অনলাইন
দেশবাসীর প্রতি অঙ্গীকার ঘোষণা আসছে শনিবারের সমাবেশে
কাফি কামাল
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৩:২৬ পূর্বাহ্ন
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া আয়োজিত শনিবারের সমাবেশ থেকে দেশবাসীর প্রতি একটি অঙ্গীকারের ঘোষনা আসছে বলে জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না। বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য, দাবি-দাওয়া, কর্মসূচি, মানুষের সাড়া, আসন বন্টন, ২০দল ও যুক্তফ্রন্টের অভ্যন্তরীন সংশয়, স্বাধীনতা বিরোধী প্রসঙ্গে ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ’ শব্দের সংযুক্তিসহ নানা বিষয়ে দৈনিক মানবজমিনের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের তাগিদ সম্পর্কে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার হাইজ্যাক হয়ে গেছে। মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ হয়ে গেছে। বাংলাদেশ একটি পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যাপক ঐক্য ছাড়া, বিচ্ছিন্নভাবে আন্দোলন করে পরিস্থিতি উত্তরণ এবং অধিকার আদায় সম্ভব নয়। তাই আমরা ক্ষমতাসীন দল ও স্বাধীনতাবিরোধী দলগুলো ছাড়া সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের জন্য কাজ করছি।
তিনি বলেন, স্বৈরাচার বিরোধী মানসিকতা যখন দেশের মানুষের মধ্যে প্রবল হয়ে উঠে তখন জাতীয় ঐক্যের তাগিদও প্রবল হয়। সেই তাগিদ থেকে বাংলাদেশের বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, সুশীল সমাজসহ নানা শ্রেনী-পেশার মানুষ জাতীয় ঐক্যের আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন। মান্না বলেন, আগামীকাল শনিবারের সমাবেশ থেকে বিশেষ কোন ঘোষণা দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়নি। সমাবেশে মূলত একটি কমন লক্ষ্যকে সামনে রেখে সবাই দেশবাসীর উদ্দেশ্যে অঙ্গীকার ঘোষণা করবেন।
জাতীয় ঐক্যের কর্মসূচির ব্যাপারে মান্না বলেন, আমরা জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার ব্যানারে ৫ দফা দাবি ও ৯ দফা লক্ষ্য ঘোষণা করেছি। বিএনপি ১৫ দফা দিয়েছে। আমাদের দাবি ও লক্ষ্য নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। কোন আপত্তিও নেই। এখানে কথা হচ্ছে, আমাদের সবার দাবিগুলো আশু- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এগুলো আদায় করা দরকার। এ দাবির ক্ষেত্রে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোন ধরনের সমস্যা নেই। তবে লক্ষ্যের ক্ষেত্রে বিএনপির লক্ষ্যগুলোতে কিছু ঘাটতি আছে। বসে আলোচনা করলেও সেগুলোও ঠিক হয়ে যাবে। তবে আশু দাবিগুলো আদায়ে কি ধরনের কর্মসূচি দেয়া হবে সেটা সবাই আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জাতীয় ঐক্যের প্রতি রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তি পর্যায়ের সাড়া সম্পর্কে মান্না বলেন, আমরা চারদিকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলোর তরফে তো পাচ্ছিই। আমরা এখনো গ্রাম পর্যায়ে যাইনি। কিন্তু যেখানেই যাচ্ছি, লোকজন আগ্রহ প্রকাশ করছে। আমাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলছেন অনেক বিশিষ্ট মানুষজনসহ নানা শ্রেনীপেশার সর্বস্তরের মানুষ। আমরা অত্যন্ত আশাবাদি, যে দাবি ও লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হচ্ছে তার প্রতি এদেশের মানুষের সর্বোচ্চ সমর্থন থাকবে।
জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে জাতীয় পার্টির যোগাযোগ হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি তো এখনও সরকারেই আছে। সরকারে থেকে তো জাতীয় ঐক্যে থাকা সম্ভব নয়। আমার সঙ্গে জাতীয় পার্টির কারও সঙ্গে কথা হয়নি। তবে এখানে তো অনেক দল, তাদের কারও সঙ্গে কথা হয়েছে বা হচ্ছে কিনা সেটা আমি জানি না। তবে জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে থাকতে গেলে জাতীয় পার্টিকেই আগে ডিসাইড করতে হবে তারা কি সরকারের সঙ্গে থাকবে নাকি এদেশের জনগণের সঙ্গে থাকবে।
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ায় বিকল্পধারার শীর্ষ নেতাদের নিয়ে সৃষ্ট সংশয়ের ব্যাপারে মান্না বলেন, জাতীয় ঐক্যে তো বিভিন্ন দল আছে। তাদের বিভিন্ন চিন্তাও আছে। স্বতন্ত্র দল, স্বতন্ত্র চিন্তা। তবে এটা ঠিক যে, আমাদের ঘোষণাপত্র পাঠের দিন তিনি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য রওনা দিয়ে মধ্যপথে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জেনুইনলি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। আগামীকাল শনিবারের সমাবেশে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেবেন, বক্তব্যও দেবেন। এই যে তিনি আসবেন, তার এই উপস্থিতির মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হবে তিনি জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সঙ্গেই আছেন।
