বাংলারজমিন
অপহরণের পর নববধূকে হত্যার অভিযোগ
নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় কানিজ ফাতেমা মুক্তা (১৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার বেলা ১১টায় উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের ছোট তাশুল্লায় বসত ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকা মুক্তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত মুক্তার স্বামী আলমগীর ও দেবর ফারুককে আটক করা হয়েছে। নিহত মুক্তা রাজধানীর মধ্য বাড্ডার মো. মজিবরের মেয়ে ও আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ব্যবসায় শিক্ষা শাখার প্রথম বর্ষের ছাত্রী।
নিহতের বাবা মো. মজিবর অভিযোগ করে বলেন, আলমগীর আমার মেয়েকে অপহরণ করেছিল। ৫দিন আগে বাড়ি থেকে কলেজের উদ্দেশ্যে বের হয় মুক্তা। তারপর আর বাড়ি ফিরে যায়নি। শুনলাম আমার মেয়ে নাকি আত্মহত্যা করেছে। ওরাই আমার মেয়েকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে প্রচার করছে। আটককৃত মুক্তার স্বামী আলমগীর বলেন, গত দু’বছর আগে ওর সঙ্গে আমার কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে। ৫ দিন আগে মুক্তা আমার সঙ্গে স্বেচ্ছায় চলে এসেছে। আমি মুক্তাকে অপহরণ করিনি। গত শুক্রবার রাতে আমি ব্যবসায়িক কাজে ঢাকায় ছিলাম।
নবাবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক মুন্সী আশিকুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে শনিবার দুপুরে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি।
নিহতের বাবা মো. মজিবর অভিযোগ করে বলেন, আলমগীর আমার মেয়েকে অপহরণ করেছিল। ৫দিন আগে বাড়ি থেকে কলেজের উদ্দেশ্যে বের হয় মুক্তা। তারপর আর বাড়ি ফিরে যায়নি। শুনলাম আমার মেয়ে নাকি আত্মহত্যা করেছে। ওরাই আমার মেয়েকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে প্রচার করছে। আটককৃত মুক্তার স্বামী আলমগীর বলেন, গত দু’বছর আগে ওর সঙ্গে আমার কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে। ৫ দিন আগে মুক্তা আমার সঙ্গে স্বেচ্ছায় চলে এসেছে। আমি মুক্তাকে অপহরণ করিনি। গত শুক্রবার রাতে আমি ব্যবসায়িক কাজে ঢাকায় ছিলাম।
নবাবগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক মুন্সী আশিকুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে শনিবার দুপুরে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি।