অনলাইন
এস কে সিনহার বই ‘অ্যা ব্রোকেন ড্রিম’
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৭:০১ পূর্বাহ্ন
আলোর মুখ দেখেছে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা’র (এস কে সিনহা) লেখা বই- অ্যা ব্রোকেন ড্রিম: রুল অব ল, হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেমোক্রেসি। অ্যামাজনে পাওয়া যাচ্ছে বইটি। প্রকাশের আগেই বিভিন্ন মহলে বইটি নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছিল। অ্যামাজনের ওয়েবসাইটে বইটির ভূমিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে এস কে সিনহা লিখেছেন, বিচার বিভাগ একটি রাষ্ট্রের অপরিহার্য এবং অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং এর স্বাধীনতা একটি উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের পূর্বশর্ত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে আবির্ভূত বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে গণতন্ত্রকে সংবিধানে রাষ্ট্রীয় নীতির একটি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে। এবং সংবিধান নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়।
১৯৭৪ সাল থেকে বিচার বিভাগের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বয়ানের পর এস কে সিনহা ষোড়শ সংশোধনীর রায়ের পর সৃষ্ট পরিস্থিতির ব্যাপারে আলোকপাত করেন। তিনি লিখেছেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতিদের সর্বোসম্মত রায়ে শাসন ব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রবণতা সম্পর্কে দেয়া পর্যবেক্ষণ সাধারণ নাগরিক এবং সুশীল সমাজের প্রশংসা পায়। দেশি এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করে এ রায়।
তবে ধারাবাহিকভাবে দুঃখজনক ও অভূতপূর্ব কিছু ঘটনা ঘটে যা বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি করে। রায়ের পর তৈরি হওয়া পরিস্থিতি সম্পর্কে এস কে সিনহা লিখেছেন, রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলে সংসদ একটি প্রস্তাব পাস করে। প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা সংসদে আমার সমালোচনায় মুখর হন। কি পটভূমিতে তিনি দেশত্যাগ এবং বিদেশে বসে পদত্যাগ করেছিলেন তার তরতাজা বর্ণনা দিয়েছেন বইয়ে।
১৯৭৪ সাল থেকে বিচার বিভাগের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বয়ানের পর এস কে সিনহা ষোড়শ সংশোধনীর রায়ের পর সৃষ্ট পরিস্থিতির ব্যাপারে আলোকপাত করেন। তিনি লিখেছেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতিদের সর্বোসম্মত রায়ে শাসন ব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রবণতা সম্পর্কে দেয়া পর্যবেক্ষণ সাধারণ নাগরিক এবং সুশীল সমাজের প্রশংসা পায়। দেশি এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করে এ রায়।
তবে ধারাবাহিকভাবে দুঃখজনক ও অভূতপূর্ব কিছু ঘটনা ঘটে যা বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি করে। রায়ের পর তৈরি হওয়া পরিস্থিতি সম্পর্কে এস কে সিনহা লিখেছেন, রায়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলে সংসদ একটি প্রস্তাব পাস করে। প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা সংসদে আমার সমালোচনায় মুখর হন। কি পটভূমিতে তিনি দেশত্যাগ এবং বিদেশে বসে পদত্যাগ করেছিলেন তার তরতাজা বর্ণনা দিয়েছেন বইয়ে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]