শেষের পাতা
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার শুনানি আজ
স্টাফ রিপোর্টার
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি আজ। গত ৫ই সেপ্টেম্বর ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আখতারুজ্জামান এ মামলায় অসমাপ্ত যুক্তিতর্কের শুনানির জন্য ১২ ও ১৩ই সেপ্টেম্বর দিন ধার্য রেখেছিলেন। এর আগে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে প্রশাসনিক ভবনের ৭ নম্বর কক্ষে বিশেষ আদালতের এজলাসে এই মামলার বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে উল্লেখ করে ৪ঠা সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়। পরে ৫ই সেপ্টেম্বর শুনানির নির্ধারিত তারিখে পরিত্যক্ত কারাগারের বিশেষ আদালতে খালেদা জিয়াকে হাজির করা হয়। এ সময় নিজের অসুস্থতার বিষয়টি তুলে ধরে আদালতের উদ্দেশ্যে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আপনারা যতদিন ইচ্ছা সাজা দিন, আমি এ অবস্থায় বারবার আসতে পারবো না। এই আদালত চলতে পারে না। এই আদালতে ন্যায়বিচারও হবে না।’ আদালতের কার্যক্রম শেষে চলে যাওয়ার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদেরও তিনি জানান, তিনি খুবই অসুস্থ। বাম হাত দেখিয়ে বলেন, ‘এই হাত নাড়াতে পারি না। বাম পা বাঁকাতে পারি না।
প্যারালাইজডের মতো হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বার বার আদালতে আসতে পারবো না।’ তবে, আইন মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনের বিষয়টি তাদেরকে অবহিত করা হয়নি জানিয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা ওইদিন আদালতে যাননি। এদিকে আজ নির্ধারিত শুনানির দিনে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা ওই আদালতে যাবেন কি না সে বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া গতকাল সন্ধ্যায় মানবজমিনকে বলেন, ‘সিনিয়রদের সঙ্গে পরামর্শ করছি। আমরা আগামীকাল (আজ) আদালতে যাব কি না সে বিষয়ে সকাল ৯টায় জানাবো।’
প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ই আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় এ মামলাটি দায়ের করে দুদক। এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক পুলিশের সাবেক পরিচালক জিয়াউল ইসলাম ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সাবেক একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
প্যারালাইজডের মতো হয়ে গেছে। এ অবস্থায় বার বার আদালতে আসতে পারবো না।’ তবে, আইন মন্ত্রণালয়ের ওই প্রজ্ঞাপনের বিষয়টি তাদেরকে অবহিত করা হয়নি জানিয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা ওইদিন আদালতে যাননি। এদিকে আজ নির্ধারিত শুনানির দিনে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা ওই আদালতে যাবেন কি না সে বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া গতকাল সন্ধ্যায় মানবজমিনকে বলেন, ‘সিনিয়রদের সঙ্গে পরামর্শ করছি। আমরা আগামীকাল (আজ) আদালতে যাব কি না সে বিষয়ে সকাল ৯টায় জানাবো।’
প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ই আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় এ মামলাটি দায়ের করে দুদক। এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক পুলিশের সাবেক পরিচালক জিয়াউল ইসলাম ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সাবেক একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।