শেষের পাতা
বাজপেয়ীকে শেষ বিদায়
কলকাতা প্রতিনিধি
১৮ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারি বাজপেয়ীকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শুক্রবার শেষ বিদায় জানানো হয়েছে। বিজয়ঘাটে অনুষ্ঠিত তার শেষকৃত্যে যোগ দিয়েছেন দেশ-বিদেশের প্রতিনিধিরা। উপস্থিত ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সব সদস্য। শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিবেশী দেশের প্রতিনিধিরাও। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ গাওয়ালি, ভুটানের রাজা জিগমে খেসার ওয়াংচুক, আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন। শেষকৃত্যে যোগ দিয়েছিলেন দলমত নির্বিশেষে সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তার দেহাবশেষ রাষ্ট্রীয় স্মৃতিস্থলে রাখা হবে। সেখানে তৈরি করা হবে বিশেষ স্মারক।
বাজপেয়ীর মৃত্যুতে ভারতজুড়ে পালিত হচ্ছে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক। এই সাত দিন সরকারি সব অফিসে আদালতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বন্ধ থাকবে সব সরকারি অনুষ্ঠানও। দীর্ঘ রোগভোগের পর গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতকে রত্নহীন করে চলে গেছেন কবি ও রাজনীতিবিদ অটলবিহারি বাজপেয়ী। তার অসাধারণ বাগ্মিতা অনেকসময় পুষ্ট হয়েছে কবিতার পংক্তিতে। মানবকল্যাণের শাশ্বত দর্শনকে বিভিন্ন আঙ্গিকে তিনি তার কবিতায় তুলে ধরেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজধর্ম পালনে তিনি সবসময় ছিলেন অবিচল। বৃহস্পতিবার রাতে তার মরদেহ রাখা ছিল কৃষ্ণ মেনন মার্গের বাসভবনে। শুক্রবার তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে বিজেপির নতুন সদর দপ্তরে। বিকাল পাঁচটায় তিন বাহিনী প্রধানের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
শেষযাত্রায় তাকে শ্রদ্ধা জানাতে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি ঢল নেমেছিল অগণিত সাধারণ মানুষের। ভারতের সব রাজনৈতিক দলের নেতারা বাজপেয়ীর বাসভবনে গিয়ে গত বৃহস্পতিবারই শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সবাই স্মৃতিচারণায় বাজপেয়ীকে একজন অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
রাজঘাটের কাছে তার সমাধিস্থলে একটি স্মৃতিস্মারক তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার।
বাজপেয়ীর মৃত্যুতে ভারতজুড়ে পালিত হচ্ছে সাত দিনের রাষ্ট্রীয় শোক। এই সাত দিন সরকারি সব অফিসে আদালতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বন্ধ থাকবে সব সরকারি অনুষ্ঠানও। দীর্ঘ রোগভোগের পর গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতকে রত্নহীন করে চলে গেছেন কবি ও রাজনীতিবিদ অটলবিহারি বাজপেয়ী। তার অসাধারণ বাগ্মিতা অনেকসময় পুষ্ট হয়েছে কবিতার পংক্তিতে। মানবকল্যাণের শাশ্বত দর্শনকে বিভিন্ন আঙ্গিকে তিনি তার কবিতায় তুলে ধরেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজধর্ম পালনে তিনি সবসময় ছিলেন অবিচল। বৃহস্পতিবার রাতে তার মরদেহ রাখা ছিল কৃষ্ণ মেনন মার্গের বাসভবনে। শুক্রবার তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে বিজেপির নতুন সদর দপ্তরে। বিকাল পাঁচটায় তিন বাহিনী প্রধানের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
শেষযাত্রায় তাকে শ্রদ্ধা জানাতে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি ঢল নেমেছিল অগণিত সাধারণ মানুষের। ভারতের সব রাজনৈতিক দলের নেতারা বাজপেয়ীর বাসভবনে গিয়ে গত বৃহস্পতিবারই শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সবাই স্মৃতিচারণায় বাজপেয়ীকে একজন অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
রাজঘাটের কাছে তার সমাধিস্থলে একটি স্মৃতিস্মারক তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার।