শিক্ষাঙ্গন
জাবিতে শিক্ষকদের কক্ষে অভিভাবকের যাতায়াত
জাবি প্রতিনিধি
১ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৭:২২ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে (স্নাতক) ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে শিক্ষকদের কক্ষে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের যাতায়াত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। রোববার থেকে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের বিভিন্ন অযুহাতে বেশ কয়েকজন শিক্ষকের কক্ষে যাতায়াত করতে দেখা যায়।
বিভিন্ন অনুষদ ভবন ও পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বরত স্বেচ্ছাসেবক সূত্রের বরাত দিয়ে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রথম দিনে শুধুমাত্র নতুন কলা ভবনেই ৬জন শিক্ষকের কাছে বিভিন্ন শিফটের ২৮ জন ভর্তিচ্ছু সাক্ষাত করেছে। এদের সবাই তাদের পরীক্ষার শিডিউল ছাড়াই শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে। তাছাড়া পুরাতন কলা ভবন, সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ ভবনেও এমন ঘটনা ঘটেছে।
ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয়দিনে সরেজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায় নতুন কলা ভবন ও সমাজ বিজ্ঞান ভবনে ৫জন শিক্ষকের কাছে ১২জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী সাক্ষাৎ করেন।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষকদের সঙ্গে ভর্তিচ্ছু ও তাদের অভিভাবকদের সন্দেহজনক যাতায়াতে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়টি নিয়ে কলা ও মানবিকী অনুষদের ডিন ড. মোজাম্মেল হক জানান, "ভর্তি পরীক্ষার সময় শিক্ষকদের গ্রাম থেকে অনেক পরিচিত জন আসেন, এছাড়া শিক্ষকদের বন্ধু ও আত্মীয়রা দেখা করতে আসেন। সামাজিকতা করতে গিয়ে অনেককেই কক্ষে আনতে হয়।’
তিনি আরও বলেন ‘এতে করে জালিয়াতি হবে বলে আমি মনে করি না। তবে শিক্ষকদের কক্ষে ভর্তিচ্ছু ও অভিভাবকদের যাতায়াতে সবাইকে সতর্ক থাকা উচিত। এতে সুনাম নষ্ট হয়।'
বিভিন্ন অনুষদ ভবন ও পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বরত স্বেচ্ছাসেবক সূত্রের বরাত দিয়ে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রথম দিনে শুধুমাত্র নতুন কলা ভবনেই ৬জন শিক্ষকের কাছে বিভিন্ন শিফটের ২৮ জন ভর্তিচ্ছু সাক্ষাত করেছে। এদের সবাই তাদের পরীক্ষার শিডিউল ছাড়াই শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে। তাছাড়া পুরাতন কলা ভবন, সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ ভবনেও এমন ঘটনা ঘটেছে।
ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয়দিনে সরেজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায় নতুন কলা ভবন ও সমাজ বিজ্ঞান ভবনে ৫জন শিক্ষকের কাছে ১২জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী সাক্ষাৎ করেন।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষকদের সঙ্গে ভর্তিচ্ছু ও তাদের অভিভাবকদের সন্দেহজনক যাতায়াতে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
এ বিষয়টি নিয়ে কলা ও মানবিকী অনুষদের ডিন ড. মোজাম্মেল হক জানান, "ভর্তি পরীক্ষার সময় শিক্ষকদের গ্রাম থেকে অনেক পরিচিত জন আসেন, এছাড়া শিক্ষকদের বন্ধু ও আত্মীয়রা দেখা করতে আসেন। সামাজিকতা করতে গিয়ে অনেককেই কক্ষে আনতে হয়।’
তিনি আরও বলেন ‘এতে করে জালিয়াতি হবে বলে আমি মনে করি না। তবে শিক্ষকদের কক্ষে ভর্তিচ্ছু ও অভিভাবকদের যাতায়াতে সবাইকে সতর্ক থাকা উচিত। এতে সুনাম নষ্ট হয়।'