অনলাইন
পুলিশ ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৬
ভূঞাপুর (টঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২ সেপ্টেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৪:৩৩ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে মাদক ব্যবসার অভিযোগে এক মসলা ব্যবসায়ীকে আটককে কেন্দ্র করে রোববার সকালে পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৬ পুলিশ, নারী ও শিশুসহ ২৬ জন আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুঁড়েছে বলে নিশ্চিত করেছে গোপালপুর থানা অফিসার ইনচার্জ হাসান আল মামুন। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।
গোপালপুর পৌর মেয়র রকিবুল হক ছানা বলেন, পৌর এলাকার কোনাবাড়ী গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে মসলা ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলামকে গতকাল রাতে নিজ বাড়ি থেকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় গোপালপুর থানা পুলিশ। পরে শফিকুলের স্বজনরা আজ সকালে তাকে দেখতে থানায় গেলে পুলিশ তাদের বাঁধা দেয়। এসময় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে পুলিশ স্বজনদের উপর লাঠি চার্জ করে থানা থেকে বের করে দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ওই গ্রামের লোকজন একত্রিত হয়ে উত্তেজিত মনোভাব প্রকাশ করলে পুলিশ পুনরায় কোনাবাড়ী গ্রামে গিয়ে লাঠিচার্জ ও ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে। এতে নারী ও শিশুসহ প্রায় বিশ জনের মতো আহত হয়। সূত্রমতে, এখনও অবধি আটককৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধেকেউ মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলেনি।
গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান আল মামুন জানান, শনিবার রাতে গোপালপুর পৌর এলাকার কোনাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ শফিকুল নামে এক যুবককে ৩৭ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে। তার নামে মাদক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়। রোববার সকালে শফিকুলের এলাকার লোকজন রাস্তা অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে।
এসময় এলাকাবাসীর ইটপাটকেল নিক্ষেপে ৬ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আহতদের মধ্যে ২ পুলিশ সদস্যকে গোপালপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে সুমন ও সোহেল নামে দুইজনকে আটক করে পুলিশ।
এদিকে উত্তেজিত এলাকাবাসীর দাবী, পুলিশ নিরীহ লোকজনকে মাদক ব্যবসায়ী বানিয়ে গ্রেপ্তার অভিযান চালায়। কোনাবাড়ী এলাকা থেকে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা কেউই মাদকের সঙ্গে জড়িত নয়।
গোপালপুর পৌর মেয়র রকিবুল হক ছানা বলেন, পৌর এলাকার কোনাবাড়ী গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে মসলা ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলামকে গতকাল রাতে নিজ বাড়ি থেকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় গোপালপুর থানা পুলিশ। পরে শফিকুলের স্বজনরা আজ সকালে তাকে দেখতে থানায় গেলে পুলিশ তাদের বাঁধা দেয়। এসময় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে পুলিশ স্বজনদের উপর লাঠি চার্জ করে থানা থেকে বের করে দেয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ওই গ্রামের লোকজন একত্রিত হয়ে উত্তেজিত মনোভাব প্রকাশ করলে পুলিশ পুনরায় কোনাবাড়ী গ্রামে গিয়ে লাঠিচার্জ ও ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে। এতে নারী ও শিশুসহ প্রায় বিশ জনের মতো আহত হয়। সূত্রমতে, এখনও অবধি আটককৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধেকেউ মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলেনি।
গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হাসান আল মামুন জানান, শনিবার রাতে গোপালপুর পৌর এলাকার কোনাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ শফিকুল নামে এক যুবককে ৩৭ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে। তার নামে মাদক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়। রোববার সকালে শফিকুলের এলাকার লোকজন রাস্তা অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর শুরু করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে।
এসময় এলাকাবাসীর ইটপাটকেল নিক্ষেপে ৬ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আহতদের মধ্যে ২ পুলিশ সদস্যকে গোপালপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে সুমন ও সোহেল নামে দুইজনকে আটক করে পুলিশ।
এদিকে উত্তেজিত এলাকাবাসীর দাবী, পুলিশ নিরীহ লোকজনকে মাদক ব্যবসায়ী বানিয়ে গ্রেপ্তার অভিযান চালায়। কোনাবাড়ী এলাকা থেকে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা কেউই মাদকের সঙ্গে জড়িত নয়।