অনলাইন
ইট কেন আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে?
তালতলী(বরগুনা) প্রতিনিধি
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন
বরগুনার তালতলীতে উপজেলার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে গ্রামীণ সড়কের ইট তুলে নিয়ে বাড়িতে চলাচলের রাস্তার কাজে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৫নং বড়বগী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া খেয়াঘাটের ৫০০ ফুট রাস্তা ৩ বছর আগে ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে এলজিএসপি প্রকল্পের মাধ্যমে (ইটের সলিং) নির্মাণ করা হয়। এক বছরের মাথায় রাস্তাটির বেহাল অবস্থা হওয়ায় ঐ ইট তুলে এনে স্থানীয় ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি কালাম মীরের নিজ বাড়িতে চলাচলের রাস্তার কাজে ব্যবহার করেন। অতিরিক্ত ইটগুলো নিজ বাড়ির সামনে উঠানের এক প্রান্তে সাজিয়ে রাখেন। এনিয়ে এলাকাবাসীর বিভিন্ন মহলে নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
নিশানবাড়িয়া গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা জানান, খেয়াঘাটের রাস্তার ইটগুলো তুলে নিয়ে কিছু ইট দিয়ে তিনি নিজ বাড়িতে পারিবারিক চলাচলের জন্য রাস্তা বানিয়েছেন। বাকী ইট তার নিজ বাড়িতে মজুদ করে রাখেন। তারা আরও বলে আওয়ামীলীগের দাপট দেখিয়ে সরকারি রাস্তার ইট নিয়ে তার নিজের পারিবারিক রাস্তা করেছে। আমরা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য ছিদ্দিকুর রহমান খলিফা জানান, খেয়াঘাটের এলজিএসপি প্রকল্পের রাস্তার ইট কালাম মীর নিয়ে তার বাড়িতে স্তুপ করে রেখেছে। এবিষয়ে আমরা বলতে গেলে অযথা আমাদের প্রতি চড়াও হবে।
এবিষয়ে সাংবাদিকরা তার বাড়িতে গিয়ে জানতে চাইলে কালাম মীর সাংবাদিকদের সঙ্গে চড়াও হয়ে বলেন আমার বাড়ির ইট সম্পর্কে আপনারা জানার কে? আমার অনুমতি ছাড়া আপনারা কেন বাড়িতে আসছেন তার জবাব দিন। চিল্লাচিল্লি করলে সাংবাদিকরা তার বাড়ি থেকে চলে আসেন।
তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফরজানা রহমান জানান, এ বিষয় আমার জানা নাই। তবে খোঁজখবর নিয়ে সত্যতার প্রমান পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৫নং বড়বগী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া খেয়াঘাটের ৫০০ ফুট রাস্তা ৩ বছর আগে ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে এলজিএসপি প্রকল্পের মাধ্যমে (ইটের সলিং) নির্মাণ করা হয়। এক বছরের মাথায় রাস্তাটির বেহাল অবস্থা হওয়ায় ঐ ইট তুলে এনে স্থানীয় ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি কালাম মীরের নিজ বাড়িতে চলাচলের রাস্তার কাজে ব্যবহার করেন। অতিরিক্ত ইটগুলো নিজ বাড়ির সামনে উঠানের এক প্রান্তে সাজিয়ে রাখেন। এনিয়ে এলাকাবাসীর বিভিন্ন মহলে নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
নিশানবাড়িয়া গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা জানান, খেয়াঘাটের রাস্তার ইটগুলো তুলে নিয়ে কিছু ইট দিয়ে তিনি নিজ বাড়িতে পারিবারিক চলাচলের জন্য রাস্তা বানিয়েছেন। বাকী ইট তার নিজ বাড়িতে মজুদ করে রাখেন। তারা আরও বলে আওয়ামীলীগের দাপট দেখিয়ে সরকারি রাস্তার ইট নিয়ে তার নিজের পারিবারিক রাস্তা করেছে। আমরা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য ছিদ্দিকুর রহমান খলিফা জানান, খেয়াঘাটের এলজিএসপি প্রকল্পের রাস্তার ইট কালাম মীর নিয়ে তার বাড়িতে স্তুপ করে রেখেছে। এবিষয়ে আমরা বলতে গেলে অযথা আমাদের প্রতি চড়াও হবে।
এবিষয়ে সাংবাদিকরা তার বাড়িতে গিয়ে জানতে চাইলে কালাম মীর সাংবাদিকদের সঙ্গে চড়াও হয়ে বলেন আমার বাড়ির ইট সম্পর্কে আপনারা জানার কে? আমার অনুমতি ছাড়া আপনারা কেন বাড়িতে আসছেন তার জবাব দিন। চিল্লাচিল্লি করলে সাংবাদিকরা তার বাড়ি থেকে চলে আসেন।
তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফরজানা রহমান জানান, এ বিষয় আমার জানা নাই। তবে খোঁজখবর নিয়ে সত্যতার প্রমান পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।