অনলাইন
মন্ত্রীর পা ধরেও কাজ হয়নি
সংসদ রিপোর্টার
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
মন্ত্রীর পা ধরেও প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিশ্রুত নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-আদমজী সড়কের কাজ শুরু করা যায়নি বলে অভিযোগ করেছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। জবাবে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ওই সড়কের কাজ দ্রুত শুরুর জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। মঙ্গলবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে শামীম ওসমান সম্পুরক প্রশ্নের সুযোগ নিয়ে বলেন, তিন বছর চেষ্টা করে চাষাড়া থেকে আদমজি পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করতে পারিনি। ওই রাস্তাটি হলে ৬ লক্ষাধিক মানুষ উপকৃত হবে।
তিনি আরো বলেন, রাস্তাটি আগে রেলওয়ের ছিলো। রেলওয়ের কাছ থেকে অবমুক্ত করতে দুই বছর সময় লেগেছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিজে সেখানে গেছেন। তিনি রেল মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন। পরে তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে তিনি ঘোষণা দিয়ে ছিলেন ওই রাস্তাটির কাজ দ্রুত শুরু হবে। মন্ত্রী ডিপিপি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে ছিলেন।
ডিপিপিতে কিছু ত্রুটি থাকায় পরিকল্পনা কমিশন সেটি ফেরত দিয়েছিলো। ত্রুটি সংশোধন করে আবারো পরিকল্পনা মন্ত্রণালায়ে পাঠানো হয়েছে। সেটি ৪ থেকে ৫ মাস হয়ে গেছে। এরপর আমি পরিকল্পনা মন্ত্রীর পায়ে ধরে অনুরোধ করেছি। তার পায়ে ধরতে আমার একটুও খারাপ লাগেনি। কারণ আমি তার পা ধরেছি জনগণের জন্য। তারপরও কাজ হয়নি। এখন আমার করণীয় কি? জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত ওই সড়ক প্রস্তকরণের বিষয়ে নারায়ণগঞ্জে জনসভা শেষেই সেখান থেকে রেলপথ মন্ত্রীর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করি। ইতোমধ্যে এসংক্রান্ত প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। যা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ওই সড়কের কাজ দ্রুত শুরুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, রাস্তাটি আগে রেলওয়ের ছিলো। রেলওয়ের কাছ থেকে অবমুক্ত করতে দুই বছর সময় লেগেছে। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিজে সেখানে গেছেন। তিনি রেল মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন। পরে তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে তিনি ঘোষণা দিয়ে ছিলেন ওই রাস্তাটির কাজ দ্রুত শুরু হবে। মন্ত্রী ডিপিপি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে ছিলেন।
ডিপিপিতে কিছু ত্রুটি থাকায় পরিকল্পনা কমিশন সেটি ফেরত দিয়েছিলো। ত্রুটি সংশোধন করে আবারো পরিকল্পনা মন্ত্রণালায়ে পাঠানো হয়েছে। সেটি ৪ থেকে ৫ মাস হয়ে গেছে। এরপর আমি পরিকল্পনা মন্ত্রীর পায়ে ধরে অনুরোধ করেছি। তার পায়ে ধরতে আমার একটুও খারাপ লাগেনি। কারণ আমি তার পা ধরেছি জনগণের জন্য। তারপরও কাজ হয়নি। এখন আমার করণীয় কি? জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত ওই সড়ক প্রস্তকরণের বিষয়ে নারায়ণগঞ্জে জনসভা শেষেই সেখান থেকে রেলপথ মন্ত্রীর সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করি। ইতোমধ্যে এসংক্রান্ত প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। যা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ওই সড়কের কাজ দ্রুত শুরুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।