দেশ বিদেশ
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের মেডিকেল বোর্ডে রাখা হয়নি: বিএনপি
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
দলীয় প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। গতকাল বিকালে সংবাদ ব্রিফিংয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিএসএমএমইউতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। গণমাধ্যমের প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী মেডিকেল বোর্ডে বিএসএমএমইউ-এর চিকিৎসকরাই রয়েছেন। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মেডিকেল বোর্ডে রাখা হয়নি। যা বিদ্বেষপ্রসূত মনোভাবেরই বহিঃপ্রকাশ। কারাকর্তৃপক্ষের মৌখিক বার্তা অনুযায়ী মেডিকেল বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য দেশনেত্রীর ব্যক্তিগত ৫ জন চিকিৎসকের নাম দলের পক্ষ থেকে প্রেরণ করা হয়েছিল, কিন্তু বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত না করায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি শুধু উদ্বিগ্নই নয়, বরং দেশনেত্রীকে চিকিৎসা না দিয়ে তাঁকে গুরুতর শারীরিক ক্ষতির দিকে ঠেলে দেয়ার জন্য এটি সরকারের অশুভ পরিকল্পনারই অংশ বলে দল মনে করে।
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রীকে চিকিৎসা দেয়ার জন্য বিএনপির উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে দেশনেত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের অন্তর্ভুুক্ত করে মেডিকেল বোর্ডের মাধ্যমে তাঁর সুচিকিৎসা এবং বিশেষায়িত ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপি প্রতিনিধি দলকে আশ্বাস দিলেও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদেরকে মেডিকেল বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে না নেয়ায় এটাই প্রমাণ হয় যে, সরকার বেগম জিয়াকে সুচিকিৎসা না দিয়ে তিলে তিলে নিঃশেষ করতে চায়। এটি সরকারের অশুভ পরিকল্পনারই ইঙ্গিতবাহী।
গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রীকে চিকিৎসা দেয়ার জন্য বিএনপির উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে দেশনেত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের অন্তর্ভুুক্ত করে মেডিকেল বোর্ডের মাধ্যমে তাঁর সুচিকিৎসা এবং বিশেষায়িত ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপি প্রতিনিধি দলকে আশ্বাস দিলেও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকদেরকে মেডিকেল বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে না নেয়ায় এটাই প্রমাণ হয় যে, সরকার বেগম জিয়াকে সুচিকিৎসা না দিয়ে তিলে তিলে নিঃশেষ করতে চায়। এটি সরকারের অশুভ পরিকল্পনারই ইঙ্গিতবাহী।