শেষের পাতা
নিখোঁজ ছাত্রদল নেতা রনী গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
নিখোঁজের দুইদিন পর নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনীকে অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে পুলিশ। গতকাল ভোরে সদর উপজেলার ফতুল্লা থানার দাপা ইদ্রাকপুর এলাকার একটি মাঠ থেকে ফতুল্লা থানা পুলিশ তাকে আটক করেছে বলে বলা হয়েছে। বিকালে তাকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল মহসীনের আদালতে হাজির করা হয়। আদালত শুনানি শেষে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) মেহেদী ইমরান সিদ্দিকী জানান, সোমবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রনীর অবস্থান জানতে পেরে ফতুল্লা থানা পুলিশ দাপা ইদ্রাকপুর এলাকায় অভিযান চালায়। পরে তিন রাউন্ড গুলিভর্তি একটি বিদেশি পিস্তলসহ রনীকে আটক করা হয়। এ ব্যাপারে ফতুল্লা থানার এসআই আবদুস সাফিউল আলম বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছেন। তবে তিনি জানান, রনীর নিখোঁজের বিষয়ে এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনে রনীকে সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করা হবে।
এদিকে, বিকালে ফতুল্লা থানা থেকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রনীকে হেলমেট পরিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এ সময় তার আইনজীবী ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদি বিশ্বাসসহ স্বজনরা ভিড় করেন। রনীকে ফিরে পাওয়ার পর পুলিশ প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান তার পরিবারের স্বজনরা।
তবে, রনীর বড় ভাই আবু সাঈদ রুবেল দাবি করেন, রনী ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও অস্ত্রবাজির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল না। রনী রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলে তিনি এবং তাদের পরিবারের সবাই মনে করছেন। অস্ত্রসহ আটকের বিষয়টিকেও তারা সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছেন।
এর আগে গত শনিবার সকাল ১০টায় ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় রনী। রাত সাড়ে ১০টায় অজ্ঞাত ব্যক্তির ফোন কলের মাধ্যমে রনীর পরিবার জানতে পারে তাকে ঢাকা থেকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে একটি হাইয়েস গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে রোববার বিকালে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ডিবি পুলিশের পরিচয়ে রনীকে অপহরণের অভিযোগ তুলে তার সন্ধান দাবি করেন স্বজনরা।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) মেহেদী ইমরান সিদ্দিকী জানান, সোমবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রনীর অবস্থান জানতে পেরে ফতুল্লা থানা পুলিশ দাপা ইদ্রাকপুর এলাকায় অভিযান চালায়। পরে তিন রাউন্ড গুলিভর্তি একটি বিদেশি পিস্তলসহ রনীকে আটক করা হয়। এ ব্যাপারে ফতুল্লা থানার এসআই আবদুস সাফিউল আলম বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছেন। তবে তিনি জানান, রনীর নিখোঁজের বিষয়ে এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনে রনীকে সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করা হবে।
এদিকে, বিকালে ফতুল্লা থানা থেকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রনীকে হেলমেট পরিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। এ সময় তার আইনজীবী ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদি বিশ্বাসসহ স্বজনরা ভিড় করেন। রনীকে ফিরে পাওয়ার পর পুলিশ প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান তার পরিবারের স্বজনরা।
তবে, রনীর বড় ভাই আবু সাঈদ রুবেল দাবি করেন, রনী ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও অস্ত্রবাজির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল না। রনী রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলে তিনি এবং তাদের পরিবারের সবাই মনে করছেন। অস্ত্রসহ আটকের বিষয়টিকেও তারা সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছেন।
এর আগে গত শনিবার সকাল ১০টায় ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় রনী। রাত সাড়ে ১০টায় অজ্ঞাত ব্যক্তির ফোন কলের মাধ্যমে রনীর পরিবার জানতে পারে তাকে ঢাকা থেকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে একটি হাইয়েস গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে রোববার বিকালে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ডিবি পুলিশের পরিচয়ে রনীকে অপহরণের অভিযোগ তুলে তার সন্ধান দাবি করেন স্বজনরা।