বাংলারজমিন
যশোর এমএম কলেজে ছাত্র অপহরণ
ছাত্রলীগ নেতাসহ আটক ৭
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
এক কলেজছাত্রকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত থাকার ঘটনায় যশোর সরকারি এমএম কলেজ ছাত্রলীগের নেতাসহ সাত কর্মীকে আটক করেছে যশোর কোতোয়ালি থানা পুলিশ। উদ্ধার করেছে অপহরণের শিকার কলেজছাত্র আব্দুর রহিম (২০)কে। এ ঘটনায় রহিমের পিতা আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে যশোর কোতোয়ালি থানায় একটি অপহরণ মামলা করেছেন। যশোর কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আবুল বাশার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ বিষয়ে আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলার সানমান্দা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুর রহিম এবার এইচএসসি পাস করেছেন। তিনি বিমান বাহিনীর ক্যাডেট কোরে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যশোর শহরে ক্যাডেট কোচিং কোর্সে ভর্তি হন। তিনি তার এক বন্ধুর মাধ্যমে যশোর সরকারি এমএম কলেজের পুরাতন ছাত্রবাসের আবাসিক হলে উঠেন। ঘটনার দুই সপ্তাহ পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ৭/৮ জন ছাত্রলীগকর্মী রহিমকে হল থেকে অপহরণ করে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। অপহরণকারীরা রহিমের পিতার কাছে ওই টাকা দাবি করে ফোন করেন। রহিমের পিতা ঘটনাটি কালীগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করেন। কালীগঞ্জ থানা থেকে বিষয়টি যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসানকে অবহিত করলে কোতোয়ালি পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে রহিমকে উদ্ধার করে। আটক করা হয় অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ছাত্রলীগ এমএম কলেজ শাখার সাত নেতাকর্মীকে। এদিকে, অপর একটি সূত্র বলছে পুলিশ আটক ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বিভিন্ন প্রকারের মাদক দ্রব্য উদ্ধার করেছে। তবে, এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বিপুল বলেন, আসলে ভুল বুঝাবুঝি থেকে এ ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলার সানমান্দা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুর রহিম এবার এইচএসসি পাস করেছেন। তিনি বিমান বাহিনীর ক্যাডেট কোরে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যশোর শহরে ক্যাডেট কোচিং কোর্সে ভর্তি হন। তিনি তার এক বন্ধুর মাধ্যমে যশোর সরকারি এমএম কলেজের পুরাতন ছাত্রবাসের আবাসিক হলে উঠেন। ঘটনার দুই সপ্তাহ পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ৭/৮ জন ছাত্রলীগকর্মী রহিমকে হল থেকে অপহরণ করে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। অপহরণকারীরা রহিমের পিতার কাছে ওই টাকা দাবি করে ফোন করেন। রহিমের পিতা ঘটনাটি কালীগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করেন। কালীগঞ্জ থানা থেকে বিষয়টি যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি অপূর্ব হাসানকে অবহিত করলে কোতোয়ালি পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে রহিমকে উদ্ধার করে। আটক করা হয় অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ছাত্রলীগ এমএম কলেজ শাখার সাত নেতাকর্মীকে। এদিকে, অপর একটি সূত্র বলছে পুলিশ আটক ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বিভিন্ন প্রকারের মাদক দ্রব্য উদ্ধার করেছে। তবে, এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বিপুল বলেন, আসলে ভুল বুঝাবুঝি থেকে এ ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।