প্রথম পাতা
আগামী একনেকের বৈঠকে ইভিএম অনুমোদন
স্টাফ রিপোর্টার
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
জাতীয় নির্বাচনে ১০০ আসনে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারে নির্বাচন কমিশনের প্রকল্প একনেকের আগামী বৈঠকে উঠছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। মঙ্গলবার শেরেবাংলানগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেকের বৈঠক শেষে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে বিএনপিসহ সরকারের বাইরে থাকা বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল।
ইসির সঙ্গে সংলাপসহ বাইরের বিভিন্ন আলোচনায় এসব দল ইভিএমের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানের কথাও তুলে ধরেন। এর মধ্যেই গত ২৮শে আগস্ট রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশনের সচিব হেলালউদ্দিন আহমেদ ইভিএম ব্যবহারের পরিকল্পনার কথা জানান। সেদিন ইসি সচিব বলেছিলেন, নির্বাচন আইনের সংস্কার, রাজনৈতিক দলের মতামতসহ সবকিছু ঠিক থাকলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এক-তৃতীয়াংশ আসনে ইভিএম ব্যবহার করবে নির্বাচন কমিশন। এসব মেশিন ক্রয়ের জন্য খরচ হবে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা।
এজন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার একনেকের সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ইভিএম ব্যবহারে নির্বাচন কমিশন আমাদের কাছে প্রকল্প পাঠিয়েছে। আগামী একনেকের বৈঠকে এই প্রকল্প উঠবে। আমরা এই প্রকল্প অনুমোদন দেব। এক প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, ইভিএমের জন্য যেসব টাকা অনুমোদন দেয়া হবে তা একসঙ্গে দেয়া হবে না। এসব টাকা ফেইজ আকারে দেয়া হবে। মন্ত্রী বলেন, আমি আশা করি আরপিও সংশোধন হবে। জাতীয় নির্বাচনে পরীক্ষামূলক হলেও ইভিএম ব্যবহার হবে। তবে এটা নির্ভর করছে ইসির ওপর।
তারা যেভাবে চাইবে সেভাবে হবে। সমীক্ষা যাচাই না করে ইভিএম প্রকল্প কীভাবে একনেকে উঠছে- এমন প্রশ্নে মুস্তফা কামাল বলেন, এটার সমীক্ষা যাচাইয়ের দরকার নেই। নির্বাচন কমিশন ইভিএম আগে ব্যবহার করেছে। এখন নির্বাচন কমিশন টাকা চেয়েছে। আমরা প্রকল্প অনুমোদন দেব। এটা দেখবে নির্বাচন কমিশন। একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেকের গতকালের বৈঠকে ১৭ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার ১৮টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।
ইসির সঙ্গে সংলাপসহ বাইরের বিভিন্ন আলোচনায় এসব দল ইভিএমের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানের কথাও তুলে ধরেন। এর মধ্যেই গত ২৮শে আগস্ট রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কমিশনের সচিব হেলালউদ্দিন আহমেদ ইভিএম ব্যবহারের পরিকল্পনার কথা জানান। সেদিন ইসি সচিব বলেছিলেন, নির্বাচন আইনের সংস্কার, রাজনৈতিক দলের মতামতসহ সবকিছু ঠিক থাকলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এক-তৃতীয়াংশ আসনে ইভিএম ব্যবহার করবে নির্বাচন কমিশন। এসব মেশিন ক্রয়ের জন্য খরচ হবে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা।
এজন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার একনেকের সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ইভিএম ব্যবহারে নির্বাচন কমিশন আমাদের কাছে প্রকল্প পাঠিয়েছে। আগামী একনেকের বৈঠকে এই প্রকল্প উঠবে। আমরা এই প্রকল্প অনুমোদন দেব। এক প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, ইভিএমের জন্য যেসব টাকা অনুমোদন দেয়া হবে তা একসঙ্গে দেয়া হবে না। এসব টাকা ফেইজ আকারে দেয়া হবে। মন্ত্রী বলেন, আমি আশা করি আরপিও সংশোধন হবে। জাতীয় নির্বাচনে পরীক্ষামূলক হলেও ইভিএম ব্যবহার হবে। তবে এটা নির্ভর করছে ইসির ওপর।
তারা যেভাবে চাইবে সেভাবে হবে। সমীক্ষা যাচাই না করে ইভিএম প্রকল্প কীভাবে একনেকে উঠছে- এমন প্রশ্নে মুস্তফা কামাল বলেন, এটার সমীক্ষা যাচাইয়ের দরকার নেই। নির্বাচন কমিশন ইভিএম আগে ব্যবহার করেছে। এখন নির্বাচন কমিশন টাকা চেয়েছে। আমরা প্রকল্প অনুমোদন দেব। এটা দেখবে নির্বাচন কমিশন। একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেকের গতকালের বৈঠকে ১৭ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার ১৮টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।