বাংলারজমিন
নারীসহ ২ স্কুলছাত্রী ধর্ষিত
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
শ্রীপুরে ধর্ষিত স্কুলছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি: শ্রীপুর পৌর এলাকায় তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে (১২) ধর্ষণের পর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় শ্রীপুর থানায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ধর্ষক জহিরুল ইসলাম (৩৪) কে রোববার সন্ধ্যায় তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ। সে পৌর এলাকার গিলারচালা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক(এসআই) মফিজ মল্লিক জানান, কিশোরীটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সে মা বাবার সাথে এ ঘটনায় অভিযুক্ত জহিরুল ইসলামের জমিতে ঘর তুলে বসবাস করে আসছিল। তবে গত সাত মাস আগ হতে বিভিন্ন সময় কিশোরীটি বিদ্যালয়ে যাওয়া আসার পথে অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। মৃত্যু ভয়ে কিশোরী এ ঘটনা চেপে যায়। পরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হলে তাঁর পরিবারের কাছে এ ঘটনা প্রকাশ পায়।
রাজাপুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষিত
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: রাজাপুরে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৪) ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এক বখাটে তাকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে একটি ঘরের ভেতর আটকে রাখে। পুলিশ ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করার পর সোমবার দুপরে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। উপজেলার চাড়াখালী গ্রামে রবিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রোববার সকালে দুসম্পর্কের এক চাচার সঙ্গে পার্শ্ববতী পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার হরিনপালা যায়। সেখান থেকে দুপুরে বাড়ি ফিরছিল তারা। পশ্চিম চাড়াখালী এলাকায় আসলে চাচার কাছ থেকে জোর করে ওই ছাত্রীকে ছিনিয়ে নেয় স্থানীয় বখাটে হেলাল তালুকদার (২৮) ও তাঁর সহযোগিরা। এসময় চাচাকে ভয় দেখিয়ে ছাত্রীকে স্থানীয় শাহ আলম কাজীর একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে হেলাল। ধর্ষণের পরে ছাত্রটিকে পাশের মন্টু হাওলাদারের একটি ঘরে আটকে রাখা হয়। ওই ছাত্রীর দাদাকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে হেলালের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়। টাকা না দিলে ছাত্রীকে আটকে রাখা হবে বলেও জানান হেলাল। ঘরের ভেতরে আটকে রাখা ছাত্রীকে দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণের চেষ্টা চালায় হেলালের সহযোগী স্থানীয় বাবুল তালুকদার। এরই মধ্যে খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে রাজাপুর থানার পুলিশ গিয়ে ধর্ষণের শিকার ছাত্রীকে উদ্ধার করে দাদা-দাদীর কাছে ফিরিয়ে দেয়। দাদা-দাদী সোমবার সকালে ব্যথায় কাতর ছাত্রীকে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। রাজাপুর থানার ওসি শামসুল আরেফিন জানান, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের আটক করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
রংপুরে স্ত্রীর সহযোগিতায় ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে : বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে স্ত্রীর সহযোগিতায় ধর্ষণের অভিযোগে স্বামী-স্ত্রীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনা ঘটেছে রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার খয়েরবাড়ি গ্রামে। