অনলাইন
প্রস্তত কুয়াকাটা
কুয়াকাটা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
২০ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৪:২৮ পূর্বাহ্ন
ঈদুল আযহার র্দীঘ ছুটি কাটাতে পর্যটকরা নিবিড়ভাবে প্রকৃতির সাথে মিশে যেতে, নৈস্বর্গীক সৌন্দর্য উপভোগ যেতে পারেন সাগর কন্যা কুয়াকাটায়। পর্যটকদের পরিবেশবান্ধব করে তুলিতে কুয়াকাটাকে প্রস্তত করে রেখেছে সকল শ্রেণীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বার্ষাকাল অফসিজন হওয়ায় পর্যটকরা তেমন যান না সাগরে। তবে এখন পর্যটকরা দলে দলে আসবেন, এ আশায় দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পর্যটক বান্ধব শ্রমিকরা। গত বছরের তুলনায় এবার নতুন অনেকগুলো হোটেল মোটেল হয়েছে। ঈদুল আযহায় প্রায় অর্ধ লক্ষ পর্যটকদের পদচারণা থাকবে বলে জানিয়েছেন কুয়াকাটার ট্যুরিজম ব্যাবসায়ী ও হোটেল মোটেল কর্মকর্তারা। তবে আমতলী ও কলাপাড়ায় ২৫ কিলোমিটার রাস্তায় বড় গর্তের কারণে পর্যটকদের ভোগান্তি পোহাতে হবে বলেও অভিযোগ রয়েছে তাদের।
পর্যটন ব্যবসায়ীদের থেকে জানা গেছে, পর্যটক মৌশুমের শুরুতেই ঈদের ছুটি পেয়ে হাজার হাজার ভ্রমন পিপাসু মানুষের পদচারণায় মুখরিত থাকবে গোটা সী-বিচ। একদিকে পর্যটক মৌশুম শুরু, সাথে আবার বাড়তি পাওনা ঈদুল আযাহা। সবকিছু মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা একটা ব্যস্ত সময় পার করছেন। হোটেলগুলো রংলেপ, নারিকেল বাগান, গাড়ি পার্কিং, সী-বীচ ছাতা বেঞ্চ, ট্যুরিস্ট বোট, ইকো পার্কসহ সব জায়গাগুলো রুপে সাজিয়ে রেখেছেন তারা। ঈদের কয়েক দিন টানা ছুটিতে শুত্রুবার পর্যন্ত স্পটগুলোতে ভ্রমন পিপাসুরা কানায় কানায় ভরে গেছে।
কুয়াকাটার অভিজাত হোটেল খান প্যালেস এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক রাসেল খান মানব জমিনকে জানান, আমার হোটেলে ঈদকে সামনে রেখে বুকিং চলছে। ভালই সারা পাচ্ছি। আশা করি ৫ দিন ছুটিতে কোন রুমখালী থাকবে না।
তিনি আরো জানান, কাছের জেলার ট্যুরিস্টরা আগামী কয়েকদিন পর্যন্ত থাকবেন বলে আশা করি।
তবে আমতলী ও পাখিমারা থেকে মহিপুর পর্যন্ত রাস্তায় বেহাল দশা নিয়ে স্থানীয় সকল ব্যবসায়ীর হাতাশা প্রকাশ করেছেন। সড়কের বেহাল দশার কারণে তাদের অনেকটা ক্ষতি হবে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট সেবাদান কারী প্রতিষ্ঠান কুয়াকাটা সী ট্যুরিজমের পরিচালক জনি আলমগীর জানান, আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে আশা করি ব্যাপক লোকজনের সমগাম ঘটবে । আমাদের পক্ষ থেকে পর্যটকদের জন্য সকল কিছুর ব্যবস্থা থাকবে এবং খারাপ রাস্তার সংস্কার হলে আগত পর্যটকদের জন্য খুবই ভালো হবে।
কুয়াকাটায় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ট্যুরিস্ট পুলিশ কর্মকর্তা ওসি মোঃ মনিরুজ্জামান দৈনিক মানবজমিনকে বলেন, আমাদের প্রয়োজনীয় লোকবল রয়েছে। ঈদে প্রতিটি স্পটে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যরা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই তৎপর থাকবে। রাতে টহলের দায়িত্বে থাকবে আমাদের সদস্যরা।
পর্যটন ব্যবসায়ীদের থেকে জানা গেছে, পর্যটক মৌশুমের শুরুতেই ঈদের ছুটি পেয়ে হাজার হাজার ভ্রমন পিপাসু মানুষের পদচারণায় মুখরিত থাকবে গোটা সী-বিচ। একদিকে পর্যটক মৌশুম শুরু, সাথে আবার বাড়তি পাওনা ঈদুল আযাহা। সবকিছু মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা একটা ব্যস্ত সময় পার করছেন। হোটেলগুলো রংলেপ, নারিকেল বাগান, গাড়ি পার্কিং, সী-বীচ ছাতা বেঞ্চ, ট্যুরিস্ট বোট, ইকো পার্কসহ সব জায়গাগুলো রুপে সাজিয়ে রেখেছেন তারা। ঈদের কয়েক দিন টানা ছুটিতে শুত্রুবার পর্যন্ত স্পটগুলোতে ভ্রমন পিপাসুরা কানায় কানায় ভরে গেছে।
কুয়াকাটার অভিজাত হোটেল খান প্যালেস এর ব্যাবস্থাপনা পরিচালক রাসেল খান মানব জমিনকে জানান, আমার হোটেলে ঈদকে সামনে রেখে বুকিং চলছে। ভালই সারা পাচ্ছি। আশা করি ৫ দিন ছুটিতে কোন রুমখালী থাকবে না।
তিনি আরো জানান, কাছের জেলার ট্যুরিস্টরা আগামী কয়েকদিন পর্যন্ত থাকবেন বলে আশা করি।
তবে আমতলী ও পাখিমারা থেকে মহিপুর পর্যন্ত রাস্তায় বেহাল দশা নিয়ে স্থানীয় সকল ব্যবসায়ীর হাতাশা প্রকাশ করেছেন। সড়কের বেহাল দশার কারণে তাদের অনেকটা ক্ষতি হবে।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট সেবাদান কারী প্রতিষ্ঠান কুয়াকাটা সী ট্যুরিজমের পরিচালক জনি আলমগীর জানান, আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে আশা করি ব্যাপক লোকজনের সমগাম ঘটবে । আমাদের পক্ষ থেকে পর্যটকদের জন্য সকল কিছুর ব্যবস্থা থাকবে এবং খারাপ রাস্তার সংস্কার হলে আগত পর্যটকদের জন্য খুবই ভালো হবে।
কুয়াকাটায় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ট্যুরিস্ট পুলিশ কর্মকর্তা ওসি মোঃ মনিরুজ্জামান দৈনিক মানবজমিনকে বলেন, আমাদের প্রয়োজনীয় লোকবল রয়েছে। ঈদে প্রতিটি স্পটে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যরা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই তৎপর থাকবে। রাতে টহলের দায়িত্বে থাকবে আমাদের সদস্যরা।