এক্সক্লুসিভ
ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির গেম ওভার হয়ে গেছে দাবি প্রক্টরের
‘গ’ ইউনিট দিয়ে ঢাবি’র ভর্তিযুদ্ধ শুরু
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধীনে ‘গ’ ইউনিটের মধ্যদিয়ে শুরু হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ঘণ্টাব্যাপী পরীক্ষা শেষে নিজ কার্যালয়ে গণমাধ্যমের কাছে ব্রিফকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী দাবি করেন, ভর্তি পরীক্ষা অত্যন্ত সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির গেম ওভার হয়ে গেছে।’ ‘গ’ ইউনিটের বাণিজ্য অনুষদের এ ভর্তিযুদ্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরের ৫৪টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১ হাজার ২৫০টি আসনের বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ২৬ হাজার ৯৬০ জন ভর্তিচ্ছু। এদিকে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ভবনের বিভিন্ন পরীক্ষা-কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এ সময় ভিসির সঙ্গে ছিলেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন ও গ-ইউনিট ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী প্রমুখ। এ ছাড়াও প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অফিসে উপস্থিত থেকে ভর্তি পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করেন। কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ‘কঠোর নজরদারিতে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমাদের সহকর্মীদের পর্যবেক্ষণেরই শুধু নয়, পর্যবেক্ষণের বাইরের কাজেও এবার কড়া নজরদারি রয়েছে। প্রক্টরিয়াল টিম এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ ব্যাপারে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা সকল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করেছি। ভর্তি পরীক্ষায় ডিজিটাল জালিয়াতি চক্রকে শনাক্ত করে আমরা আইনের আওতায় এনেছি। এটা অসাধু কর্মকাণ্ডের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করেছে। এর ফল এখন আমরা পাচ্ছি। আমি ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলেছি। পরীক্ষার প্রশ্ন, প্রশ্নপত্রের মান, ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ নিয়ে তারাও সন্তুষ্ট।’ অন্যদিকে ভর্তি পরীক্ষা শেষে প্রক্টর বলেন, ‘এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে, ভর্তি পরীক্ষায় কোনো অঘটন বা অন্য কোনো কিছুর খবর নেই। আমরা জালিয়াতিবিহীন কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষা নিতে পেরেছি। পরীক্ষা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে জেনে আমরাও আনন্দিত। সবাই মিলে এত বড় ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারায় খুব ভালো লাগছে। সামনের পরীক্ষাগুলোও যাতে ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারি সেজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা সকল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করেছি। ভর্তি পরীক্ষায় ডিজিটাল জালিয়াতি চক্রকে শনাক্ত করে আমরা আইনের আওতায় এনেছি। এটা অসাধু কর্মকাণ্ডের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করেছে। এর ফল এখন আমরা পাচ্ছি। আমি ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলেছি। পরীক্ষার প্রশ্ন, প্রশ্নপত্রের মান, ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশ নিয়ে তারাও সন্তুষ্ট।’ অন্যদিকে ভর্তি পরীক্ষা শেষে প্রক্টর বলেন, ‘এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে, ভর্তি পরীক্ষায় কোনো অঘটন বা অন্য কোনো কিছুর খবর নেই। আমরা জালিয়াতিবিহীন কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষা নিতে পেরেছি। পরীক্ষা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে জেনে আমরাও আনন্দিত। সবাই মিলে এত বড় ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারায় খুব ভালো লাগছে। সামনের পরীক্ষাগুলোও যাতে ভালোভাবে সম্পন্ন করতে পারি সেজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’