এক্সক্লুসিভ
আরো আন্দোলনের ষড়যন্ত্র আছে -ওবায়দুল কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে সরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কোটা আন্দোলনের সময় লন্ডন থেকে নির্দেশনা এসেছিল, সেসময় ভয়ঙ্কর কিছু ঘটতে পারতো। কিন্তু সরকার দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। সামনে এ ধরনের আরো আন্দোলনের ষড়যন্ত্র আছে। দেশে- বিদেশে গোপন বৈঠক হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘গুজব সন্ত্রাস অপপ্রচার রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ তথ্য প্রদর্শনীতে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির সদস্য সচিব এবং প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে একাত্তর টেলিভিশনের সিইও মোজাম্মেল বাবু, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষার্থী জাফরিন আহমেদ রূপন্তী, ঢাকা সিটি কলেজের শিক্ষার্থী নামরাজ হোসেন শামীম বক্তব্য রাখেন। আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য মারুফা আক্তার পপি উপস্থিত ছিলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যে ভালো বুঝে তা আমাদেরও বুঝতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাই ঘরে ফিরে গেছে। যাদের কারণে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পারিনি শিক্ষার্থীরা তাদের টনক নড়িয়ে দিয়েছে। ভিআইপিরা উল্টো পথে গাড়ি চালানো পরিহার করতে যেমন পারেনি তেমনি লাইসেন্স ছাড়া অনেক ভিআইপি ও কর্মকর্তাদের গাড়ি শিশুদের হাতে ধরা পড়েছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়কের দাবির যে আন্দোলন তা যৌক্তিক আন্দোলন ছিল। আর সেজন্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের ৯ দফার সব দাবি মেনে নিয়েছেন। তাদের আন্দোলনের সময় তাদের ওপর যাতে কোনো ধরনের বল প্রয়োগ করা না হয় সে ব্যাপারেও কঠোর নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েকটি গণমাধ্যমের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের মধ্যে যাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে তারা তাদের রাজনীতি থেকে সরবে না। তারা তাদের রাজনীতি নিয়ে মাঠে নামে। তারা কি ওয়ান-ইলেভেনের বিরাজনীতিকরণের এজেন্ডার সঙ্গে ছিলেন না? এখনো তাদের ভূমিকা একই রয়েছে। এখনো তারা বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হটাতে চায়। এ এজেন্ডা নিয়ে তারা আবারো মাঠে নেমেছে। সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আন্দোলনের মাঠে নেই, খবরের কাগজে আছে। নওশবা নামে যে মেয়েটি ধর্ষণের গুজব ছড়িয়েছিল সে গুজব বেশ কয়েকটি কাগজে খবর হয়েছিল। কিন্তু সে গ্রেপ্তার হওয়ার পর সে গুজব ছড়িয়েছিল বলে জানিয়েছে। কিন্তু সে খবর কোনো কাগজে ছাপা হয়নি। যা কখনো কাম্য নয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা যে ভালো বুঝে তা আমাদেরও বুঝতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাই ঘরে ফিরে গেছে। যাদের কারণে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পারিনি শিক্ষার্থীরা তাদের টনক নড়িয়ে দিয়েছে। ভিআইপিরা উল্টো পথে গাড়ি চালানো পরিহার করতে যেমন পারেনি তেমনি লাইসেন্স ছাড়া অনেক ভিআইপি ও কর্মকর্তাদের গাড়ি শিশুদের হাতে ধরা পড়েছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়কের দাবির যে আন্দোলন তা যৌক্তিক আন্দোলন ছিল। আর সেজন্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের ৯ দফার সব দাবি মেনে নিয়েছেন। তাদের আন্দোলনের সময় তাদের ওপর যাতে কোনো ধরনের বল প্রয়োগ করা না হয় সে ব্যাপারেও কঠোর নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েকটি গণমাধ্যমের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের মধ্যে যাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে তারা তাদের রাজনীতি থেকে সরবে না। তারা তাদের রাজনীতি নিয়ে মাঠে নামে। তারা কি ওয়ান-ইলেভেনের বিরাজনীতিকরণের এজেন্ডার সঙ্গে ছিলেন না? এখনো তাদের ভূমিকা একই রয়েছে। এখনো তারা বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হটাতে চায়। এ এজেন্ডা নিয়ে তারা আবারো মাঠে নেমেছে। সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আন্দোলনের মাঠে নেই, খবরের কাগজে আছে। নওশবা নামে যে মেয়েটি ধর্ষণের গুজব ছড়িয়েছিল সে গুজব বেশ কয়েকটি কাগজে খবর হয়েছিল। কিন্তু সে গ্রেপ্তার হওয়ার পর সে গুজব ছড়িয়েছিল বলে জানিয়েছে। কিন্তু সে খবর কোনো কাগজে ছাপা হয়নি। যা কখনো কাম্য নয়।