অনলাইন
মংলা-বুড়িমারী বন্দরে সেবা দিতে সবক্ষেত্রে দুর্নীতি: টিআইবি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৩:০০ পূর্বাহ্ন
মংলা ও বুড়িমারী বন্দরে সেবা দিতে সবক্ষেত্রে শতভাগ দুর্নীতি হয় বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।
আজ রোববার টিআইবির কার্যালয়ে ‘মংলা বন্দর ও কাস্টম হাউজ এবং বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন : আমদানি-রফতানি প্রক্রিয়ায় সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া এই দুই বন্দরে সেবা দিতে বছরে ৩১ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয় বলে দাবি করা হয় টিআইবি’র পক্ষ থেকে। টিআইবি মনে করে, শুল্কায়ন কার্যক্রমকে দ্রুত ও সহজতর করতে মোংলায় কাস্টম হাউজের পূর্ণাঙ্গ কার্যালয় চালু করতে হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুই বন্দরে অটোমেশন ও ওয়ান স্টপ সেবা চালু হলেও উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে অকার্যকরকের রাখা হয়েছে। কিছুক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আসলেও সার্বিক তথ্য উদ্বেগজনক। উভয় প্রতিষ্ঠানেই সুশান প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় কাঠামো ব্যবস্থা উপস্থিত থাকলেও তার প্রায়োগিক পর্যায়ে নেই। এজন্য সকল পর্যায়ে ওয়ান স্টপ ও অটোমেশন ব্যবস্থা চালু নিশ্চিত করতে হবে।
আজ রোববার টিআইবির কার্যালয়ে ‘মংলা বন্দর ও কাস্টম হাউজ এবং বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন : আমদানি-রফতানি প্রক্রিয়ায় সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া এই দুই বন্দরে সেবা দিতে বছরে ৩১ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয় বলে দাবি করা হয় টিআইবি’র পক্ষ থেকে। টিআইবি মনে করে, শুল্কায়ন কার্যক্রমকে দ্রুত ও সহজতর করতে মোংলায় কাস্টম হাউজের পূর্ণাঙ্গ কার্যালয় চালু করতে হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুই বন্দরে অটোমেশন ও ওয়ান স্টপ সেবা চালু হলেও উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে অকার্যকরকের রাখা হয়েছে। কিছুক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আসলেও সার্বিক তথ্য উদ্বেগজনক। উভয় প্রতিষ্ঠানেই সুশান প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় কাঠামো ব্যবস্থা উপস্থিত থাকলেও তার প্রায়োগিক পর্যায়ে নেই। এজন্য সকল পর্যায়ে ওয়ান স্টপ ও অটোমেশন ব্যবস্থা চালু নিশ্চিত করতে হবে।