অনলাইন
শ্রীমঙ্গলে হাটে কোরবানীর পশুর দামবেশি
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
২১ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
রাত পোহালেই ঈদ। কোরবানির বড় পশুর হাট পৌর এলাকার সাগরদিঘির পাড়ে। এবছর শ্রীমঙ্গলের কোরবানির পশুর হাট রবিবার সন্ধ্যা থেকে জমে উঠছে। পশুর হাট নিয়ে বেশির ভাগ ক্রেতাদের অভিযোগ গরু ক্রয়ের চিটমূল্য অন্যান্য বাজারের চেয়ে বেশি হওয়ায় ক্রেতারা বাজারে কম আসছেন। শ্রীমঙ্গলের বাজারে প্রতিহাজারে ৭০ টাকা ইজারাদারকে দিতে হয়। আর ১লক্ষে ৭ হাজার টাকা দিতে হয়। ক্রেতারা বলছেন- দেশের আর কোথাও এতো বেশি হার শুনিনি। তাই হাটে ক্রেতা এলেও দেখে দেখে চলে যাচ্ছেন। তারা গ্রামে গঞ্জে গিয়ে ইচ্ছেমত গরু দেখে কিনছেন গরু দাম দর করে। ক্রেতাদের যেখানে বাড়তি টাকা দিতে হয় না।
সোমবার বিকেল থেকে বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম হলেও গরু বিক্রি হয়েছে কম। ক্রেতারা এখনও দরদাম করছেন। এবারের হাটে দেশি খামারের গরুর সংখ্যাই বেশি। সঙ্গে আছে চাপাইর গরুও। বিক্রেতারা দাম হাঁকছেন একটু বেশি। দাম কমার অপেক্ষায় ক্রেতারা দাম দর করে কিনছেন কম।
বেপারিরা মনে করছেন আজ থেকেই মূলত ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে। হাটটিতে ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর গরুর দাম অনেকটাই বেশি। বেপারিরা মাঝারি আকারের একেকটি গরু সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকাচ্ছেন। হাটে গরু আসার খবরে অনেককেই দেখা গেছে শুধু দেখার জন্য হাটে এসেছেন। তবে যারা কিনতে এসেছেন তাদের অনেকেই হতাশা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। রইছ আলী নামের এক ক্রেতা জানান, প্রতিবছর হাটে ঈদের দুদিন আগে গরু আসে। এ সময়টাতে দাম ছাড়েন না বেপারিরা। কাল আবার আসবো। আবু তাহের নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, এখনো গরু আসলে বেচাকেনা দেখতে পাচ্ছি না।
বাবুল নামে এক ক্রেতা জানালেন,যতদূর দেখছি এখানে গরুর দাম খুব চড়া। বেপারিরা গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন অনেক বেশি। যে গরুটা গত বছর ৬০ হাজার টাকা ছিল সেটা এবার দাম বলছে ৯০ থেকে এক লাখ টাকা। জানি না, কাল পরশু পর্যন্ত এমন দাম থাকবে কিনা।
বাজার ঘুরে পাইকার, ব্যাপারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,এবার দেশি গরুর বাজারে খুবই বেশি। ভারতীয় গরু এখনও বাজারে আসেনি তবে ইন্ডিয়ান গরু উঠলে দেশি গরুর মালিকরা ন্যায্য মুল্য পাবে না। বেশি দামের আশায় বুক বেঁধে আছেন গ্রামাঞ্চলের কৃষকরা।
তারা বলছেন,ঈদের এখনও এক'দিন বাকি। বাজারে গরু বেশি থাকলেও ক্রেতারা ক্রয় না করে দাম দর করে চলে যাচ্ছেন। গরু বিক্রেতারা বলছেন- ঈদেও আগেরদিন গরুর বাজার জমে উঠবে তেমনি আশা। পশুর হাটে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, রবিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ৫০ দিনের বাজারে ৪/ পাঁচ হাজার গরু বাজারে এসেছে। বিক্রেতারা বাশেঁর খুটিতে সারি সারি গরু সাজিয়ে রেখেছেন।
সোমবার বিকেল থেকে বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম হলেও গরু বিক্রি হয়েছে কম। ক্রেতারা এখনও দরদাম করছেন। এবারের হাটে দেশি খামারের গরুর সংখ্যাই বেশি। সঙ্গে আছে চাপাইর গরুও। বিক্রেতারা দাম হাঁকছেন একটু বেশি। দাম কমার অপেক্ষায় ক্রেতারা দাম দর করে কিনছেন কম।
বেপারিরা মনে করছেন আজ থেকেই মূলত ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে। হাটটিতে ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর গরুর দাম অনেকটাই বেশি। বেপারিরা মাঝারি আকারের একেকটি গরু সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকাচ্ছেন। হাটে গরু আসার খবরে অনেককেই দেখা গেছে শুধু দেখার জন্য হাটে এসেছেন। তবে যারা কিনতে এসেছেন তাদের অনেকেই হতাশা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। রইছ আলী নামের এক ক্রেতা জানান, প্রতিবছর হাটে ঈদের দুদিন আগে গরু আসে। এ সময়টাতে দাম ছাড়েন না বেপারিরা। কাল আবার আসবো। আবু তাহের নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, এখনো গরু আসলে বেচাকেনা দেখতে পাচ্ছি না।
বাবুল নামে এক ক্রেতা জানালেন,যতদূর দেখছি এখানে গরুর দাম খুব চড়া। বেপারিরা গরুর দাম হাঁকাচ্ছেন অনেক বেশি। যে গরুটা গত বছর ৬০ হাজার টাকা ছিল সেটা এবার দাম বলছে ৯০ থেকে এক লাখ টাকা। জানি না, কাল পরশু পর্যন্ত এমন দাম থাকবে কিনা।
বাজার ঘুরে পাইকার, ব্যাপারিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে,এবার দেশি গরুর বাজারে খুবই বেশি। ভারতীয় গরু এখনও বাজারে আসেনি তবে ইন্ডিয়ান গরু উঠলে দেশি গরুর মালিকরা ন্যায্য মুল্য পাবে না। বেশি দামের আশায় বুক বেঁধে আছেন গ্রামাঞ্চলের কৃষকরা।
তারা বলছেন,ঈদের এখনও এক'দিন বাকি। বাজারে গরু বেশি থাকলেও ক্রেতারা ক্রয় না করে দাম দর করে চলে যাচ্ছেন। গরু বিক্রেতারা বলছেন- ঈদেও আগেরদিন গরুর বাজার জমে উঠবে তেমনি আশা। পশুর হাটে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, রবিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ৫০ দিনের বাজারে ৪/ পাঁচ হাজার গরু বাজারে এসেছে। বিক্রেতারা বাশেঁর খুটিতে সারি সারি গরু সাজিয়ে রেখেছেন।