বিশ্বজমিন
হোটেলে গোপন অভিসার বরিস-সাইমন্ডসের
মানবজমিন ডেস্ক
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ২:৪১ পূর্বাহ্ন
অনেক হয়েছে। আর না। এবার যত দ্রুত পারেন ততটাই তাড়াতাড়ি বৃটেনের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসনের বিরুদ্ধে ডিভোর্স পেপার চূড়ান্ত করবেন তার স্ত্রী মেরিনা হুইলার। তিনি যে স্বামীর সঙ্গে ২৫ বছর ঘরসংসার করেছেন তাকে এখন ‘ব্যাভিচারী’ আখ্যায়িত করছেন। কারণ, বরিস জনসন (৫৪) তার রাজনৈতিক সহকর্মী ক্যারি সাইমন্ডসের (৩০) সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছেন অনেক দিন ধরে। গত বৃহস্পতিবার স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদে যাওয়ার ঘোষণা নিজেই দেন বরিস।
এখন স্ত্রী যখন বিচ্ছেদ পাকা করার উদ্যোগ নিয়েছেন তখন তাকে অক্সফোর্ডশায়ারের বাড়িতে মাথা নিচু করে উ™£ান্তের মতো বসে থাকতে দেখা গেছে। বোঝা যাচ্ছে, তিনি চাপ অনুভব করছেন। ওদিকে ক্যারি সাইমন্ডস এ কাহিনী প্রকাশ হওয়ার পর আত্মগোপনে রয়েছেন। গত কয়েকদিনে তাকে লোকসম্মুখে দেখা যায় নি।
রোববার অক্সফোর্ডশায়ারের বাড়িতে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসনকে বাসার বাগানে সিঁড়িতে মাথা নিচু করে বসে থাকতে দেখা গেছে। সঙ্গে ছিল একটি মগ। সেখান থেকে কিছুক্ষণ পর পর চা বা কফি পান করার মতো পান করছিলেন তিনি। ওদিকে রাগে ক্ষোভে মুখমন্ডলের ত্বক টান টান হয়ে গেছে মেরিনা হুইলারের।
শুক্রবার তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রথম প্রকাশ হওয়ার পর রোববার তাকেও প্রথম দেখা গেছে। একটি সূত্র বলেছেন, তিনি দ্রুত বিচ্ছেদের বিষয়ে কাগজপত্র প্রস্তুত করছেন। অনতিবিলম্বে তা সামনে আসবে। হয়তো পরবর্তী পনের দিনের মধ্যে তা চূড়ান্ত হবে। এরই মধ্যে মেরিনা হুইলার আলাদা একটি ভাড়া বাড়িতে উঠেছেন।
এটি নর্থ লন্ডনে। ওদিকে ক্যারি সাইমন্ডসের সঙ্গে বরিস জনসনের গোপন অভিসারের আরো কাহিনী বেরিয়ে আসছে। কয়েকটি সূত্র অনলাইন দ্য সানকে বলেছে, এই বরিস জনসন ও ক্যারি সাইমন্ডস লন্ডনের হোটেলে অনেকবার গোপন ডেটিং মেরেছেন। এ ছাড়া হলবর্নে অবস্থিত রোজউড হোটেলে ক্যারি সাইমন্ডসকে নিয়ে তিনি ওয়াইন পান করেছেন।
নৈশভোজ করেছেন। এই বিলাসবহুল হোটেলটির রয়েছে একান্ত গোপন মিটিং রুম। তাই তারা এ হোটেলকে বেছে নিয়েছেন। একটি সূত্র বলেছেন, সাধারণ মানুষ যেখানে নৈশভোজ সারেন এবং যেখানে বার এলাকা, বিশেষ অতিথিদের তাদের জন্য উপরতলায় নিয়ে যাওয়া হয় এমনভাবে যাতে ওই এলাকার মানুষ কিছু টেরই না পায়। আরো জানা গেছে এ বছর গ্রীষ্মে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক পদ থেকে ক্যারি সাইমন্ডসকে সরিয়ে দেয়া হয়। কারণ, বরিস জনসন ও মাইকেল গভ সহ আরো কিছু ব্রেক্সিটপন্থির সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।
এখন স্ত্রী যখন বিচ্ছেদ পাকা করার উদ্যোগ নিয়েছেন তখন তাকে অক্সফোর্ডশায়ারের বাড়িতে মাথা নিচু করে উ™£ান্তের মতো বসে থাকতে দেখা গেছে। বোঝা যাচ্ছে, তিনি চাপ অনুভব করছেন। ওদিকে ক্যারি সাইমন্ডস এ কাহিনী প্রকাশ হওয়ার পর আত্মগোপনে রয়েছেন। গত কয়েকদিনে তাকে লোকসম্মুখে দেখা যায় নি।
রোববার অক্সফোর্ডশায়ারের বাড়িতে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসনকে বাসার বাগানে সিঁড়িতে মাথা নিচু করে বসে থাকতে দেখা গেছে। সঙ্গে ছিল একটি মগ। সেখান থেকে কিছুক্ষণ পর পর চা বা কফি পান করার মতো পান করছিলেন তিনি। ওদিকে রাগে ক্ষোভে মুখমন্ডলের ত্বক টান টান হয়ে গেছে মেরিনা হুইলারের।
শুক্রবার তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রথম প্রকাশ হওয়ার পর রোববার তাকেও প্রথম দেখা গেছে। একটি সূত্র বলেছেন, তিনি দ্রুত বিচ্ছেদের বিষয়ে কাগজপত্র প্রস্তুত করছেন। অনতিবিলম্বে তা সামনে আসবে। হয়তো পরবর্তী পনের দিনের মধ্যে তা চূড়ান্ত হবে। এরই মধ্যে মেরিনা হুইলার আলাদা একটি ভাড়া বাড়িতে উঠেছেন।
এটি নর্থ লন্ডনে। ওদিকে ক্যারি সাইমন্ডসের সঙ্গে বরিস জনসনের গোপন অভিসারের আরো কাহিনী বেরিয়ে আসছে। কয়েকটি সূত্র অনলাইন দ্য সানকে বলেছে, এই বরিস জনসন ও ক্যারি সাইমন্ডস লন্ডনের হোটেলে অনেকবার গোপন ডেটিং মেরেছেন। এ ছাড়া হলবর্নে অবস্থিত রোজউড হোটেলে ক্যারি সাইমন্ডসকে নিয়ে তিনি ওয়াইন পান করেছেন।
নৈশভোজ করেছেন। এই বিলাসবহুল হোটেলটির রয়েছে একান্ত গোপন মিটিং রুম। তাই তারা এ হোটেলকে বেছে নিয়েছেন। একটি সূত্র বলেছেন, সাধারণ মানুষ যেখানে নৈশভোজ সারেন এবং যেখানে বার এলাকা, বিশেষ অতিথিদের তাদের জন্য উপরতলায় নিয়ে যাওয়া হয় এমনভাবে যাতে ওই এলাকার মানুষ কিছু টেরই না পায়। আরো জানা গেছে এ বছর গ্রীষ্মে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক পদ থেকে ক্যারি সাইমন্ডসকে সরিয়ে দেয়া হয়। কারণ, বরিস জনসন ও মাইকেল গভ সহ আরো কিছু ব্রেক্সিটপন্থির সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।