বাংলারজমিন
হাসপাতালে লাশ রেখে পালাতে গিয়ে ধরা পড়লো দুই ঘাতক
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল বিক্রি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে আউয়াল নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার রাতে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিহতের লাশ ফেলে দুই ঘাতক পালানোর সময় গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের আটক করে। মঙ্গলবার তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয় এবং বিকালে ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের লাশ স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
জানা যায়, জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আশরাফপুর এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নানের ছেলে আউয়ালের (২৬) সঙ্গে সদর দক্ষিণের সোলাইমানের মোটরসাইকেল বিক্রির টাকা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার রাতে এ নিয়ে সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুর এলাকায় এক সালিশ বৈঠকে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সোলাইমান ও তার সহযোগীরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে সোলাইমানের সহযোগী সদর দক্ষিণ উপজেলার উলুইন গ্রামের সফিকুল ইসলামের ছেলে মো. জাফর (২৬) ও মফিজ উদ্দিনের ছেলে রাসেল (২২) তাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এসময় অবস্থা বেগতিক দেখে লাশ ফেলে হাসপাতাল থেকে পালানোর সময় বিষয়টি নজরে আসে সংশ্লিষ্টদের। পরে তাদেরকে আটক করে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় সোপর্দ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে মঙ্গলবার রাতে সদর দক্ষিণ থানার ওসি মো. মামুন অর রশীদ জানান, হাসপাতালে লাশ রেখে পালানোর সময় সংশ্লিষ্টরা তাদেরকে আটক করে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতাল থেকে তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।
জানা যায়, জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আশরাফপুর এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নানের ছেলে আউয়ালের (২৬) সঙ্গে সদর দক্ষিণের সোলাইমানের মোটরসাইকেল বিক্রির টাকা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার রাতে এ নিয়ে সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুর এলাকায় এক সালিশ বৈঠকে বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সোলাইমান ও তার সহযোগীরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে সোলাইমানের সহযোগী সদর দক্ষিণ উপজেলার উলুইন গ্রামের সফিকুল ইসলামের ছেলে মো. জাফর (২৬) ও মফিজ উদ্দিনের ছেলে রাসেল (২২) তাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এসময় অবস্থা বেগতিক দেখে লাশ ফেলে হাসপাতাল থেকে পালানোর সময় বিষয়টি নজরে আসে সংশ্লিষ্টদের। পরে তাদেরকে আটক করে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় সোপর্দ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে মঙ্গলবার রাতে সদর দক্ষিণ থানার ওসি মো. মামুন অর রশীদ জানান, হাসপাতালে লাশ রেখে পালানোর সময় সংশ্লিষ্টরা তাদেরকে আটক করে। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতাল থেকে তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।