্র ৪৩ রান করেন জাভেদ ওমর। আর বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন নাফিস ইকবাল। ৩০৯ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন নাফিস। আর ব্যক্তিগত ১২১ রানে উইকেট দেয়ার আগে নাফিস খেলে নেন ৩৫৫ বল। শেষদিকে রাজিন সালেহ ১৪০ বলে ৫৭ ও খালেদ মাসুদ পাইলট ৫৭ বলে ২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। এতে ১৪২ ওভার খেলে ২৮৫/৫ সংগ্রহ নিয়ে খেলা শেষ করে বাংলাদেশ। ৫ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ করে ২৮৫ রান। ড্র হয়ে যায় ম্যাচ। সিরিজের প্রথম টেস্টে চট্টগ্রামে জয় দেখে টাইগাররা। আর ঢাকা টেস্টে ড্র শেষে নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারেরমতো টেস্ট সিরিজ জয়ের গৌরব কুড়ায় বাংলাদেশ।