খেলা
প্রথমবারের মতো ফাইনাল খেলতে চায় নেপাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
দুই ম্যাচে এক ড্র আর এক হার নিয়ে সাফ সুজুকি কাপের সেমিফাইনালে উঠেছে মালদ্বীপ। ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে আজ তাদের প্রতিপক্ষ প্রথমবারের মতো শিরোপায় চোখ থাকা নেপাল। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুপুর চারটায় ম্যাচটি শুরু হবে।
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের এবারকার আসরে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি ২০০৮ সালের চ্যাম্পিয়ন মালদ্বীপের। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ড্র’য়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে তারা ভারতের কাছে হেরেছে ২-০ গোলে। এরপরও টস নামক ভাগ্য পরীক্ষায় শ্রীলঙ্কাকে পেছনে ফেলে ‘বি’ গ্রুপ থেকে রানার্সআপ হয়ে সেমিফাইনালে উঠে মালদ্বীপ। তাইতো ফাইনালে উঠার লড়াইয়ের আগে অতীত ভুলে যেতে চান দলটির কোচ পিটাস সার্গেট। গতকাল ফাইনালের আগে এই কোচ বলেন, ‘অতীত ভুলে যেতে চাই। কালকের (আজ) ম্যাচ নিয়েই ভাবতে চাই। আমি আত্মবিশ্বাসী, ছেলেরা ভালো খেলবে।’ গ্রুপপর্বে কোনো গোল না করেও টস ভাগ্যে সেমিফাইনালে ওঠে আসা দলটির কোচ যোগ করেন, ‘বিশ্ব ফুটবলের বড় বড় অনেক দলই রয়েছে, যারা খারাপ সময় কাটিয়েছে। আবার পরে ভালোও করেছে। আমরা সেমিফাইনালে ভালো করতে চাই। যদিও নেপাল অনেক শক্তিশালী দল।’ আত্মবিশ্বাসটা আরো এক ধাপ বাড়িয়ে পিটার বলেন, ‘সোমবার বিমানবন্দর এলাকায় একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে আমাদের সঙ্গে। আরেকটি বাস আমাদেরকে ধাক্কা দিয়েছিল। কিন্তু তারপরও আমরা ভালো আছি। দলের সবাই ভালো আছে। কোনো ক্ষতি হয়নি। আয়োজকদের নিরাপত্তা কর্মীরা আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়েই আমরা লড়তে চাই।’ আলী আশফাককে নিয়ে তার মন্তব্য, ‘বড় বড় তারকারা খেলেন না বলে কি, তাদের দল ভালো খেলে না। নতুনদের জায়গা করে দিতেই পুরনোদের আত্মত্যাগ করতে হয়।’ ক্রোয়েশিয়ান বংশোদ্ভূত জার্মান কোচ পিটারকে নিয়ে বেশ সমালোচনা হচ্ছে মালদ্বীপে। সেই ক্ষোভটাই উগড়ে দিলেন সংবাদ সম্মেলনে এসে। তার কথায়, ‘ফুটবলাররা বলছেন সহকারী কোচ আহমেদ শাকিরের কথা শুনতে। আমি বলেছি যে, না আমার কথা শুনতে হবে। কারণ ফুটবল এসোসিয়েশন অব মালদ্বীপের (এফএএম) সভাপতি বাসাম আদিল জলিল আমাকে নিয়োগ দিয়েছেন তোমাদের জন্য। আমিই প্রধান কোচ। এমন রাজনীতির মধ্যেই রয়েছি আমি। তারপরও আমি আশাবাদী সেমিফাইনালে ভালো খেলবে আমার ছেলেরা। ৯০ কিংবা ১২০ মিনিট, তারপরও টাইব্রেকারে খেলতেও প্রস্তুত ফুটবলাররা।’ এদিকে তিন ম্যাচে সাত গোল করে দু’ম্যাচে জিতে সেমিফাইনালে ওঠে এসেছে নেপাল। তাই সেমিফাইনাল পেরিয়ে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলতে আত্মবিশ্বাসী নেপালের কোচ বাল গোপাল মহারাজন। তার কথায়, ‘ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করছে। কোচ মহারাজন বলেন, ‘সর্বশেষ আমরা দু’ম্যাচে মালদ্বীপকে হারিয়েছি। একটা ৪-১ ও ৪-০ গোলে। আমরা আত্মবিশ্বাসী। কালকের (আজ) ম্যাচেও জিতে আমরা ফাইনাল খেলবো। কাল নেপালি ফুটবলের জন্য একটি নতুন ইতিহাস রচনা করতে সক্ষম হবো। ছেলেরা ৯০ ভাগ আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলবে। বাকিটা ভাগ্য।’ সর্বশেষ বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নেপাল। সেই উদ্ধৃতি দিয়ে হিমালয়ের কোচ বলেন, ‘ঢাকা আমাদের সৌভাগ্যের জায়গা।’