জাতীয় ঐক্যের কারণে ২০দলীয় জোটের জটিলতা তৈরি হতে পারে কিনা জানতে চাইলে মান্না বলেন, আমরা পরিস্কার বলেছি- স্বাধীনতা বিরোধী দল ছাড়া সবাই এ ঐক্যপ্রক্রিয়া থাকবে পারবে। বিএনপি জোটের বেশিরভাগ দলের তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যে দুয়েকটি দলের সমস্যা তাদের সঙ্গে কিভাবে হ্যান্ডেল করবে সেটা বিএনপির বিষয়। এবং সেটা বিএনপি নিশ্চয়ই সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করবে। অন্য কোন বিষয়ে তো আমরা কোন জটিলতা দেখছি না।
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার ঘোষনাপত্র পাঠের আগের রাতে সেটি ফাঁস হওয়া ও সেখানে ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ’ শব্দ দুইটি সংযুক্তি নিয়ে মান্না বলেন, আমরা যখন কোন কিছু ড্রাফট করি তখন আমাদের সিনিয়র নেতা হিসাবে ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও ড. কামাল হোসেনের কাছে পাঠাই, উনারাই চূড়ান্ত করেন। এখন সেখানে অন্য কোনভাবে এদিক-সেদিক হওয়া অনাকাক্সিক্ষত। আমাদের ড্রাফটে ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ’ শব্দ দুইটি ছিল না। আমরা যখন পরিস্কার বলেছি, স্বাধীনতা বিরোধী দলের সঙ্গে জাতীয় ঐক্য হবে না, সেখানে এই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শব্দ দুটির বিশেষ দরকার তো নেই। শব্দ দুইটি আমরা লিখিনি, এটা পরে অন্য কোনভাবে যুক্ত হয়েছে। তবে আমি ঘোষণাপত্র পাঠের সময় শব্দ দুইটি কিন্তু পড়িনি। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ওই শব্দ দিয়ে কিন্তু কোন কিছু এখন আর আটকাচ্ছে না। আশা করি সবকিছু ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে যাবে।
নির্বাচন বা আসন বন্টন সংক্রান্ত বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় ঐক্যের দলগুলোর আলোচনা হয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এইসব বিষয় নিয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। আলোচনা এখনও সে পর্যায়ে আসেনি।
সমাবেশের অনুমতির ব্যাপারে মান্না বলেন, সমাবেশটি আয়োজন করছে একটি রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন হিসেবে পরিচিত জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া। আমাদের সে সমাবেশে দাওয়াত করেছে, আমরা যাব। আমরা জানতে পেরেছি, মহানগর নাট্যমঞ্চে সমাবেশের অনুমতি আগেই কনফার্ম হয়েছে।
বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের তাগিদ সম্পর্কে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার হাইজ্যাক হয়ে গেছে। মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ হয়ে গেছে। বাংলাদেশ একটি পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যাপক ঐক্য ছাড়া, বিচ্ছিন্নভাবে আন্দোলন করে পরিস্থিতি উত্তরণ এবং অধিকার আদায় সম্ভব নয়। তাই আমরা ক্ষমতাসীন দল ও স্বাধীনতাবিরোধী দলগুলো ছাড়া সবাইকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের জন্য কাজ করছি।
তিনি বলেন, স্বৈরাচার বিরোধী মানসিকতা যখন দেশের মানুষের মধ্যে প্রবল হয়ে উঠে তখন জাতীয় ঐক্যের তাগিদও প্রবল হয়। সেই তাগিদ থেকে বাংলাদেশের বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, সুশীল সমাজসহ নানা শ্রেনী-পেশার মানুষ জাতীয় ঐক্যের আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন। মান্না বলেন, আগামীকাল শনিবারের সমাবেশ থেকে বিশেষ কোন ঘোষণা দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়নি। সমাবেশে মূলত একটি কমন লক্ষ্যকে সামনে রেখে সবাই দেশবাসীর উদ্দেশ্যে অঙ্গীকার ঘোষণা করবেন।
জাতীয় ঐক্যের কর্মসূচির ব্যাপারে মান্না বলেন, আমরা জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার ব্যানারে ৫ দফা দাবি ও ৯ দফা লক্ষ্য ঘোষণা করেছি। বিএনপি ১৫ দফা দিয়েছে। আমাদের দাবি ও লক্ষ্য নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। কোন আপত্তিও নেই। এখানে কথা হচ্ছে, আমাদের সবার দাবিগুলো আশু- সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এগুলো আদায় করা দরকার। এ দাবির ক্ষেত্রে বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোন ধরনের সমস্যা নেই। তবে লক্ষ্যের ক্ষেত্রে বিএনপির লক্ষ্যগুলোতে কিছু ঘাটতি আছে। বসে আলোচনা করলেও সেগুলোও ঠিক হয়ে যাবে। তবে আশু দাবিগুলো আদায়ে কি ধরনের কর্মসূচি দেয়া হবে সেটা সবাই আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
