ভারত
বাজপেয়ীকে শেষ বিদায়
কলকাতা প্রতিনিধি
১৭ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ৭:০২ পূর্বাহ্ন
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শুক্রবার শেষ বিদায় জানানো হয়েছে। বিজয়ঘাটে অনুষ্ঠিত তাঁর শেষকৃত্যে যোগ দিতে এসেছিলেন দেশ বিদেশের প্রতিনিধিরা। উপস্থিত ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সহ মন্ত্রিসভার সব সদস্য। শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিবেশি দেশের প্রতিনিধিরাও। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ গাওয়ালি, ভুটানের রাজা জিগমে খেসর ওয়াংচুক, আফগানিস্থানের সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এদিনের শেষকৃত্যে উপস্থিত ছিলেন।
শেষকৃত্যে যোগ দিয়েছিলেন দলমত নির্বিশেষে সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর দেহাবশেষ রাষ্ট্রীয় স্মৃৃতিস্থলে রাখা হবে। সেখানে তৈরি করা হবে বিশেষ স্মারক। বাজপেয়ীর মৃত্যুতে ভারত জুড়ে পালিত হচ্ছে সাতদিনের রাষ্ট্রীয় শোক। এই সাতদিন সরকারি সব অফিসে আদালতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বন্ধ থাকবে সব সরকারি অনুষ্ঠানও। দীর্ঘ রোগভোগের পর গত বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতকে রতœহীন করে চলে গিয়েছেন কবি ও রাজনীতিবিদ অটলবিহারী বাজপেয়ী। তাঁর অসাধারণ বাগ্মিতা অনেকসময় পুষ্ট হয়েছে কবিতার পঙ্ক্তিতে। মানবকল্যাণের শাশ্বত দর্শনকে বিভিন্ন আঙ্গিকে তিনি তাঁর কবিতায় তুলে ধরেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজধর্ম পালনে তিনি সবসময় ছিলেন অবিচল। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর মরদেহ রাখা ছিল কৃষ্ণ মেনন মার্গের বাসভবনে। শুক্রবার তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে বিজেপির নতুন সদর দফতরে।
বিকেল পাঁচটায় সেনাবাহিনীর তিন প্রধানের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। শেষযাত্রায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি ঢল নেমেছিল অগণিত সাধারণ মানুষের। ভারতের সব রাজনৈতিক দলের নেতারা বাজপেয়ীর বাসভবনে গিয়ে গত বৃহষ্পতিবারই শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সকলে স্মৃতিচারণায় বাজপেয়ীকে একজন অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে অভিহিত করেছেন।
শেষকৃত্যে যোগ দিয়েছিলেন দলমত নির্বিশেষে সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও। সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর দেহাবশেষ রাষ্ট্রীয় স্মৃৃতিস্থলে রাখা হবে। সেখানে তৈরি করা হবে বিশেষ স্মারক। বাজপেয়ীর মৃত্যুতে ভারত জুড়ে পালিত হচ্ছে সাতদিনের রাষ্ট্রীয় শোক। এই সাতদিন সরকারি সব অফিসে আদালতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। বন্ধ থাকবে সব সরকারি অনুষ্ঠানও। দীর্ঘ রোগভোগের পর গত বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতকে রতœহীন করে চলে গিয়েছেন কবি ও রাজনীতিবিদ অটলবিহারী বাজপেয়ী। তাঁর অসাধারণ বাগ্মিতা অনেকসময় পুষ্ট হয়েছে কবিতার পঙ্ক্তিতে। মানবকল্যাণের শাশ্বত দর্শনকে বিভিন্ন আঙ্গিকে তিনি তাঁর কবিতায় তুলে ধরেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজধর্ম পালনে তিনি সবসময় ছিলেন অবিচল। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর মরদেহ রাখা ছিল কৃষ্ণ মেনন মার্গের বাসভবনে। শুক্রবার তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে বিজেপির নতুন সদর দফতরে।
বিকেল পাঁচটায় সেনাবাহিনীর তিন প্রধানের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। শেষযাত্রায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি ঢল নেমেছিল অগণিত সাধারণ মানুষের। ভারতের সব রাজনৈতিক দলের নেতারা বাজপেয়ীর বাসভবনে গিয়ে গত বৃহষ্পতিবারই শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সকলে স্মৃতিচারণায় বাজপেয়ীকে একজন অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ হিসেবে অভিহিত করেছেন।