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনা জেলার মদনপুর গ্রামের এক নারী পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে পীরগঞ্জের খয়েরবাড়ি গ্রামের মৃত নয়া মিয়ার পুত্র এনছার আলীর বাড়িতে আসেন। এনছার আলী তার স্ত্রী জয়নব বেগম ও আমিনুল, ইসলামসহ ৩ জনের সহযোগিতায় জোর পূর্বক ধর্ষণ করে ওই নারীকে। এরপর ধর্ষিতাকে হাত-পা বেঁধে হত্যার উদ্দেশ্যে এনছার আলীর বাড়ির পার্শ্ববর্তী আখক্ষেতে নিয়ে যায়। এ সময় তার চিৎকারে লোকজন ছুটে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধারের পর পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি: শ্রীপুর পৌর এলাকায় তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে (১২) ধর্ষণের পর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় শ্রীপুর থানায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ধর্ষক জহিরুল ইসলাম (৩৪) কে রোববার সন্ধ্যায় তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ। সে পৌর এলাকার গিলারচালা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক(এসআই) মফিজ মল্লিক জানান, কিশোরীটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সে মা বাবার সাথে এ ঘটনায় অভিযুক্ত জহিরুল ইসলামের জমিতে ঘর তুলে বসবাস করে আসছিল। তবে গত সাত মাস আগ হতে বিভিন্ন সময় কিশোরীটি বিদ্যালয়ে যাওয়া আসার পথে অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। মৃত্যু ভয়ে কিশোরী এ ঘটনা চেপে যায়। পরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হলে তাঁর পরিবারের কাছে এ ঘটনা প্রকাশ পায়।
রাজাপুরে স্কুলছাত্রী ধর্ষিত
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: রাজাপুরে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৪) ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এক বখাটে তাকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে একটি ঘরের ভেতর আটকে রাখে। পুলিশ ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করার পর সোমবার দুপরে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। উপজেলার চাড়াখালী গ্রামে রবিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রোববার সকালে দুসম্পর্কের এক চাচার সঙ্গে পার্শ্ববতী পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার হরিনপালা যায়। সেখান থেকে দুপুরে বাড়ি ফিরছিল তারা। পশ্চিম চাড়াখালী এলাকায় আসলে চাচার কাছ থেকে জোর করে ওই ছাত্রীকে ছিনিয়ে নেয় স্থানীয় বখাটে হেলাল তালুকদার (২৮) ও তাঁর সহযোগিরা। এসময় চাচাকে ভয় দেখিয়ে ছাত্রীকে স্থানীয় শাহ আলম কাজীর একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে হেলাল। ধর্ষণের পরে ছাত্রটিকে পাশের মন্টু হাওলাদারের একটি ঘরে আটকে রাখা হয়। ওই ছাত্রীর দাদাকে পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে হেলালের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়। টাকা না দিলে ছাত্রীকে আটকে রাখা হবে বলেও জানান হেলাল। ঘরের ভেতরে আটকে রাখা ছাত্রীকে দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণের চেষ্টা চালায় হেলালের সহযোগী স্থানীয় বাবুল তালুকদার। এরই মধ্যে খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে রাজাপুর থানার পুলিশ গিয়ে ধর্ষণের শিকার ছাত্রীকে উদ্ধার করে দাদা-দাদীর কাছে ফিরিয়ে দেয়। দাদা-দাদী সোমবার সকালে ব্যথায় কাতর ছাত্রীকে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। রাজাপুর থানার ওসি শামসুল আরেফিন জানান, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের আটক করার চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
রংপুরে স্ত্রীর সহযোগিতায় ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে : বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে স্ত্রীর সহযোগিতায় ধর্ষণের অভিযোগে স্বামী-স্ত্রীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনা ঘটেছে রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার খয়েরবাড়ি গ্রামে। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, নেত্রকোনা জেলার মদনপুর গ্রামের এক নারী পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে পীরগঞ্জের খয়েরবাড়ি গ্রামের মৃত নয়া মিয়ার পুত্র এনছার আলীর বাড়িতে আসেন। এনছার আলী তার স্ত্রী জয়নব বেগম ও আমিনুল, ইসলামসহ ৩ জনের সহযোগিতায় জোর পূর্বক ধর্ষণ করে ওই নারীকে। এরপর ধর্ষিতাকে হাত-পা বেঁধে হত্যার উদ্দেশ্যে এনছার আলীর বাড়ির পার্শ্ববর্তী আখক্ষেতে নিয়ে যায়। এ সময় তার চিৎকারে লোকজন ছুটে এলে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধারের পর পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।