বাংলারজমিন
কিশোরগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা আসামি অধরা
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১৩ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, ৮:৩৩ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জ সদরের চৌদ্দশত ইউনিয়নের পশ্চিম জিনারাই গ্রামের আট বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনায় ১২ দিনেও মামলার আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। বখাটে আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় ওই শিশুর পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কে রয়েছেন। তারা অনেকটা গৃহবন্দির মতো জীবনযাপন করছেন। এ অবস্থায় দ্বিতীয় শ্রেণি পড়ুয়া শিশুটিকে তারা স্কুলেও পাঠাতে পারছেন না। পশ্চিম জিনারাই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. শফিকুল ইসলাম (১৮) গত ২৬শে সেপ্টেম্বর সকালে ওই শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ ব্যাপারে শিশুটির বাবা বাদী হয়ে গত ১লা অক্টোবর কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২৬শে সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পশ্চিম জিনারাই গ্রামের ওই শিশু পাশের বাড়ির মুরগির খামার থেকে ডিম নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পথে বখাটে শফিকুল শিশুটিকে তার বাড়িতে এক কেজি আলু পৌঁছে দেয়ার ফরমায়েশ দিয়ে গ্রামের নাঈমের দোকানে নিয়ে যায়। সেখান থেকে কোনো আলু না কিনে লম্পট শফিকুল শিশুটিকে একটি কেক কিনে দেয়। শিশুটি কেক হাতে বাড়ির পথে রওনা দিলে শফিকুল দোকান থেকে আরেকটি আচারের প্যাকেট কিনে অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য শিশুটির পিছু পিছু আসতে থাকে। শিশুটি গ্রামের দুলাল ও তোফাজ্জলের বাড়ির সামনে আসা মাত্রই শফিকুল শিশুটির পথ আগলে দাঁড়ায়। এরপর শিশুটির হাতে আচারের প্যাকেটটি দিয়ে আরো আইসক্রিম-বিস্কিট দেবে বলে প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে একটি কলাবাগানে নিয়ে যায়। সেখানে শিশুটিকে চাকু দেখিয়ে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে লম্পট শফিকুল পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীরা শিশুটির বাবাকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গেলে শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে এলাকাবাসীর সামনে ঘটনার বর্ণনা দেয়। পরে মেয়ের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তার বাবা কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় শফিকুলকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন।
আসামি শফিকুলের বাবা সিরাজুল ইসলাম গ্রামের প্রভাবশালী লোক। পরিবারের আস্কারায় দীর্ঘদিন ধরেই শফিকুল এলাকায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করে আসছিল। এদিকে, নির্যাতনের শিকার শিশুটির বাবা গ্রামের একজন গরিব কৃষক। এ অবস্থায় মামলা করে শিশুটির বাবা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
শিশুটির বাবা জানান, মামলা করার পরও আসামি ধরা না পড়ায় তারা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। আসামি পক্ষের লোকজন মামলা তুলে নেয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে হুমকি দিচ্ছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২৬শে সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পশ্চিম জিনারাই গ্রামের ওই শিশু পাশের বাড়ির মুরগির খামার থেকে ডিম নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পথে বখাটে শফিকুল শিশুটিকে তার বাড়িতে এক কেজি আলু পৌঁছে দেয়ার ফরমায়েশ দিয়ে গ্রামের নাঈমের দোকানে নিয়ে যায়। সেখান থেকে কোনো আলু না কিনে লম্পট শফিকুল শিশুটিকে একটি কেক কিনে দেয়। শিশুটি কেক হাতে বাড়ির পথে রওনা দিলে শফিকুল দোকান থেকে আরেকটি আচারের প্যাকেট কিনে অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য শিশুটির পিছু পিছু আসতে থাকে। শিশুটি গ্রামের দুলাল ও তোফাজ্জলের বাড়ির সামনে আসা মাত্রই শফিকুল শিশুটির পথ আগলে দাঁড়ায়। এরপর শিশুটির হাতে আচারের প্যাকেটটি দিয়ে আরো আইসক্রিম-বিস্কিট দেবে বলে প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে একটি কলাবাগানে নিয়ে যায়। সেখানে শিশুটিকে চাকু দেখিয়ে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে লম্পট শফিকুল পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীরা শিশুটির বাবাকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে গেলে শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে এলাকাবাসীর সামনে ঘটনার বর্ণনা দেয়। পরে মেয়ের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তার বাবা কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় শফিকুলকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন।
আসামি শফিকুলের বাবা সিরাজুল ইসলাম গ্রামের প্রভাবশালী লোক। পরিবারের আস্কারায় দীর্ঘদিন ধরেই শফিকুল এলাকায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করে আসছিল। এদিকে, নির্যাতনের শিকার শিশুটির বাবা গ্রামের একজন গরিব কৃষক। এ অবস্থায় মামলা করে শিশুটির বাবা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
শিশুটির বাবা জানান, মামলা করার পরও আসামি ধরা না পড়ায় তারা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। আসামি পক্ষের লোকজন মামলা তুলে নেয়ার জন্য বিভিন্ন কৌশলে হুমকি দিচ্ছে।