বিশ্বজমিন
চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার হুঁশিয়ারি
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনার কারণে চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর জবাবে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রাশিয়া ও চীন উভয়েই। মস্কো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ওয়াশিংটন আগুন নিয়ে খেলছে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি বাংলা।
খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র পূর্বেই হুমকি দিয়েছিল ২০১৬ সালে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারকারী রাশিয়ার কাছ থেকে কোনো দেশ অস্ত্র কিনলে তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। সমপ্রতি চীন রাশিয়ার কাছ থেকে যুদ্ধ বিমান ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছে। এর মধ্যে রয়েছে ১০টি সুখোই যুদ্ধবিমান এবং এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র। তাই চীনের সেনাবাহিনীর ক্রয় শাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই বিভাগ এবং তার পরিচালক লি শাংফু এখন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো রপ্তানি লাইসেন্সের আবেদন করতে পারবেন না। একইসঙ্গে তারা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ ব্যবস্থায় অংশ নিতে পারবে না। ওয়াশিংটন বলছে, রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনে চীন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে। নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ চীনের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনকে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য জোর আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্যথায় তাদেরকে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। চীনের রাজধানী বেইজিং-এ বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিক্রিয়া খুবই কঠোর। কিন্তু বেইজিং কতোটা ক্ষুব্ধ হয়েছে সেটা পরিষ্কার হবে ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কী দাঁড়াবে সেটা প্রকাশ করার পর। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ইউক্রেনে মস্কোর হস্তক্ষেপের জবাবে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞায় তখন যোগ দেয়নি চীন।
খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র পূর্বেই হুমকি দিয়েছিল ২০১৬ সালে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারকারী রাশিয়ার কাছ থেকে কোনো দেশ অস্ত্র কিনলে তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। সমপ্রতি চীন রাশিয়ার কাছ থেকে যুদ্ধ বিমান ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র কিনেছে। এর মধ্যে রয়েছে ১০টি সুখোই যুদ্ধবিমান এবং এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র। তাই চীনের সেনাবাহিনীর ক্রয় শাখার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই বিভাগ এবং তার পরিচালক লি শাংফু এখন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো রপ্তানি লাইসেন্সের আবেদন করতে পারবেন না। একইসঙ্গে তারা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ ব্যবস্থায় অংশ নিতে পারবে না। ওয়াশিংটন বলছে, রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনে চীন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে। নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ চীনের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনকে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য জোর আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্যথায় তাদেরকে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। চীনের রাজধানী বেইজিং-এ বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিক্রিয়া খুবই কঠোর। কিন্তু বেইজিং কতোটা ক্ষুব্ধ হয়েছে সেটা পরিষ্কার হবে ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কী দাঁড়াবে সেটা প্রকাশ করার পর। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ইউক্রেনে মস্কোর হস্তক্ষেপের জবাবে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞায় তখন যোগ দেয়নি চীন।