বাংলারজমিন
নন্দীগ্রামে মাথাগোঁজার ঠাঁই পাচ্ছে ৯০ অসহায় পরিবার
নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
১২ অক্টোবর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের “জমি আছে ঘর নেই” প্রকল্পের আওতায় বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ৯০টি অসহায় পরিবার মাথা গোঁজার ঠাঁই পাচ্ছে। প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। এ মাসেই ঘরগুলো হস্তান্তর করা সম্ভব হবে। তবে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো প্রকার অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না বলে সংশ্লিষ্টদের কঠোর বার্তা দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আখতার।
উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় নন্দীগ্রাম উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ২টি করে মোট ৯০টি ঘর নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। বারান্দাসহ ১৫ ফুট প্রস্থ ও ১৬ ফুট দৈর্ঘ্য প্রতিটি ঘর ও টয়লেট নির্মাণ বাবদ এক লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিটি ঘর নির্মাণ বাবদ ১২ ফুট খুঁটি ১২টি ও ১০ ফুট খুঁটি ৯টি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিয়ম অনুযায়ী যার জমি আছে কিন্তু কোনো ঘর নেই এই প্রকল্পের মাধ্যমে শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিই ঘর পাবেন। এই প্রকল্পের আওতায় তালিকাভুক্ত উপজেলার দাতমানিকা গ্রামের মবেদ আলী, কৈগাড়ী গ্রামের হামিদা বেগম জানায় তাদের মাথা গোঁজার কোনো ঠাঁই ছিল না, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন, ঘর পেয়ে তারা খুব খুশি।
উপজেলা পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় নন্দীগ্রাম উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ২টি করে মোট ৯০টি ঘর নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। বারান্দাসহ ১৫ ফুট প্রস্থ ও ১৬ ফুট দৈর্ঘ্য প্রতিটি ঘর ও টয়লেট নির্মাণ বাবদ এক লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিটি ঘর নির্মাণ বাবদ ১২ ফুট খুঁটি ১২টি ও ১০ ফুট খুঁটি ৯টি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিয়ম অনুযায়ী যার জমি আছে কিন্তু কোনো ঘর নেই এই প্রকল্পের মাধ্যমে শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিই ঘর পাবেন। এই প্রকল্পের আওতায় তালিকাভুক্ত উপজেলার দাতমানিকা গ্রামের মবেদ আলী, কৈগাড়ী গ্রামের হামিদা বেগম জানায় তাদের মাথা গোঁজার কোনো ঠাঁই ছিল না, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়েছেন, ঘর পেয়ে তারা খুব খুশি।