জাতীয় ঐক্যের প্রতি রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তি পর্যায়ের সাড়া সম্পর্কে মান্না বলেন, আমরা চারদিকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলোর তরফে তো পাচ্ছিই। আমরা এখনো গ্রাম পর্যায়ে যাইনি। কিন্তু যেখানেই যাচ্ছি, লোকজন আগ্রহ প্রকাশ করছে। আমাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলছেন অনেক বিশিষ্ট মানুষজনসহ নানা শ্রেনীপেশার সর্বস্তরের মানুষ। আমরা অত্যন্ত আশাবাদি, যে দাবি ও লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হচ্ছে তার প্রতি এদেশের মানুষের সর্বোচ্চ সমর্থন থাকবে।
জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে জাতীয় পার্টির যোগাযোগ হচ্ছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টি তো এখনও সরকারেই আছে। সরকারে থেকে তো জাতীয় ঐক্যে থাকা সম্ভব নয়। আমার সঙ্গে জাতীয় পার্টির কারও সঙ্গে কথা হয়নি। তবে এখানে তো অনেক দল, তাদের কারও সঙ্গে কথা হয়েছে বা হচ্ছে কিনা সেটা আমি জানি না। তবে জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে থাকতে গেলে জাতীয় পার্টিকেই আগে ডিসাইড করতে হবে তারা কি সরকারের সঙ্গে থাকবে নাকি এদেশের জনগণের সঙ্গে থাকবে।
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ায় বিকল্পধারার শীর্ষ নেতাদের নিয়ে সৃষ্ট সংশয়ের ব্যাপারে মান্না বলেন, জাতীয় ঐক্যে তো বিভিন্ন দল আছে। তাদের বিভিন্ন চিন্তাও আছে। স্বতন্ত্র দল, স্বতন্ত্র চিন্তা। তবে এটা ঠিক যে, আমাদের ঘোষণাপত্র পাঠের দিন তিনি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য রওনা দিয়ে মধ্যপথে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। জেনুইনলি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। আগামীকাল শনিবারের সমাবেশে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেবেন, বক্তব্যও দেবেন। এই যে তিনি আসবেন, তার এই উপস্থিতির মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হবে তিনি জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সঙ্গেই আছেন।
জাতীয় ঐক্যের কারণে ২০দলীয় জোটের জটিলতা তৈরি হতে পারে কিনা জানতে চাইলে মান্না বলেন, আমরা পরিস্কার বলেছি- স্বাধীনতা বিরোধী দল ছাড়া সবাই এ ঐক্যপ্রক্রিয়া থাকবে পারবে। বিএনপি জোটের বেশিরভাগ দলের তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যে দুয়েকটি দলের সমস্যা তাদের সঙ্গে কিভাবে হ্যান্ডেল করবে সেটা বিএনপির বিষয়। এবং সেটা বিএনপি নিশ্চয়ই সুন্দরভাবে হ্যান্ডেল করবে। অন্য কোন বিষয়ে তো আমরা কোন জটিলতা দেখছি না।
জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার ঘোষনাপত্র পাঠের আগের রাতে সেটি ফাঁস হওয়া ও সেখানে ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ’ শব্দ দুইটি সংযুক্তি নিয়ে মান্না বলেন, আমরা যখন কোন কিছু ড্রাফট করি তখন আমাদের সিনিয়র নেতা হিসাবে ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও ড. কামাল হোসেনের কাছে পাঠাই, উনারাই চূড়ান্ত করেন। এখন সেখানে অন্য কোনভাবে এদিক-সেদিক হওয়া অনাকাক্সিক্ষত। আমাদের ড্রাফটে ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ’ শব্দ দুইটি ছিল না। আমরা যখন পরিস্কার বলেছি, স্বাধীনতা বিরোধী দলের সঙ্গে জাতীয় ঐক্য হবে না, সেখানে এই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শব্দ দুটির বিশেষ দরকার তো নেই। শব্দ দুইটি আমরা লিখিনি, এটা পরে অন্য কোনভাবে যুক্ত হয়েছে। তবে আমি ঘোষণাপত্র পাঠের সময় শব্দ দুইটি কিন্তু পড়িনি। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ওই শব্দ দিয়ে কিন্তু কোন কিছু এখন আর আটকাচ্ছে না। আশা করি সবকিছু ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে যাবে।
নির্বাচন বা আসন বন্টন সংক্রান্ত বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় ঐক্যের দলগুলোর আলোচনা হয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এইসব বিষয় নিয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। আলোচনা এখনও সে পর্যায়ে আসেনি।
সমাবেশের অনুমতির ব্যাপারে মান্না বলেন, সমাবেশটি আয়োজন করছে একটি রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন হিসেবে পরিচিত জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া। আমাদের সে সমাবেশে দাওয়াত করেছে, আমরা যাব। আমরা জানতে পেরেছি, মহানগর নাট্যমঞ্চে সমাবেশের অনুমতি আগেই কনফার্ম হয়েছে।