বিনোদন
অভিনয়ে একযুগ
স্টাফ রিপোর্টার
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৭:৪৯ পূর্বাহ্ন
কোনো কাজে একই রকম ছন্দে একযুগ পার করে দেয়া বেশ কঠিনই বলা চলে। আর এ পথচলায় যদি সফলতা থাকে সবসময়ের সঙ্গী তাহলে তো কথাই নেই। ছোট পর্দার তেমনই এক সফল পথিক জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। ২০০৬ সালে গাজী রাকায়েতের নির্দেশনায় ধারাবাহিক নাটক ‘বিয়ের গল্প’তে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে অভিনেতা অপূর্বর যাত্রা শুরু। সেই থেকে দিন দিন তার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। টিভি নাটকের এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেতা তিনি। শুধু দেশেই যে তার এই জনপ্রিয়তা তা নয়, দেশের বাইরেও একই রকমভাবে তিনি জনপ্রিয়। যেখানে কলকাতার দর্শক তাদের চ্যানেলে সিরিয়াল দেখে বিরক্ত, সেখানে অপূর্ব অভিনীত নাটক তারা ইউটিউবে আগ্রহ নিয়ে দেখেন। অপূর্ব অভিনয়কে পেশা হিসেবে নিয়ে মনেপ্রাণে কাজ করে গেছেন।
যার ফলশ্রুতিতে অভিনয়ের দুনিয়ায় তার আজকের এই অবস্থান। বলা যায় টিভি নাটকে শীর্ষ অভিনেতা হিসেবে তিনি বিগত এক যুগ ধরে রাজত্ব করছেন। নিজের অভিনয় পেশার এমন সাফল্যে এবং পথচলার একযুগ প্রসঙ্গে অপূর্ব বলেন, মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি। কারণ, তিনি আমাকে সুন্দর একটি জীবন দিয়েছেন, আমার বাবা-মায়ের কারণে এই পৃথিবীর আলোর মুখ দেখতে পেরেছি। আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি আমার প্রথম বিজ্ঞাপনের নির্মাতা অমিতাভ ভাই, প্রথম নাটকের নির্মাতা রাকায়েত ভাইসহ নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী, শিহাব শাহীনসহ বিভিন্ন সময়ে আরো যারা আমাকে নিয়ে নাটক নির্মাণ করেছেন তাদের প্রতি। এই সময়ের তরুণ অনেক নির্মাতাই আমাকে নিয়ে একের পর এক নাটক নির্মাণ করছেন, তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞ।
কৃতজ্ঞ আমার অনেক নাটকের সহশিল্পী, সবসময়ই আমার ব্যাপারে যিনি খুউব আন্তরিক সেই তারিন আপুর প্রতি। পরে অপি করিমসহ যাদের সঙ্গেই কাজ করেছি তাদের প্রত্যেকের কাছে আমি ঋণী। প্রত্যেকটি কাজের প্রযোজক, মেকাপ আর্টিস্ট, ক্যামেরাম্যান, সিনিয়ার জুনিয়র সহশিল্পী, আমার শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক ভাই বোন, আমার পরিবার, আমার সহধর্মিণী অদিতিসহ সবার কাছেই কৃতজ্ঞ। আমি কৃতজ্ঞ যারা আমাকে ভেবে গল্প লিখেছেন সেসব নাট্যকারের প্রতি। সর্বোপরি কৃতজ্ঞ আমার ভক্ত দর্শকের কাছে।
আসলে একযুগের এই পথচলায় অনেকের প্রতিই হয়তো কৃতজ্ঞতা বলে শেষ করা যাবে না। আমি সবার কাছে দোয়া চাই। ২০০৪ সালে ‘ইউ গট দ্য লুক’ প্রতিযোগিতায় অপূর্ব বেস্ট হেয়ার হয়েছিলেন। অমিতাভ রেজার নির্দেশনায় তিনি প্রথম নেসক্যাফের বিজ্ঞাপনে মডেল হন। তার অভিনীত প্রচারিত প্রথম খণ্ড নাটক চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত ‘কথা ছিল অন্যরকম’। এতে তার বিপরীতে ছিলেন তারিন। চয়নিকা চৌধুরীর নির্দেশনায় তিনি সর্বাধিক ১৬১টি নাটক টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। গতকাল অপূর্ব শেষ করেছেন মহিদুল মাহিমের নির্দেশনায় ‘তবুও ভালোবাসি’ নাটকের কাজ।
যার ফলশ্রুতিতে অভিনয়ের দুনিয়ায় তার আজকের এই অবস্থান। বলা যায় টিভি নাটকে শীর্ষ অভিনেতা হিসেবে তিনি বিগত এক যুগ ধরে রাজত্ব করছেন। নিজের অভিনয় পেশার এমন সাফল্যে এবং পথচলার একযুগ প্রসঙ্গে অপূর্ব বলেন, মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি। কারণ, তিনি আমাকে সুন্দর একটি জীবন দিয়েছেন, আমার বাবা-মায়ের কারণে এই পৃথিবীর আলোর মুখ দেখতে পেরেছি। আমি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি আমার প্রথম বিজ্ঞাপনের নির্মাতা অমিতাভ ভাই, প্রথম নাটকের নির্মাতা রাকায়েত ভাইসহ নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী, শিহাব শাহীনসহ বিভিন্ন সময়ে আরো যারা আমাকে নিয়ে নাটক নির্মাণ করেছেন তাদের প্রতি। এই সময়ের তরুণ অনেক নির্মাতাই আমাকে নিয়ে একের পর এক নাটক নির্মাণ করছেন, তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞ।
কৃতজ্ঞ আমার অনেক নাটকের সহশিল্পী, সবসময়ই আমার ব্যাপারে যিনি খুউব আন্তরিক সেই তারিন আপুর প্রতি। পরে অপি করিমসহ যাদের সঙ্গেই কাজ করেছি তাদের প্রত্যেকের কাছে আমি ঋণী। প্রত্যেকটি কাজের প্রযোজক, মেকাপ আর্টিস্ট, ক্যামেরাম্যান, সিনিয়ার জুনিয়র সহশিল্পী, আমার শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক ভাই বোন, আমার পরিবার, আমার সহধর্মিণী অদিতিসহ সবার কাছেই কৃতজ্ঞ। আমি কৃতজ্ঞ যারা আমাকে ভেবে গল্প লিখেছেন সেসব নাট্যকারের প্রতি। সর্বোপরি কৃতজ্ঞ আমার ভক্ত দর্শকের কাছে।
আসলে একযুগের এই পথচলায় অনেকের প্রতিই হয়তো কৃতজ্ঞতা বলে শেষ করা যাবে না। আমি সবার কাছে দোয়া চাই। ২০০৪ সালে ‘ইউ গট দ্য লুক’ প্রতিযোগিতায় অপূর্ব বেস্ট হেয়ার হয়েছিলেন। অমিতাভ রেজার নির্দেশনায় তিনি প্রথম নেসক্যাফের বিজ্ঞাপনে মডেল হন। তার অভিনীত প্রচারিত প্রথম খণ্ড নাটক চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত ‘কথা ছিল অন্যরকম’। এতে তার বিপরীতে ছিলেন তারিন। চয়নিকা চৌধুরীর নির্দেশনায় তিনি সর্বাধিক ১৬১টি নাটক টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। গতকাল অপূর্ব শেষ করেছেন মহিদুল মাহিমের নির্দেশনায় ‘তবুও ভালোবাসি’ নাটকের কাজ।