শেষের পাতা
মোহাম্মদপুরের ১৪ হাসপাতাল বন্ধের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে লাইসেন্সবিহীন ও অবৈধভাবে পরিচালিত ১৪টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার দ্রুত বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গতকাল বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে ওই অবৈধ স্বাস্থ্য সেবাকেন্দ্র বন্ধের
নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে আদেশে। আর অনুমোদনহীনভাবে পরিচালিত এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিচালনা বন্ধে বিবাদীদের ব্যর্থতা বা নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং অবৈধভাবে পরিচালিত এই ১৪টি হাসপাতাল পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, ডিএমপি কমিশনার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মোহাম্মদপুর থানার ওসিসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান। পরে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের জানান, মোহাম্মদপুরের ওই অবৈধ হাসপাতাল সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন গত ২০শে এপ্রিল একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি) জনস্বার্থে এই রিট আবেদন করে। মোহাম্মদপুরের হুমায়ুন রোড, বাবর রোড ও খিলজি রোডের অনুমোদনহীন এসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- বিডিএম হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, সেবিকা জেনারেল হাসপাতাল, জনসেবা নার্সিং হোম অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লাইফ কেয়ার নার্সিং হোম, রয়েল মাল্টিস্পেশালিস্ট হসপিটাল, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা মেন্টাল অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডিকশন হসপিটাল, মনমিতা মেন্টাল হসপিটাল, প্লাজমা মেডিকেল সার্ভিস অ্যান্ড ক্লিনিক, শেফা হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইসলামিয়া মেন্টাল হসপিটাল, ক্রিসেন্ট হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মক্কা মদিনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, নিউ ওয়েল কেয়ার হসপিটাল এবং বাংলাদেশ ট্রমা স্পেশালাইজইড হসপিটাল।
নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে আদেশে। আর অনুমোদনহীনভাবে পরিচালিত এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিচালনা বন্ধে বিবাদীদের ব্যর্থতা বা নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং অবৈধভাবে পরিচালিত এই ১৪টি হাসপাতাল পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, ডিএমপি কমিশনার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মোহাম্মদপুর থানার ওসিসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান। পরে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের জানান, মোহাম্মদপুরের ওই অবৈধ হাসপাতাল সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন গত ২০শে এপ্রিল একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি) জনস্বার্থে এই রিট আবেদন করে। মোহাম্মদপুরের হুমায়ুন রোড, বাবর রোড ও খিলজি রোডের অনুমোদনহীন এসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- বিডিএম হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, সেবিকা জেনারেল হাসপাতাল, জনসেবা নার্সিং হোম অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লাইফ কেয়ার নার্সিং হোম, রয়েল মাল্টিস্পেশালিস্ট হসপিটাল, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা মেন্টাল অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডিকশন হসপিটাল, মনমিতা মেন্টাল হসপিটাল, প্লাজমা মেডিকেল সার্ভিস অ্যান্ড ক্লিনিক, শেফা হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইসলামিয়া মেন্টাল হসপিটাল, ক্রিসেন্ট হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মক্কা মদিনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক, নিউ ওয়েল কেয়ার হসপিটাল এবং বাংলাদেশ ট্রমা স্পেশালাইজইড হসপিটাল।