অনলাইন
শোকে মাতমে তাজিয়া মিছিল
স্টাফ রিপোর্টার
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাব গাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে পবিত্র আশুরা পালিত হচ্ছে। সকাল ১০টার দিকে পুরান ঢাকার হোসাইনি দালানের ইমামবাড়া থেকে প্রধান তাজিয়া মিছিল শুরু হয়। এছাড়াও রাজধানীর মোহাম্মদপুর, মিরপুর, লালবাগ, পল্টন এবং মগবাজার থেকেও তাজিয়া মিছিল নিয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন।
কেন্দ্রীয় তাজিয়া মিছিল ইমামবাড়া থেকে বকশীবাজার-নিউমার্কেট হয়ে ধানমণ্ডি লেকের প্রতীকী কারবালা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। হায় হোসেন, হায় হোসেন মাতম ও বুক চাপড়ে ফোরাত নদীর তীরের কারবালার মর্মান্তিক ঘটনার স্মরণ করেন তারা।
হিজরি ৬১তম বর্ষের (৬৮০ খ্রিস্টাব্দ) ১০ই মহররম মুসলমানদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন (রা.) ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে শহীদ হন। ইসলামের ইতিহাস অনুসারে এ দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। কেননা ১০ মহররম তারিখে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করা হয়েছিল।
এই দিনে পৃথিবীর প্রথম মানুষ হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছিল। এ দিন নবী মুসার (আ.) শত্রু ফেরাউনকে নীলনদে ডুবিয়ে দেয়া হয়। এ দিনে নূহের (আ.) কিস্তি ঝড়ের কবল থেকে রক্ষা পায়। এ দিনে দাউদের (আ.) তাওবা কবুল হয়। নমরূদের অগ্নিকুণ্ড থেকে ইব্রাহিম (আ.) উদ্ধার পান। আইয়ুব (আ.) দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তি ও সুস্থতা লাভ করেছিলেন। এ দিনেই আল্লাহতায়ালা ঈসাকে (আ.) ঊর্ধ্বাকাশে উঠিয়ে নিয়েছেন। হাদিসে বর্ণিত আছে, এ তারিখেই কেয়ামত সংঘটিত হবে। মুসলিম বিশ্বে এই দিনটি ত্যাগ ও শোকের প্রতীক। বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমান বিশেষ করে শিয়া মুসলমানরা ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন।
কেন্দ্রীয় তাজিয়া মিছিল ইমামবাড়া থেকে বকশীবাজার-নিউমার্কেট হয়ে ধানমণ্ডি লেকের প্রতীকী কারবালা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। হায় হোসেন, হায় হোসেন মাতম ও বুক চাপড়ে ফোরাত নদীর তীরের কারবালার মর্মান্তিক ঘটনার স্মরণ করেন তারা।
হিজরি ৬১তম বর্ষের (৬৮০ খ্রিস্টাব্দ) ১০ই মহররম মুসলমানদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসেন (রা.) ফোরাত নদীর তীরে কারবালা প্রান্তরে শহীদ হন। ইসলামের ইতিহাস অনুসারে এ দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। কেননা ১০ মহররম তারিখে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করা হয়েছিল।
এই দিনে পৃথিবীর প্রথম মানুষ হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছিল। এ দিন নবী মুসার (আ.) শত্রু ফেরাউনকে নীলনদে ডুবিয়ে দেয়া হয়। এ দিনে নূহের (আ.) কিস্তি ঝড়ের কবল থেকে রক্ষা পায়। এ দিনে দাউদের (আ.) তাওবা কবুল হয়। নমরূদের অগ্নিকুণ্ড থেকে ইব্রাহিম (আ.) উদ্ধার পান। আইয়ুব (আ.) দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তি ও সুস্থতা লাভ করেছিলেন। এ দিনেই আল্লাহতায়ালা ঈসাকে (আ.) ঊর্ধ্বাকাশে উঠিয়ে নিয়েছেন। হাদিসে বর্ণিত আছে, এ তারিখেই কেয়ামত সংঘটিত হবে। মুসলিম বিশ্বে এই দিনটি ত্যাগ ও শোকের প্রতীক। বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমান বিশেষ করে শিয়া মুসলমানরা ধর্মীয় অনুশাসনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন।