রকমারি
শ্রীলঙ্কায় বেজিবাহিনী
অনলাইন ডেস্ক
৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৭:২৯ পূর্বাহ্ন
যে কোনো পুলিশি কিংবা সেনাবাহিনী দ্বারা পরিচালিত অভিযানে সঙ্গী হিসেবে দেখা যায় ডগ স্কোয়াড বা কুকুর বাহিনীর। বিশ্বের প্রতিটি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাইন কিংবা বিস্ফোরক খুঁজতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর ব্যবহার করে থাকে।
তবে এবার এক ব্যতিক্রম দৃশ্যের দেখা মিলতে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কায়। শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনী কুকুরের বদলে বিস্ফোরক উদ্ধারকাজে বেজিকে ব্যবহার করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডেইলি নিউজের বরাত দিয়ে জানা যায়, দেশটির সেনা কর্মকর্তারা বেজিদের প্রশিক্ষণ শুরুও করে দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে শ্রীলঙ্কার সেনাকর্তাদের দাবি, মাইন ও বিস্ফোরক খোঁজার কাজেও পারদর্শী বেজি। এদের ঘ্রাণশক্তি কুকুরের চেয়ে কম নয় বরং কিছু ক্ষেত্রে বেজি কুকুরকেও টেক্কা দিতে পারে। আর এর প্রমাণ আমরা অসংখ্যবার দেখেছি। তাই লঙ্কান সামরিক বাহিনীতে আপাতত দুটি বেজিকে প্রশিক্ষণ দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে।
বিভিন্ন রকম বিস্ফোরকের গন্ধ শুকিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। শ্রীলঙ্কার সেনাকর্তারা আরও জানান, একটি বেজিকে পুরোপুরি প্রশিক্ষিত করে তুলতে প্রায় ছয় মাসের মতো সময় লাগে। প্রশিক্ষণ শেষ হলে এসব বেজি মাটি থেকে এক মিটার উপরে লুকনো বিস্ফোরক খুঁজে বের করতে সক্ষম হবে।
সেনাকর্তাদের একাংশের অভিমত, রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে কুকুরের চেয়ে বেজি সাশ্রয়ী ও কম কষ্টের বলে বিস্ফোরক খুঁজতে তারা বেজিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন বলে জানায়। ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণরত বেজিদের সেনাসদস্যদের মতো নম্বর জুড়ে দেয়া হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই বেজিদের কাজে নামানো হবে।
তবে এবার এক ব্যতিক্রম দৃশ্যের দেখা মিলতে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কায়। শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনী কুকুরের বদলে বিস্ফোরক উদ্ধারকাজে বেজিকে ব্যবহার করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডেইলি নিউজের বরাত দিয়ে জানা যায়, দেশটির সেনা কর্মকর্তারা বেজিদের প্রশিক্ষণ শুরুও করে দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে শ্রীলঙ্কার সেনাকর্তাদের দাবি, মাইন ও বিস্ফোরক খোঁজার কাজেও পারদর্শী বেজি। এদের ঘ্রাণশক্তি কুকুরের চেয়ে কম নয় বরং কিছু ক্ষেত্রে বেজি কুকুরকেও টেক্কা দিতে পারে। আর এর প্রমাণ আমরা অসংখ্যবার দেখেছি। তাই লঙ্কান সামরিক বাহিনীতে আপাতত দুটি বেজিকে প্রশিক্ষণ দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে।
বিভিন্ন রকম বিস্ফোরকের গন্ধ শুকিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। শ্রীলঙ্কার সেনাকর্তারা আরও জানান, একটি বেজিকে পুরোপুরি প্রশিক্ষিত করে তুলতে প্রায় ছয় মাসের মতো সময় লাগে। প্রশিক্ষণ শেষ হলে এসব বেজি মাটি থেকে এক মিটার উপরে লুকনো বিস্ফোরক খুঁজে বের করতে সক্ষম হবে।
সেনাকর্তাদের একাংশের অভিমত, রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে কুকুরের চেয়ে বেজি সাশ্রয়ী ও কম কষ্টের বলে বিস্ফোরক খুঁজতে তারা বেজিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন বলে জানায়। ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণরত বেজিদের সেনাসদস্যদের মতো নম্বর জুড়ে দেয়া হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই বেজিদের কাজে নামানো হবে।