বাংলারজমিন
অস্তিত্ব সংকটে শৈলদাহ বাজারসহ কয়েকটি গ্রাম
চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শনিবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
বাগেরহাটের চিতলমারীতে আবারও মধুমতি নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করছে। এতে প্রতিনিয়ত বিলীন হচ্ছে দোকানপাট, বসতবাড়ি, গাছপালা ও ফসলি জমি। গত ৪ দিনের ভাঙনে উপজেলার মধুমতিসংলগ্ন শৈলদাহ বাজার, আশেপাশের অসংখ্য দোকানপাটসহ ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। তীব্র ভাঙনে ঢাকা-পিরোজপুর আঞ্চলিক সড়কও চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এ ঘটনায় স্থানীয়রা চরম হতাশায় ভুগছেন। অবিলম্বে নদীভাঙন রোধে স্থায়ী টেকসই বাঁধ নির্মাণের ব্যবস্থা না করলে অচিরেই এ এলাকা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মধুমতি নদীর ভাঙন দিনদিন তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্র ভাঙনে গত কয়েক দিনের ব্যবধানে নদীসংলগ্ন শৈলদাহ বাজার, খেয়াঘাটসহ তার আশেপাশে বেশ কয়টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অব্যাহত এ ভাঙনের কবলে পড়ে শৈলদাহ বাজার ও ঢাকা-পিরোজপুর আঞ্চলিক সড়কটি এখন অস্তিত্ব সংকটে।
এ পর্যন্ত প্রায় অর্ধশতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পৈতৃক বসতবাড়ি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্তরা বাঁচার তাগিদে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেকে ঘরবাড়ি সরিয়ে রাস্তার পাশের খাস জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলেও এখনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। শৈলদাহ খেয়াঘাটের দোকান মালিক রোকা মিয়া সরদার হতাশা ব্যক্ত করে জানান, কিছু বুঝে উঠর আগেই গত মঙ্গলবার (১১ই সেপ্টেম্বর) আকস্মিক ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে আমার দোকান ঘরটি মালামালসহ নদীগর্ভে চলে যায়। এতে প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তিনি দোকানের জায়গা হারিয়ে এখন দিশাহারা হয়ে পড়েছেন। এছাড়া বাজারের সেনেটারি দোকান মালিক সাহাদাৎ খান জানান, এই অব্যাহত ভাঙনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটিও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তার দেড় লক্ষাধিক টাকার মালামাল নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মধুমতি নদীর ভাঙন দিনদিন তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্র ভাঙনে গত কয়েক দিনের ব্যবধানে নদীসংলগ্ন শৈলদাহ বাজার, খেয়াঘাটসহ তার আশেপাশে বেশ কয়টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অব্যাহত এ ভাঙনের কবলে পড়ে শৈলদাহ বাজার ও ঢাকা-পিরোজপুর আঞ্চলিক সড়কটি এখন অস্তিত্ব সংকটে।
এ পর্যন্ত প্রায় অর্ধশতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পৈতৃক বসতবাড়ি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্তরা বাঁচার তাগিদে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেকে ঘরবাড়ি সরিয়ে রাস্তার পাশের খাস জমিতে আশ্রয় নিয়েছেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলেও এখনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। শৈলদাহ খেয়াঘাটের দোকান মালিক রোকা মিয়া সরদার হতাশা ব্যক্ত করে জানান, কিছু বুঝে উঠর আগেই গত মঙ্গলবার (১১ই সেপ্টেম্বর) আকস্মিক ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে আমার দোকান ঘরটি মালামালসহ নদীগর্ভে চলে যায়। এতে প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তিনি দোকানের জায়গা হারিয়ে এখন দিশাহারা হয়ে পড়েছেন। এছাড়া বাজারের সেনেটারি দোকান মালিক সাহাদাৎ খান জানান, এই অব্যাহত ভাঙনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটিও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। তার দেড় লক্ষাধিক টাকার মালামাল নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।