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের এবারকার আসরে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি ২০০৮ সালের চ্যাম্পিয়ন মালদ্বীপের। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ড্র’য়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে তারা ভারতের কাছে হেরেছে ২-০ গোলে। এরপরও টস নামক ভাগ্য পরীক্ষায় শ্রীলঙ্কাকে পেছনে ফেলে ‘বি’ গ্রুপ থেকে রানার্সআপ হয়ে সেমিফাইনালে উঠে মালদ্বীপ। তাইতো ফাইনালে উঠার লড়াইয়ের আগে অতীত ভুলে যেতে চান দলটির কোচ পিটাস সার্গেট। গতকাল ফাইনালের আগে এই কোচ বলেন, ‘অতীত ভুলে যেতে চাই। কালকের (আজ) ম্যাচ নিয়েই ভাবতে চাই। আমি আত্মবিশ্বাসী, ছেলেরা ভালো খেলবে।’ গ্রুপপর্বে কোনো গোল না করেও টস ভাগ্যে সেমিফাইনালে ওঠে আসা দলটির কোচ যোগ করেন, ‘বিশ্ব ফুটবলের বড় বড় অনেক দলই রয়েছে, যারা খারাপ সময় কাটিয়েছে। আবার পরে ভালোও করেছে। আমরা সেমিফাইনালে ভালো করতে চাই। যদিও নেপাল অনেক শক্তিশালী দল।’ আত্মবিশ্বাসটা আরো এক ধাপ বাড়িয়ে পিটার বলেন, ‘সোমবার বিমানবন্দর এলাকায় একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে আমাদের সঙ্গে। আরেকটি বাস আমাদেরকে ধাক্কা দিয়েছিল। কিন্তু তারপরও আমরা ভালো আছি। দলের সবাই ভালো আছে। কোনো ক্ষতি হয়নি। আয়োজকদের নিরাপত্তা কর্মীরা আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়েই আমরা লড়তে চাই।’ আলী আশফাককে নিয়ে তার মন্তব্য, ‘বড় বড় তারকারা খেলেন না বলে কি, তাদের দল ভালো খেলে না। নতুনদের জায়গা করে দিতেই পুরনোদের আত্মত্যাগ করতে হয়।’ ক্রোয়েশিয়ান বংশোদ্ভূত জার্মান কোচ পিটারকে নিয়ে বেশ সমালোচনা হচ্ছে মালদ্বীপে। সেই ক্ষোভটাই উগড়ে দিলেন সংবাদ সম্মেলনে এসে। তার কথায়, ‘ফুটবলাররা বলছেন সহকারী কোচ আহমেদ শাকিরের কথা শুনতে। আমি বলেছি যে, না আমার কথা শুনতে হবে। কারণ ফুটবল এসোসিয়েশন অব মালদ্বীপের (এফএএম) সভাপতি বাসাম আদিল জলিল আমাকে নিয়োগ দিয়েছেন তোমাদের জন্য। আমিই প্রধান কোচ। এমন রাজনীতির মধ্যেই রয়েছি আমি। তারপরও আমি আশাবাদী সেমিফাইনালে ভালো খেলবে আমার ছেলেরা। ৯০ কিংবা ১২০ মিনিট, তারপরও টাইব্রেকারে খেলতেও প্রস্তুত ফুটবলাররা।’ এদিকে তিন ম্যাচে সাত গোল করে দু’ম্যাচে জিতে সেমিফাইনালে ওঠে এসেছে নেপাল। তাই সেমিফাইনাল পেরিয়ে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে খেলতে আত্মবিশ্বাসী নেপালের কোচ বাল গোপাল মহারাজন। তার কথায়, ‘ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করছে। কোচ মহারাজন বলেন, ‘সর্বশেষ আমরা দু’ম্যাচে মালদ্বীপকে হারিয়েছি। একটা ৪-১ ও ৪-০ গোলে। আমরা আত্মবিশ্বাসী। কালকের (আজ) ম্যাচেও জিতে আমরা ফাইনাল খেলবো। কাল নেপালি ফুটবলের জন্য একটি নতুন ইতিহাস রচনা করতে সক্ষম হবো। ছেলেরা ৯০ ভাগ আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলবে। বাকিটা ভাগ্য।’ সর্বশেষ বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নেপাল। সেই উদ্ধৃতি দিয়ে হিমালয়ের কোচ বলেন, ‘ঢাকা আমাদের সৌভাগ্যের জায়গা।’