বাংলারজমিন
বেরোবির এক দশক পূর্তি উদ্যাপন
বেরোবি প্রতিনিধি
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপিত হয়েছে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় জাতীয় সংগীতের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বর্ষপূর্তি উদযাপনের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডক্টর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পরিমল চন্দ্র বর্মণ।
পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম রোকেয়ার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ভিসি। এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। শুভেচ্ছা বক্তব্যে ভিসি বলেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির মিলন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার সঙ্গে সহশিক্ষা কার্যক্রম সমুন্বত হচ্ছে। ক্রমে জ্ঞানার্জন, সংস্কৃতি চর্চা, ক্রীড়ানৈপুণ্য শিক্ষার পীঠস্থানে পরিণত হচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানকে অঞ্চল ও দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া আমাদের লক্ষ্য।’ অনুষ্ঠান উদ্বোধনে শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি এবং রোভার স্কাউটের অভিবাদন গ্রহণ করার পর বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের আনন্দ শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন ভিসি। এ সময় প্রশাসনিক ভবনের উত্তর পাশে একটি বৃক্ষরোপণ করেন তিনি।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় প্রথমবারের মতো শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য গঠিত ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব’ এর উদ্বোধন করেন ভিসি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আবু কালাম মো. ফরিদ উল ইসলাম, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. আর এম হাফিজুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রভোস্ট তাবিউর রহমান প্রধান ও অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ.টি. জি. এম. গোলাম ফিরোজ।
এরপর দুপুর দেড়টার দিকে কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সবশেষে বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী কণা। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১২ই অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম রোকেয়ার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ভিসি। এ সময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। শুভেচ্ছা বক্তব্যে ভিসি বলেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির মিলন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার সঙ্গে সহশিক্ষা কার্যক্রম সমুন্বত হচ্ছে। ক্রমে জ্ঞানার্জন, সংস্কৃতি চর্চা, ক্রীড়ানৈপুণ্য শিক্ষার পীঠস্থানে পরিণত হচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানকে অঞ্চল ও দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া আমাদের লক্ষ্য।’ অনুষ্ঠান উদ্বোধনে শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি এবং রোভার স্কাউটের অভিবাদন গ্রহণ করার পর বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের আনন্দ শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন ভিসি। এ সময় প্রশাসনিক ভবনের উত্তর পাশে একটি বৃক্ষরোপণ করেন তিনি।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় প্রথমবারের মতো শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য গঠিত ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব’ এর উদ্বোধন করেন ভিসি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আবু কালাম মো. ফরিদ উল ইসলাম, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. আর এম হাফিজুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল প্রভোস্ট তাবিউর রহমান প্রধান ও অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ.টি. জি. এম. গোলাম ফিরোজ।
এরপর দুপুর দেড়টার দিকে কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সবশেষে বিকালে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী কণা। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১২ই অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।