অনলাইন
কেরালায় বন্যা-ভূমিধ্বসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২৪
অনলাইন ডেস্ক
১৮ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ১:০৮ পূর্বাহ্ন
ভারতের কেরালা রাজ্যে বন্যা ও ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২৪ জনে দাঁড়িয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেড় হাজারেরও বেশি শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় দুই লক্ষ ২৪ হাজারের মতো মানুষের।
শনিবার মধ্যরাতে মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ান টুইটারে জানান, রাজ্যে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ৫০০ কোটি টাকা সহায়তা দেবার আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে বলা হয়েছে, মুষলধারে হওয়া এ বৃষ্টি শনিবারের আগে থামার সম্ভাবনা নেই। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদ্ধারকারীরা নৌকায় করে শত শত মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন, যেন নিহতের সংখ্যা আর না বাড়ে। বন্যা আর ভূমিধসের কারণে ইতোমধ্যে রাজ্যটির প্রায় দুই লাখ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বন্যায় ১০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে কেরালায় এটি সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে জানা যায় যেখানে ৮০টি ড্যাম খুলে দেয়া হয়েছে। বৃষ্টি এবং বন্যা-ভূমিধসের আশঙ্কায় কেরালা রাজ্যের ১৪টি জেলার মধ্যে ১৩টি জেলাতেই সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এমনকি রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যার ফলে বুধবার থেকে আজ অবধি বন্ধ রয়েছে কোচি বিমানবন্দর।
শনিবার মধ্যরাতে মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ান টুইটারে জানান, রাজ্যে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ৫০০ কোটি টাকা সহায়তা দেবার আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে বলা হয়েছে, মুষলধারে হওয়া এ বৃষ্টি শনিবারের আগে থামার সম্ভাবনা নেই। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদ্ধারকারীরা নৌকায় করে শত শত মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন, যেন নিহতের সংখ্যা আর না বাড়ে। বন্যা আর ভূমিধসের কারণে ইতোমধ্যে রাজ্যটির প্রায় দুই লাখ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বন্যায় ১০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তা ধ্বংস হয়ে গেছে। প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে কেরালায় এটি সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে জানা যায় যেখানে ৮০টি ড্যাম খুলে দেয়া হয়েছে। বৃষ্টি এবং বন্যা-ভূমিধসের আশঙ্কায় কেরালা রাজ্যের ১৪টি জেলার মধ্যে ১৩টি জেলাতেই সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এমনকি রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যার ফলে বুধবার থেকে আজ অবধি বন্ধ রয়েছে কোচি বিমানবন্দর।